দেওয়ানগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে লোডশেডিংয়ের কারণে গ্রাহকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। গ্রাহকের সংখ্যার আনুপাতিক হারে বিদ্যুৎ বণ্টন না করার অভিযোগ করেন তাঁরা। গ্রাহকেরা বলছেন, দেওয়ানগঞ্জ পল্লী বিদ্যুতের আওতায় পরিচালিত ৬টি ফিডারের মধ্যে ৫ নম্বর ফিডারের আওতাধীন এলাকার গ্রাহকেরা বিদ্যুৎ কম পাচ্ছেন।
পল্লী বিদ্যুতের দেওয়ানগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আঞ্চলিক কার্যালয়ের আওতায় ছয়টি ফিডারের মাধ্যমে ৫২ হাজারের বেশি গ্রাহকের মধ্যে বিদ্যুৎ বিতরণ করা হয়। এর মধ্যে ৫ নম্বর ফিডারটি বড়। এ ফিডারের আওতায় গ্রাহক রয়েছেন প্রায় ২২ হাজার। বাকি পাঁচটি ফিডার মিলে গ্রাহক রয়েছেন ৩০ হাজারের বেশি। ফিডারের ব্যাপ্তি বেশি হওয়ায় বিদ্যুৎ বিতরণে জটিলতায় পড়তে হয়। এরপরও সব ফিডারে সমানভাবে লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় বলে জানায় সূত্রটি।
৫ নম্বর ফিডারের গ্রাহকেরা জানান, অর্ধেকের বেশি গ্রাহক এ ফিডারের আওতায় থাকা সত্ত্বেও লোডশেডিং বেশি হয়। এতে গ্রাহকের ভোগান্তি বাড়ছে। গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ বরাদ্দ বেশি নিয়ে ৫ নম্বর ফিডারের লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ সরবরাহ সমতায় আনার দাবি তাঁদের।
চুনিয়াপাড়া গ্রামের গ্রাহক মো. সোহরাব হোসেন বলেন, লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ বিতরণে রাতের বেলা এ ফিডারে বৈষম্য বেশি। আধা ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকলে দেড় ঘণ্টার বেশি চলে লোডশেডিং।
পল্লী বিদ্যুৎ উপজেলা আঞ্চলিক কার্যালয়ের এজিএম শেখ ফরিদ জানান, এ কার্যালয়ের আওতায় বিদ্যুতের চাহিদা দিনে ৭ ও রাতে ১১ মেগাওয়াট। গত পাঁচ দিন জামালপুর ন্যাশনাল গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ দেওয়া হয়েছে। সব ফিডারে বিদ্যুৎ সমভাবে বণ্টন করা হয়। ফিডার অনুযায়ী লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ বিতরণে বৈষম্য করা হচ্ছে না।
পল্লী বিদ্যুৎ দেওয়ানগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়ের ডিজিএম মুহাম্মদ ইয়াহিয়া সিদ্দিকী জানান, ‘বিদ্যুৎ বিতরণে বৈষম্যের ধারণা ভুল। আমরা কম বিদ্যুৎ পাই। এ পরিমাণ বিদ্যুৎ দিয়ে ফিডারটি চালানো সম্ভব হয় না। রাতে এই ফিডার চালালে বাকি পাঁচটি ফিডার বন্ধ রাখতে হয়। প্রয়োজনের তুলনায় বিদ্যুতের বরাদ্দ কম পাচ্ছি।’
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে লোডশেডিংয়ের কারণে গ্রাহকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। গ্রাহকের সংখ্যার আনুপাতিক হারে বিদ্যুৎ বণ্টন না করার অভিযোগ করেন তাঁরা। গ্রাহকেরা বলছেন, দেওয়ানগঞ্জ পল্লী বিদ্যুতের আওতায় পরিচালিত ৬টি ফিডারের মধ্যে ৫ নম্বর ফিডারের আওতাধীন এলাকার গ্রাহকেরা বিদ্যুৎ কম পাচ্ছেন।
পল্লী বিদ্যুতের দেওয়ানগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আঞ্চলিক কার্যালয়ের আওতায় ছয়টি ফিডারের মাধ্যমে ৫২ হাজারের বেশি গ্রাহকের মধ্যে বিদ্যুৎ বিতরণ করা হয়। এর মধ্যে ৫ নম্বর ফিডারটি বড়। এ ফিডারের আওতায় গ্রাহক রয়েছেন প্রায় ২২ হাজার। বাকি পাঁচটি ফিডার মিলে গ্রাহক রয়েছেন ৩০ হাজারের বেশি। ফিডারের ব্যাপ্তি বেশি হওয়ায় বিদ্যুৎ বিতরণে জটিলতায় পড়তে হয়। এরপরও সব ফিডারে সমানভাবে লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় বলে জানায় সূত্রটি।
৫ নম্বর ফিডারের গ্রাহকেরা জানান, অর্ধেকের বেশি গ্রাহক এ ফিডারের আওতায় থাকা সত্ত্বেও লোডশেডিং বেশি হয়। এতে গ্রাহকের ভোগান্তি বাড়ছে। গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ বরাদ্দ বেশি নিয়ে ৫ নম্বর ফিডারের লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ সরবরাহ সমতায় আনার দাবি তাঁদের।
চুনিয়াপাড়া গ্রামের গ্রাহক মো. সোহরাব হোসেন বলেন, লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ বিতরণে রাতের বেলা এ ফিডারে বৈষম্য বেশি। আধা ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকলে দেড় ঘণ্টার বেশি চলে লোডশেডিং।
পল্লী বিদ্যুৎ উপজেলা আঞ্চলিক কার্যালয়ের এজিএম শেখ ফরিদ জানান, এ কার্যালয়ের আওতায় বিদ্যুতের চাহিদা দিনে ৭ ও রাতে ১১ মেগাওয়াট। গত পাঁচ দিন জামালপুর ন্যাশনাল গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ দেওয়া হয়েছে। সব ফিডারে বিদ্যুৎ সমভাবে বণ্টন করা হয়। ফিডার অনুযায়ী লোডশেডিং ও বিদ্যুৎ বিতরণে বৈষম্য করা হচ্ছে না।
পল্লী বিদ্যুৎ দেওয়ানগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়ের ডিজিএম মুহাম্মদ ইয়াহিয়া সিদ্দিকী জানান, ‘বিদ্যুৎ বিতরণে বৈষম্যের ধারণা ভুল। আমরা কম বিদ্যুৎ পাই। এ পরিমাণ বিদ্যুৎ দিয়ে ফিডারটি চালানো সম্ভব হয় না। রাতে এই ফিডার চালালে বাকি পাঁচটি ফিডার বন্ধ রাখতে হয়। প্রয়োজনের তুলনায় বিদ্যুতের বরাদ্দ কম পাচ্ছি।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫