মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
এই সাঁকো দিয়ে তারাপুর, ঘগোয়া, লাঠশালা, বৈরাগীপাড়া ছাড়াও উলিপুর উপজেলার বজড়া ও গুনাইগাছ ইউনিয়নের চরবিরহীম, সাধুয়া, দামারহাট, নাগড়াকুড়া, থেথরাসহ অন্তত ২০ গ্রামের মানুষ যাতায়াত করে। প্রতিদিন প্রায় ১৫–২০ হাজার মানুষ এ পথে চলাচল করেন। কিন্তু আশ্বাসের পর আশ্বাস, কাজের কাজ কিছুই হয় না।”
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার চান্দলা টানাব্রিজ-মন্দবাগ (কসবা) সড়কের তিন স্থান বন্যায় ভেঙে গেছে। এ ছাড়া পিচ-খোয়া উঠে সড়কের বিভিন্ন স্থানে ছোট-বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। ভাঙা স্থানে সাঁকো দিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে মানুষের। সড়কে বন্ধ রয়েছে সব ধরনের যানবাহন চলাচল। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন দুই উপজেলার প্রায় ২০ গ্রা
বরিশালের মুলাদীতে একটি লোহার সেতু ভেঙে পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন তিন গ্রামের মানুষ। গতকাল বুধবার সকালে উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নের চরমালিয়া গ্রামের খালের সেতুটি ভেঙে পড়ে। এতে সেতু একাংশে বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন বাসিন্দারা।