ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডোমারে পাকা ধান কাটা-মাড়াই ও শুকানো নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কৃষক। গত কয়েক দিন বৃষ্টি শেষে রোদ উঠলেই বাড়ির আঙিনা, খেলার মাঠ ও সড়কে ধান শুকাতে দেন কৃষক। বৃষ্টি শুরু হলে আবার ধান ঘরে তুলে রাখেন। এভাবেই বৃষ্টির সঙ্গে চোর-পুলিশ খেলছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আনিছুজ্জামান জানান, অধিকাংশ জমির ধান কাটতে পেরেছেন কৃষক। সামান্য কিছু জমির ধান এখনো কাটা সম্ভব হয়নি। তবে আজ-কালকের মধ্যে সব ধান কাটা শেষ হবে। এবারে বোরো ধানের ভালো ফলন হয়েছে। বৃষ্টির কারণে ধান কাটাই-মাড়াই ও শুকাতে কৃষকদের বেগ পোহাতে হচ্ছে। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে এ অবস্থায় করণীয় বিষয়ক পরামর্শ দিচ্ছেন।
জানা গেছে, এবার বোরো মৌসুমে উপজেলায় ১৩ হাজার ২৩০ হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়েছে। ধান কাটার শ্রমিক-সংকটের কারণে এখনো অনেক কৃষক জমি থেকে ধান তুলতে পারেনি। ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে জমিতেই অনেক ধান নষ্ট হচ্ছে। অধিকাংশ কৃষক কোনো রকমে ধান কেটে তা মাড়াই করেছেন। তবে বৃষ্টির কারণে শুকাতে না পারায় ধান হতে গজ (চারা) বের হয়ে নষ্ট হওয়ার উপক্রম। এ সুযোগে ৬০০ থেকে সাড়ে ৬০০ টাকা নামমাত্র মূল্যে ধান কিনছেন মধ্যস্বত্বভোগীরা।
চিকনমাটি এলাকার কৃষক আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, এবার পাঁচ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছি। কাটাই এবং মাড়াইও খুব কষ্টে করেছি। গত সাত দিন ঝড়-বৃষ্টি হওয়ায় ধান শুকাতে পারছি না। ভেজা ধানে গজ (চারা) বের হয়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এভাবে বৃষ্টি চলতে থাকলে সব ধান নষ্ট হয়ে যাবে।’
সোনারায় ইউনিয়নের তাঁতিপাড়া এলাকার কৃষাণি ফাতেমা বেগম জানান, ‘এবার ধানের খুব ভালো ফলন হয়েছে। বিঘা প্রতি ২৫ হতে ২৭ মণ ধানের ফলন হয়েছে। ১০ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছি। সাত বিঘা জমির ধান কাটা-মাড়াই ও শুকাতে পেরেছি। বাকি তিন বিঘা জমির ধান নিয়ে মহাবিপদে আছি। গত ১০ দিন হতে ধান নিয়েই আছি। খাওয়া-দাওয়া ঘুম কিছুই নাই। শুধু অপেক্ষায় থাকি কখন রোদ উঠবে।’
বোড়াগাড়ি ইউনিয়নের কৃষক নুর ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘অতিরিক্ত মজুরি দিয়েও শ্রমিক-সংকটে সব ধান এখনো কাটা-মাড়াই করতে পারিনি। রোদ উঠলেই ধান শুকাতে দিতে হয়।’
নীলফামারীর ডোমারে পাকা ধান কাটা-মাড়াই ও শুকানো নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কৃষক। গত কয়েক দিন বৃষ্টি শেষে রোদ উঠলেই বাড়ির আঙিনা, খেলার মাঠ ও সড়কে ধান শুকাতে দেন কৃষক। বৃষ্টি শুরু হলে আবার ধান ঘরে তুলে রাখেন। এভাবেই বৃষ্টির সঙ্গে চোর-পুলিশ খেলছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আনিছুজ্জামান জানান, অধিকাংশ জমির ধান কাটতে পেরেছেন কৃষক। সামান্য কিছু জমির ধান এখনো কাটা সম্ভব হয়নি। তবে আজ-কালকের মধ্যে সব ধান কাটা শেষ হবে। এবারে বোরো ধানের ভালো ফলন হয়েছে। বৃষ্টির কারণে ধান কাটাই-মাড়াই ও শুকাতে কৃষকদের বেগ পোহাতে হচ্ছে। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে এ অবস্থায় করণীয় বিষয়ক পরামর্শ দিচ্ছেন।
জানা গেছে, এবার বোরো মৌসুমে উপজেলায় ১৩ হাজার ২৩০ হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়েছে। ধান কাটার শ্রমিক-সংকটের কারণে এখনো অনেক কৃষক জমি থেকে ধান তুলতে পারেনি। ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে জমিতেই অনেক ধান নষ্ট হচ্ছে। অধিকাংশ কৃষক কোনো রকমে ধান কেটে তা মাড়াই করেছেন। তবে বৃষ্টির কারণে শুকাতে না পারায় ধান হতে গজ (চারা) বের হয়ে নষ্ট হওয়ার উপক্রম। এ সুযোগে ৬০০ থেকে সাড়ে ৬০০ টাকা নামমাত্র মূল্যে ধান কিনছেন মধ্যস্বত্বভোগীরা।
চিকনমাটি এলাকার কৃষক আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, এবার পাঁচ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছি। কাটাই এবং মাড়াইও খুব কষ্টে করেছি। গত সাত দিন ঝড়-বৃষ্টি হওয়ায় ধান শুকাতে পারছি না। ভেজা ধানে গজ (চারা) বের হয়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এভাবে বৃষ্টি চলতে থাকলে সব ধান নষ্ট হয়ে যাবে।’
সোনারায় ইউনিয়নের তাঁতিপাড়া এলাকার কৃষাণি ফাতেমা বেগম জানান, ‘এবার ধানের খুব ভালো ফলন হয়েছে। বিঘা প্রতি ২৫ হতে ২৭ মণ ধানের ফলন হয়েছে। ১০ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছি। সাত বিঘা জমির ধান কাটা-মাড়াই ও শুকাতে পেরেছি। বাকি তিন বিঘা জমির ধান নিয়ে মহাবিপদে আছি। গত ১০ দিন হতে ধান নিয়েই আছি। খাওয়া-দাওয়া ঘুম কিছুই নাই। শুধু অপেক্ষায় থাকি কখন রোদ উঠবে।’
বোড়াগাড়ি ইউনিয়নের কৃষক নুর ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘অতিরিক্ত মজুরি দিয়েও শ্রমিক-সংকটে সব ধান এখনো কাটা-মাড়াই করতে পারিনি। রোদ উঠলেই ধান শুকাতে দিতে হয়।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪