মো. আকতারুজ্জামান, চৌদ্দগ্রাম
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর বেশি দিন বাকি নেই। এ নির্বাচন ঘিরে দেশের অন্য সংসদীয় আসনের মতো কুমিল্লা-১১ আসনেও জমে উঠছে নির্বাচনী রাজনীতি। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা এরই মধ্যে মাঠে নেমেছেন। চালাচ্ছেন জোর প্রচার। তবে বিরোধী দলের প্রার্থীদের প্রচার এখনো খুব একটা দৃশ্যমান নয়।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নিয়ে গঠিত জেলার গুরুত্বপূর্ণ এই আসন টানা দুই মেয়াদে আওয়ামী লীগের দখলে। বর্তমানে এই আসনের সংসদ সদস্য মুজিবুল হক মুজিব। এবারও তিনি দলের অন্যতম মনোনয়নপ্রত্যাশী। তবে তিনি আবার আসবেন, নাকি নতুন কেউ এই আসনের কান্ডারি হবেন, তা নিয়ে দ্বিধায় রয়েছেন সাধারণ ভোটাররা। তাঁদের প্রত্যাশা, ‘ক্লিন ইমেজের’ নতুন মুখ এসে এলাকার রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনুক, উন্নয়নে আরও গতি সঞ্চার করুক।
গোরপাশা ইউনিয়নের যুবক কামরুল হাসান বলেন, ‘বিদ্যমান মনোনয়ন বাছাইপ্রক্রিয়ায় নতুন মুখ আসতে পারবে কি না, তা নিয়ে দ্বিধায় আমরা। তবে আমরা চাই ক্লিন ইমেজের নতুন কেউ এসে এলাকার রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনুক।’
কনকাপৈত ইউনিয়নের আব্দুল কাইয়ুম নামের আরেক যুবক বলেন, ‘নির্বাচন কীভাবে হবে, এই নিয়েই তো সাধারণ মানুষ এখনো ধোঁয়াশায় রয়েছে।’
স্থানীয় আওয়ামী লীগ সূত্র বলেছে, আসনটি অনেক দিন ধরে এক হাতে শাসন করেছেন বর্তমান এমপি মুজিব। ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ ও দুবারের রেলমন্ত্রী। কিন্তু গত পৌরসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দল প্রকাশ্য রূপ নিয়েছে। তৈরি হয়েছে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী। দলীয় কোন্দলকে কেন্দ্র করে গত ৬ জুন সংসদ সদস্য মজিবুল হক ও সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিজানের অনুসারীদের মধ্যে হয় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। তিন ঘণ্টার বেশি সময় বন্ধ ছিল ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচল। এবার মুজিবুল হককে ছাড় দিতে নারাজ দলের চার নেতা। তাঁরা হলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুস সোবহান ভুঁইয়া হাসান, সাবেক পৌর মেয়র মিজানুর রহমান, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শ্রম ও জনশক্তিবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য তমিজ উদ্দিন ভুঁইয়া সেলিম ও বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের সভাপতি বজলুর রশীদ ভুলু। তাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পেতে আটঘাট বেঁধে নেমেছেন।
জানতে চাইলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও পৌর মেয়র জিএম মীর হোসেন মীরু বলেন, মুজিবুল হক চৌদ্দগ্রামে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। উন্নয়নের স্বার্থে তিনিই আবার মনোনয়ন পাবেন।
নিজের মনোনয়ন বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুস সোবহান ভুঁইয়া হাসান বলেন, ‘আমি টানা তিনবার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছি। দলের দুঃসময়ে আমি নেতা-কর্মীদের পাশে ছিলাম। আশা করি, দল আমার অতীত কর্মকাণ্ড বিবেচনায় নিয়ে আমাকে মনোনয়ন দেবে।’
অন্যদিকে এ আসনে শক্ত অবস্থানে আছেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের। তবে এবার তাহেরকে ছাড় দিতে নারাজ বিএনপি ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) প্রার্থীরা। এ আসনে বিএনপি থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী রয়েছেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. কামরুল হুদা। জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহম্মেদের ভাতিজা কাজী মো. নাহিদও প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন।
আগামী নির্বাচন নিয়ে দলীয় প্রত্যাশা কী, জানতে চাইলে উপজেলা জামায়াতের আমির মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী ২০ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক। ডাক্তার তাহের জামায়াতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও জোটের শীর্ষ নেতা। ২০০১ সালের নির্বাচনে তিনি এ আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। আমরা আশাবাদী, জোট আবারও তাহেরকে মনোনয়ন দেবে এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে তিনি নির্বাচিত হবেন।’
জামায়াতকে এবার ছাড় দেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী মো. কামরুল হুদা বলেন, ‘চৌদ্দগ্রাম একটি গুরুত্বপূর্ণ আসন। ২০১৫ সালে চৌদ্দগ্রামের একটি সাজানো মামলায় খালেদা জিয়াকে আসামি করে যে মামলা হয়, সে মামলায় আমিও আসামি। বর্তমানে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপি অত্যন্ত শক্তিশালী দল। আমরা চাই, এ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীকে প্রার্থী দিলে আমরা বিপুল ভোটে বিজয় লাভ করব এবং দল আমাকে মনোনয়ন দেবে।’
এদিকে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) প্রার্থী কাজী মো. নাহিদ বলেন, ‘যেহেতু ২০ দলীয় জোট গঠনে কাজী জাফরের অক্লান্ত পরিশ্রম ছিল, আমি আশা করি কাজী জাফরের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে ২০ দলীয় জোট আমাকে মনোনয়ন দেবে। আমি নির্বাচিত হয়ে কাজী জাফরের অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করব।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর বেশি দিন বাকি নেই। এ নির্বাচন ঘিরে দেশের অন্য সংসদীয় আসনের মতো কুমিল্লা-১১ আসনেও জমে উঠছে নির্বাচনী রাজনীতি। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা এরই মধ্যে মাঠে নেমেছেন। চালাচ্ছেন জোর প্রচার। তবে বিরোধী দলের প্রার্থীদের প্রচার এখনো খুব একটা দৃশ্যমান নয়।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নিয়ে গঠিত জেলার গুরুত্বপূর্ণ এই আসন টানা দুই মেয়াদে আওয়ামী লীগের দখলে। বর্তমানে এই আসনের সংসদ সদস্য মুজিবুল হক মুজিব। এবারও তিনি দলের অন্যতম মনোনয়নপ্রত্যাশী। তবে তিনি আবার আসবেন, নাকি নতুন কেউ এই আসনের কান্ডারি হবেন, তা নিয়ে দ্বিধায় রয়েছেন সাধারণ ভোটাররা। তাঁদের প্রত্যাশা, ‘ক্লিন ইমেজের’ নতুন মুখ এসে এলাকার রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনুক, উন্নয়নে আরও গতি সঞ্চার করুক।
গোরপাশা ইউনিয়নের যুবক কামরুল হাসান বলেন, ‘বিদ্যমান মনোনয়ন বাছাইপ্রক্রিয়ায় নতুন মুখ আসতে পারবে কি না, তা নিয়ে দ্বিধায় আমরা। তবে আমরা চাই ক্লিন ইমেজের নতুন কেউ এসে এলাকার রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনুক।’
কনকাপৈত ইউনিয়নের আব্দুল কাইয়ুম নামের আরেক যুবক বলেন, ‘নির্বাচন কীভাবে হবে, এই নিয়েই তো সাধারণ মানুষ এখনো ধোঁয়াশায় রয়েছে।’
স্থানীয় আওয়ামী লীগ সূত্র বলেছে, আসনটি অনেক দিন ধরে এক হাতে শাসন করেছেন বর্তমান এমপি মুজিব। ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ ও দুবারের রেলমন্ত্রী। কিন্তু গত পৌরসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দল প্রকাশ্য রূপ নিয়েছে। তৈরি হয়েছে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী। দলীয় কোন্দলকে কেন্দ্র করে গত ৬ জুন সংসদ সদস্য মজিবুল হক ও সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিজানের অনুসারীদের মধ্যে হয় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। তিন ঘণ্টার বেশি সময় বন্ধ ছিল ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচল। এবার মুজিবুল হককে ছাড় দিতে নারাজ দলের চার নেতা। তাঁরা হলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুস সোবহান ভুঁইয়া হাসান, সাবেক পৌর মেয়র মিজানুর রহমান, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শ্রম ও জনশক্তিবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য তমিজ উদ্দিন ভুঁইয়া সেলিম ও বেলজিয়াম আওয়ামী লীগের সভাপতি বজলুর রশীদ ভুলু। তাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পেতে আটঘাট বেঁধে নেমেছেন।
জানতে চাইলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও পৌর মেয়র জিএম মীর হোসেন মীরু বলেন, মুজিবুল হক চৌদ্দগ্রামে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। উন্নয়নের স্বার্থে তিনিই আবার মনোনয়ন পাবেন।
নিজের মনোনয়ন বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুস সোবহান ভুঁইয়া হাসান বলেন, ‘আমি টানা তিনবার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছি। দলের দুঃসময়ে আমি নেতা-কর্মীদের পাশে ছিলাম। আশা করি, দল আমার অতীত কর্মকাণ্ড বিবেচনায় নিয়ে আমাকে মনোনয়ন দেবে।’
অন্যদিকে এ আসনে শক্ত অবস্থানে আছেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের। তবে এবার তাহেরকে ছাড় দিতে নারাজ বিএনপি ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) প্রার্থীরা। এ আসনে বিএনপি থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী রয়েছেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. কামরুল হুদা। জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহম্মেদের ভাতিজা কাজী মো. নাহিদও প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন।
আগামী নির্বাচন নিয়ে দলীয় প্রত্যাশা কী, জানতে চাইলে উপজেলা জামায়াতের আমির মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী ২০ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক। ডাক্তার তাহের জামায়াতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও জোটের শীর্ষ নেতা। ২০০১ সালের নির্বাচনে তিনি এ আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। আমরা আশাবাদী, জোট আবারও তাহেরকে মনোনয়ন দেবে এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে তিনি নির্বাচিত হবেন।’
জামায়াতকে এবার ছাড় দেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী মো. কামরুল হুদা বলেন, ‘চৌদ্দগ্রাম একটি গুরুত্বপূর্ণ আসন। ২০১৫ সালে চৌদ্দগ্রামের একটি সাজানো মামলায় খালেদা জিয়াকে আসামি করে যে মামলা হয়, সে মামলায় আমিও আসামি। বর্তমানে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপি অত্যন্ত শক্তিশালী দল। আমরা চাই, এ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীকে প্রার্থী দিলে আমরা বিপুল ভোটে বিজয় লাভ করব এবং দল আমাকে মনোনয়ন দেবে।’
এদিকে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) প্রার্থী কাজী মো. নাহিদ বলেন, ‘যেহেতু ২০ দলীয় জোট গঠনে কাজী জাফরের অক্লান্ত পরিশ্রম ছিল, আমি আশা করি কাজী জাফরের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে ২০ দলীয় জোট আমাকে মনোনয়ন দেবে। আমি নির্বাচিত হয়ে কাজী জাফরের অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪