রেজা মাহমুদ, সৈয়দপুর (নীলফামারী)
দুগ্ধ শীতলীকরণ কেন্দ্র বা চিলিং পয়েন্ট না থাকায় নীলফামারীর সৈয়দপুরে ডেইরি খামারিদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। এতে তাঁরা উৎপাদিত দুধ প্রায় অর্ধেক দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। অনেক সময় দুধ নষ্ট হওয়ার ঘটনাও ঘটছে। এ ছাড়া সরকারি পর্যায়ে উৎসাহিত করার জন্য ঋণের ব্যবস্থা থাকলেও তা খামারিদের দোরগোড়ায় পৌঁছে না।
খামারিরা জানান, প্রচুর দুধ উৎপাদন করেও বাজারজাত করতে পারছেন না তাঁরা। দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে এলেও দুগ্ধ শীতলীকরণের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ নেই। তবে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোনাক্কা আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার খামারিদের উন্নয়নে প্রণোদনা দেওয়াসহ অনেক প্রকল্প হাতে নিয়েছে। ইতিমধ্যে আমরা দুধ প্রক্রিয়াজাতকরণ মেশিন হাতে পেয়েছি। শিগগিরই এটি খামারিদের বিতরণ করা হবে। এই মেশিনের সাহায্যে মিল্ক ক্রিম আলাদা করে বিভিন্ন জায়গায় বেশি দামে বিক্রি করা যাবে। এতে লাভবান হবেন খামারিরা।’
জানা গেছে, উপজেলার প্রতিটি পাড়া ও মহল্লায় ৫ থেকে ২০টি ডেইরি খামার রয়েছে। বেসরকারিভাবে ঋণের মাধ্যমে গাভি পালনে এখানে পরিবারভিত্তিক সবাই খামার গড়ে তোলেন। কম-বেশি প্রতিটি খামার থেকে প্রতিদিন ৮০ থেকে ১৫০ লিটার দুধ উৎপাদন হয়। এতে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়ে ওঠেন। স্থানীয়ভাবে প্রতি লিটার দুধ ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হয়।
উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের ধলাগাছ গ্রামের মইনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি চারটি বিদেশি গাভি পালন করেন। প্রতিদিন খামারে দুধ উৎপাদন হয় ১৮ থেকে ২০ লিটার। গোখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় স্থানীয়ভাবে দুধ বিক্রি করে লাভ তো দূরের কথা উল্টো লোকসান হচ্ছে।
গোলাহাট এলাকার খামারি মোশারফ বাবু জানান, তাঁর খামারের ১৭টি গাভি থেকে প্রতিদিন ৬৫ লিটার দুধ উৎপাদন হয়। স্থানীয় হাটবাজার, হোটেল ও বাসাবাড়িতে প্রতিদিন ১৫ হাজার লিটারের ওপর উৎপাদিত দুধ বিক্রি হয় না। লিটারপ্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকায় দুধ বিক্রি করতে হচ্ছে। এতে গাভি পালনের খরচ ওঠে না। এ ছাড়া উৎপাদিত দুধ বিক্রির স্থান না থাকায় প্রচুর দুধ নষ্ট হয়।
সৈয়দপুর উপজেলা ডেইরি ফার্ম অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাইদ আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সৈয়দপুরে এখন প্রায় প্রতিটি ঘরেই গাভি পালন হচ্ছে। তাই এখানে একটি চিলিং পয়েন্ট স্থাপন এখন সময়ের দাবি। এটি গড়ে উঠলে আমরা দুধ সংরক্ষণ করে সৈয়দপুরের বাইরেও বিক্রি করতে পারব।
দুগ্ধ শীতলীকরণ কেন্দ্র বা চিলিং পয়েন্ট না থাকায় নীলফামারীর সৈয়দপুরে ডেইরি খামারিদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। এতে তাঁরা উৎপাদিত দুধ প্রায় অর্ধেক দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। অনেক সময় দুধ নষ্ট হওয়ার ঘটনাও ঘটছে। এ ছাড়া সরকারি পর্যায়ে উৎসাহিত করার জন্য ঋণের ব্যবস্থা থাকলেও তা খামারিদের দোরগোড়ায় পৌঁছে না।
খামারিরা জানান, প্রচুর দুধ উৎপাদন করেও বাজারজাত করতে পারছেন না তাঁরা। দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে এলেও দুগ্ধ শীতলীকরণের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ নেই। তবে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোনাক্কা আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার খামারিদের উন্নয়নে প্রণোদনা দেওয়াসহ অনেক প্রকল্প হাতে নিয়েছে। ইতিমধ্যে আমরা দুধ প্রক্রিয়াজাতকরণ মেশিন হাতে পেয়েছি। শিগগিরই এটি খামারিদের বিতরণ করা হবে। এই মেশিনের সাহায্যে মিল্ক ক্রিম আলাদা করে বিভিন্ন জায়গায় বেশি দামে বিক্রি করা যাবে। এতে লাভবান হবেন খামারিরা।’
জানা গেছে, উপজেলার প্রতিটি পাড়া ও মহল্লায় ৫ থেকে ২০টি ডেইরি খামার রয়েছে। বেসরকারিভাবে ঋণের মাধ্যমে গাভি পালনে এখানে পরিবারভিত্তিক সবাই খামার গড়ে তোলেন। কম-বেশি প্রতিটি খামার থেকে প্রতিদিন ৮০ থেকে ১৫০ লিটার দুধ উৎপাদন হয়। এতে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়ে ওঠেন। স্থানীয়ভাবে প্রতি লিটার দুধ ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হয়।
উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের ধলাগাছ গ্রামের মইনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি চারটি বিদেশি গাভি পালন করেন। প্রতিদিন খামারে দুধ উৎপাদন হয় ১৮ থেকে ২০ লিটার। গোখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় স্থানীয়ভাবে দুধ বিক্রি করে লাভ তো দূরের কথা উল্টো লোকসান হচ্ছে।
গোলাহাট এলাকার খামারি মোশারফ বাবু জানান, তাঁর খামারের ১৭টি গাভি থেকে প্রতিদিন ৬৫ লিটার দুধ উৎপাদন হয়। স্থানীয় হাটবাজার, হোটেল ও বাসাবাড়িতে প্রতিদিন ১৫ হাজার লিটারের ওপর উৎপাদিত দুধ বিক্রি হয় না। লিটারপ্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকায় দুধ বিক্রি করতে হচ্ছে। এতে গাভি পালনের খরচ ওঠে না। এ ছাড়া উৎপাদিত দুধ বিক্রির স্থান না থাকায় প্রচুর দুধ নষ্ট হয়।
সৈয়দপুর উপজেলা ডেইরি ফার্ম অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাইদ আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সৈয়দপুরে এখন প্রায় প্রতিটি ঘরেই গাভি পালন হচ্ছে। তাই এখানে একটি চিলিং পয়েন্ট স্থাপন এখন সময়ের দাবি। এটি গড়ে উঠলে আমরা দুধ সংরক্ষণ করে সৈয়দপুরের বাইরেও বিক্রি করতে পারব।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪