কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের কালীগঞ্জে বাড়ছে মশার উপদ্রব। কালীগঞ্জ পৌরসভার বিভিন্ন এলাকার ঝোপঝাড়, ডোবা-নালায় জমে থাকা পানি, ময়লা-আবর্জনার স্তূপ থাকায় মশার উৎপাত বেড়েছে। মশা নিয়ন্ত্রণে কার্যত কোনো পদক্ষেপ নেই। এতে করে মশাবাহিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। শিগগির মশা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা না করলে পরিস্থিতি ভয়ানক হতে পারে।
কালীগঞ্জ পৌরসভার তথ্যমতে, পৌরসভায় মশক নিধনে মাত্র দুটি ফগার মেশিন আছে। মেশিনগুলো পালাক্রমে পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে ব্যবহার হয়; যা প্রয়োজনের তুলনায় সামান্যই। এতে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না।
সরেজমিনে দেখা যায়, পৌর এলাকায় যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ফেলে রাখা হয়েছে। অযাচিত ঝোপঝাড়ে ভরে গেছে চারপাশ। পানি নিষ্কাশনের নালায় ময়লা পানি। বৃষ্টি না হওয়ায় মশার উৎপত্তিস্থল হিসেবে পরিচিত নালা, নর্দমা ও জলাশয়গুলোতে পানির প্রবাহ নেই। নোংরা পানি জমে থাকায় তা মশার প্রজননক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।
পৌরবাসী জানান, মশা দমনে পৌরসভা ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। যখনই মশার উৎপাত নিয়ে সংবাদ প্রকাশ হয়, তখনই তারা জেগে ওঠে। দুটি ফগার মেশিনের মাধ্যমে মশা নিধন কার্যক্রম শুরু করে। কিছুদিন এ কার্যক্রম চলার পর তা থেমে যায়। ফলে মশার বংশবৃদ্ধি পুনরায় ঘটতে থাকে।
পৌর এলাকার বাসিন্দা মো. সফিকুল মিয়া বলেন, ‘সারা দিন রোজা রেখে ইফতার করতে বসলে বিদ্যুৎ চলে যায়। একই ঘটনা নিয়ম করে ঘটছে তারাবির নামাজের সময়। বিদ্যুৎ না থাকায় বৈদ্যুতিক পাখা চালানো সম্ভব হয় না। তখন মশার কামড়ে অতিষ্ঠ হয়ে যেতে হয়। কয়েলও কাজ করে না। শুনেছি মশা তাড়ানোর জন্য ধোঁয়ার ব্যবস্থা রয়েছে পৌরসভায়। কিন্তু তা সচরাচর চোখে পড়ে না।’
মো. আসলাম হোসেন নামের পৌর এলাকার অপর এক বাসিন্দা বলেন, দুপুরে খাবারের পর বিশ্রামের জন্য বিছানায় গেলেও রাতের মতো মশারি টানাতে হয়। রাতে কয়েল জ্বালিয়েও মশার উপদ্রব থেকে রক্ষা পাওয়া যায় না। এদিকে পরিবারের অন্য সদস্যের শ্বাসকষ্ট থাকার কারণে কয়েল জ্বালাতে পারছেন না। ফলে তাঁরা আরও বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কালীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র এস এম রবীন হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের পৌরসভায় দুটি ফগার মেশিন আছে। আগে তো ছিলই না। আমি নির্বাচিত হয়ে দুটি ফগার মেশিনের ব্যবস্থা করেছি। আমার পৌরসভায় ৯টি ওয়ার্ড থাকায় দুটি মেশিন দিয়ে পালাক্রমে তা ব্যবহার করতে হচ্ছে।’
পৌর মেয়র রবীন হোসেন আরও বলেন, ‘এখানে আমাদের চেষ্টার কোনো কমতি নেই। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরাও দিন-রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। আশা করছি, দ্রুত এ সমস্যার সমাধান করা যাবে।’
গাজীপুরের কালীগঞ্জে বাড়ছে মশার উপদ্রব। কালীগঞ্জ পৌরসভার বিভিন্ন এলাকার ঝোপঝাড়, ডোবা-নালায় জমে থাকা পানি, ময়লা-আবর্জনার স্তূপ থাকায় মশার উৎপাত বেড়েছে। মশা নিয়ন্ত্রণে কার্যত কোনো পদক্ষেপ নেই। এতে করে মশাবাহিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। শিগগির মশা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা না করলে পরিস্থিতি ভয়ানক হতে পারে।
কালীগঞ্জ পৌরসভার তথ্যমতে, পৌরসভায় মশক নিধনে মাত্র দুটি ফগার মেশিন আছে। মেশিনগুলো পালাক্রমে পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে ব্যবহার হয়; যা প্রয়োজনের তুলনায় সামান্যই। এতে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না।
সরেজমিনে দেখা যায়, পৌর এলাকায় যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ফেলে রাখা হয়েছে। অযাচিত ঝোপঝাড়ে ভরে গেছে চারপাশ। পানি নিষ্কাশনের নালায় ময়লা পানি। বৃষ্টি না হওয়ায় মশার উৎপত্তিস্থল হিসেবে পরিচিত নালা, নর্দমা ও জলাশয়গুলোতে পানির প্রবাহ নেই। নোংরা পানি জমে থাকায় তা মশার প্রজননক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।
পৌরবাসী জানান, মশা দমনে পৌরসভা ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। যখনই মশার উৎপাত নিয়ে সংবাদ প্রকাশ হয়, তখনই তারা জেগে ওঠে। দুটি ফগার মেশিনের মাধ্যমে মশা নিধন কার্যক্রম শুরু করে। কিছুদিন এ কার্যক্রম চলার পর তা থেমে যায়। ফলে মশার বংশবৃদ্ধি পুনরায় ঘটতে থাকে।
পৌর এলাকার বাসিন্দা মো. সফিকুল মিয়া বলেন, ‘সারা দিন রোজা রেখে ইফতার করতে বসলে বিদ্যুৎ চলে যায়। একই ঘটনা নিয়ম করে ঘটছে তারাবির নামাজের সময়। বিদ্যুৎ না থাকায় বৈদ্যুতিক পাখা চালানো সম্ভব হয় না। তখন মশার কামড়ে অতিষ্ঠ হয়ে যেতে হয়। কয়েলও কাজ করে না। শুনেছি মশা তাড়ানোর জন্য ধোঁয়ার ব্যবস্থা রয়েছে পৌরসভায়। কিন্তু তা সচরাচর চোখে পড়ে না।’
মো. আসলাম হোসেন নামের পৌর এলাকার অপর এক বাসিন্দা বলেন, দুপুরে খাবারের পর বিশ্রামের জন্য বিছানায় গেলেও রাতের মতো মশারি টানাতে হয়। রাতে কয়েল জ্বালিয়েও মশার উপদ্রব থেকে রক্ষা পাওয়া যায় না। এদিকে পরিবারের অন্য সদস্যের শ্বাসকষ্ট থাকার কারণে কয়েল জ্বালাতে পারছেন না। ফলে তাঁরা আরও বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কালীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র এস এম রবীন হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের পৌরসভায় দুটি ফগার মেশিন আছে। আগে তো ছিলই না। আমি নির্বাচিত হয়ে দুটি ফগার মেশিনের ব্যবস্থা করেছি। আমার পৌরসভায় ৯টি ওয়ার্ড থাকায় দুটি মেশিন দিয়ে পালাক্রমে তা ব্যবহার করতে হচ্ছে।’
পৌর মেয়র রবীন হোসেন আরও বলেন, ‘এখানে আমাদের চেষ্টার কোনো কমতি নেই। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরাও দিন-রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। আশা করছি, দ্রুত এ সমস্যার সমাধান করা যাবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪