ফারুক মেহেদী, ঢাকা
বিশ্ববাজারের কথা বলে সয়াবিন ও পাম তেল অনেক বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে দেশে। গত এক বছরে বিশ্ববাজারে এ দুটি পণ্যের দাম যে হারে বেড়েছে, দেশে বাড়ানো হয়েছে তার দ্বিগুণের বেশি। এ সময়ে বিশ্ববাজারে সয়াবিন তেলের দাম সাড়ে ২২ শতাংশ বাড়লেও দেশের বাজারে বেড়েছে প্রায় ৫৬ শতাংশ। অন্যদিকে বিশ্ববাজারে পাম তেলের দাম ২৮ দশমিক ৩ শতাংশ বাড়লেও দেশে বেড়েছে প্রায় ৬১ শতাংশ। বিশ্বখ্যাত নিত্যপণ্যের বাজার পর্যালোচনাকারী গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনডেস্কমুন্ডিসহ বিভিন্ন তথ্য–উপাত্ত বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিকে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন এফবিসিসিআই ও পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীরা মনে করেন, কাউকে এভাবে দোষী না বানিয়ে আমদানি থেকে বাজারজাত পর্যন্ত পুরো বিষয়টির স্বচ্ছতা থাকা দরকার। পুরো বিষয়টির তদন্ত দরকার। সার্বিক বিষয়ে এফবিসিসিআই আজ বৈঠকে বসবে এবং দৈনিক ভিত্তিতে ভোজ্যতেলের দাম, আমদানি ও বিক্রির যাবতীয় তথ্য পেতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেবে।
সম্প্রতি ভোজ্যতেলের দাম এক লাফে অস্বাভাবিক হারে বাড়ানোর বিষয়টি দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে নানান প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে। গত সোমবার সচিবালয়ে মিল মালিকদের সঙ্গে নিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে ভোজ্যতেলের সংকটের জন্য ডিলার ও খুচরা ব্যবসায়ীদের দায়ী করা হয়। বাণিজ্যমন্ত্রী এমনকি ভোক্তাদেরও এ জন্য দায়ী করেন।
এ ব্যাপারে এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, ‘আসলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আর মিল মালিকেরা দামটা যে কোন পদ্ধতিতে ঠিক করেন তা আমাদের জানান না। আমরা দাবি করেছি, মিল মালিকেরা কী পরিমাণ আমদানি করছেন, খালাস করছেন, বাজারে ছাড়ছেন—সে তথ্য দিনেরটা দিনের মধ্যে আমাদের দিতে হবে। প্রকৃত চিত্রটা জানা দরকার।’ তিনি বলেন, ‘আসলে আমার যেটা মনে হয়েছে, বাণিজ্যমন্ত্রী মিল মালিকদের ভয় পান। তিনি হয়তো মনে করেন, তাদের খেপালে দেশ সয়াবিন তেল শূন্য হয়ে যাবে।’
মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘তারা আমাদের কোনো তথ্য দেয় না। অথচ বাণিজ্যমন্ত্রী বললেন, মিল মালিকেরা কোনো অনিয়ম করেনি। মাঝখান থেকে কিছু খুচরা ব্যবসায়ী দোষী হয়ে গেল। আমরা বলেছি, মিল মালিক থেকে খুচরা বিক্রেতা পর্যন্ত এর সুষ্ঠু তদন্ত দরকার। আমরা আজ মিল মালিক, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীদের নিয়ে বৈঠকে বসছি। এর পর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেব আমদানি, খালাস, প্রক্রিয়া থেকে বাজারজাতকরণ পর্যন্ত সব তথ্য দেওয়ার জন্য।’
বাজারের হিসাবই বলছে, গত বছরের মে মাসে বিশ্ববাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১ হাজার ৫৬৮ দশমিক ৬৫ ডলার। আর গতকাল (১০ মে) পর্যন্ত প্রতি টন সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৯২১ দশমিক ৯৯ ডলারে। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে ২২ দশমিক ৫৩ শতাংশ। অন্যদিকে বাংলাদেশের সরকারি বিপণন সংস্থা টিসিবির তথ্য বলছে, গত বছরের মে মাসে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিনের দাম ছিল ১১৮ থেকে ১২২ টাকা। আর গতকাল (১০ মে) এ তেলের দাম উঠেছে ১৮২ থেকে ১৯২ টাকা পর্যন্ত। খোদ সরকারি সংস্থার হিসাবে এ সময়ে সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে ৫৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
একই ভাবে, গত বছর মে মাসে বিশ্ববাজারে প্রতি টন পাম তেলের দাম ছিল ১ হাজার ১২০ দশমিক ৪২ ডলার। আর গতকাল এর দাম উঠেছে ১ হাজার ৪৩৭ দশমিক ৫০ ডলার। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে বিশ্ববাজারে দাম বেড়েছে ২৮ দশমিক ৩ শতাংশ। আর টিসিবির হিসাবে গত বছরের মে মাসে দেশের বাজারে এক লিটার সুপার পাম তেলের দাম ছিল ১১০-১১৫ টাকা। এখন তা হয়েছে ১৮০-১৮২ টাকা। শতাংশের হিসাবে বেড়েছে ৬০ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
গত ৬ মে পর্যন্ত বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের তৈরি প্রতিবেদনে এক বছরের ব্যবধানে বিশ্ববাজারে সয়াবিনের দাম ৩৫ শতাংশ এবং পাম তেলের দাম ৪৬ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে বলে দেখানো হয়েছে। তাও যদি ধরে নেওয়া হয়, তাহলেও নতুন যে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে, তা বিশ্ববাজারের তুলনায় বেশি। অথচ এ সময়ে আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীরা ভোজ্যতেলের বিভিন্ন স্তরে শুল্ক-কর বাবদ প্রায় ৩০ শতাংশের মতো রেয়াত পেয়েছেন।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজি আবুল হাশেম বলেন, এটাতো আসলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ট্যারিফ কমিশনসহ সরকারি অন্য সংস্থাগুলো মিলে ঠিক করে। মূলত সরবরাহ কম ছিল বলেই তেলের ঘাটতি হয়েছে। এখন দাম বেড়ে যাওয়ার পর মিলার, ডিলার, খুচরা সব জায়গা থেকেই তেল বের হয়ে আসছে।
উল্লেখ্য, দেশে চলতি অর্থবছরে জুলাই–মার্চ সময়ে ১৭ লাখ ৫৪ হাজার ৯৬৪ টন ভোজ্যতেল আমদানির ঋণপত্র খোলা হয়েছে। আর পরিশোধিত ও অপরিশোধিতসহ আমদানি হয়ে এসেছে ১৩ লাখ ৮১ হাজার ৪৫ টন ভোজ্যতেল। এর মধ্যে সয়াবিন তেল এসেছে ৪ লাখ ৭০৫ টন। আর পাম তেল এসেছে ৭ লাখ ৮৪ হাজার ৩২৮ টন। আর সয়াবিন বীজ এসেছে ১ লাখ ৯৬ হাজার ১০ টন।
বিশ্ববাজারের কথা বলে সয়াবিন ও পাম তেল অনেক বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে দেশে। গত এক বছরে বিশ্ববাজারে এ দুটি পণ্যের দাম যে হারে বেড়েছে, দেশে বাড়ানো হয়েছে তার দ্বিগুণের বেশি। এ সময়ে বিশ্ববাজারে সয়াবিন তেলের দাম সাড়ে ২২ শতাংশ বাড়লেও দেশের বাজারে বেড়েছে প্রায় ৫৬ শতাংশ। অন্যদিকে বিশ্ববাজারে পাম তেলের দাম ২৮ দশমিক ৩ শতাংশ বাড়লেও দেশে বেড়েছে প্রায় ৬১ শতাংশ। বিশ্বখ্যাত নিত্যপণ্যের বাজার পর্যালোচনাকারী গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনডেস্কমুন্ডিসহ বিভিন্ন তথ্য–উপাত্ত বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিকে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন এফবিসিসিআই ও পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীরা মনে করেন, কাউকে এভাবে দোষী না বানিয়ে আমদানি থেকে বাজারজাত পর্যন্ত পুরো বিষয়টির স্বচ্ছতা থাকা দরকার। পুরো বিষয়টির তদন্ত দরকার। সার্বিক বিষয়ে এফবিসিসিআই আজ বৈঠকে বসবে এবং দৈনিক ভিত্তিতে ভোজ্যতেলের দাম, আমদানি ও বিক্রির যাবতীয় তথ্য পেতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেবে।
সম্প্রতি ভোজ্যতেলের দাম এক লাফে অস্বাভাবিক হারে বাড়ানোর বিষয়টি দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে নানান প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে। গত সোমবার সচিবালয়ে মিল মালিকদের সঙ্গে নিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে ভোজ্যতেলের সংকটের জন্য ডিলার ও খুচরা ব্যবসায়ীদের দায়ী করা হয়। বাণিজ্যমন্ত্রী এমনকি ভোক্তাদেরও এ জন্য দায়ী করেন।
এ ব্যাপারে এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, ‘আসলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আর মিল মালিকেরা দামটা যে কোন পদ্ধতিতে ঠিক করেন তা আমাদের জানান না। আমরা দাবি করেছি, মিল মালিকেরা কী পরিমাণ আমদানি করছেন, খালাস করছেন, বাজারে ছাড়ছেন—সে তথ্য দিনেরটা দিনের মধ্যে আমাদের দিতে হবে। প্রকৃত চিত্রটা জানা দরকার।’ তিনি বলেন, ‘আসলে আমার যেটা মনে হয়েছে, বাণিজ্যমন্ত্রী মিল মালিকদের ভয় পান। তিনি হয়তো মনে করেন, তাদের খেপালে দেশ সয়াবিন তেল শূন্য হয়ে যাবে।’
মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘তারা আমাদের কোনো তথ্য দেয় না। অথচ বাণিজ্যমন্ত্রী বললেন, মিল মালিকেরা কোনো অনিয়ম করেনি। মাঝখান থেকে কিছু খুচরা ব্যবসায়ী দোষী হয়ে গেল। আমরা বলেছি, মিল মালিক থেকে খুচরা বিক্রেতা পর্যন্ত এর সুষ্ঠু তদন্ত দরকার। আমরা আজ মিল মালিক, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীদের নিয়ে বৈঠকে বসছি। এর পর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেব আমদানি, খালাস, প্রক্রিয়া থেকে বাজারজাতকরণ পর্যন্ত সব তথ্য দেওয়ার জন্য।’
বাজারের হিসাবই বলছে, গত বছরের মে মাসে বিশ্ববাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১ হাজার ৫৬৮ দশমিক ৬৫ ডলার। আর গতকাল (১০ মে) পর্যন্ত প্রতি টন সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৯২১ দশমিক ৯৯ ডলারে। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে ২২ দশমিক ৫৩ শতাংশ। অন্যদিকে বাংলাদেশের সরকারি বিপণন সংস্থা টিসিবির তথ্য বলছে, গত বছরের মে মাসে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিনের দাম ছিল ১১৮ থেকে ১২২ টাকা। আর গতকাল (১০ মে) এ তেলের দাম উঠেছে ১৮২ থেকে ১৯২ টাকা পর্যন্ত। খোদ সরকারি সংস্থার হিসাবে এ সময়ে সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে ৫৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
একই ভাবে, গত বছর মে মাসে বিশ্ববাজারে প্রতি টন পাম তেলের দাম ছিল ১ হাজার ১২০ দশমিক ৪২ ডলার। আর গতকাল এর দাম উঠেছে ১ হাজার ৪৩৭ দশমিক ৫০ ডলার। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে বিশ্ববাজারে দাম বেড়েছে ২৮ দশমিক ৩ শতাংশ। আর টিসিবির হিসাবে গত বছরের মে মাসে দেশের বাজারে এক লিটার সুপার পাম তেলের দাম ছিল ১১০-১১৫ টাকা। এখন তা হয়েছে ১৮০-১৮২ টাকা। শতাংশের হিসাবে বেড়েছে ৬০ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
গত ৬ মে পর্যন্ত বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের তৈরি প্রতিবেদনে এক বছরের ব্যবধানে বিশ্ববাজারে সয়াবিনের দাম ৩৫ শতাংশ এবং পাম তেলের দাম ৪৬ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে বলে দেখানো হয়েছে। তাও যদি ধরে নেওয়া হয়, তাহলেও নতুন যে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে, তা বিশ্ববাজারের তুলনায় বেশি। অথচ এ সময়ে আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীরা ভোজ্যতেলের বিভিন্ন স্তরে শুল্ক-কর বাবদ প্রায় ৩০ শতাংশের মতো রেয়াত পেয়েছেন।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজি আবুল হাশেম বলেন, এটাতো আসলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ট্যারিফ কমিশনসহ সরকারি অন্য সংস্থাগুলো মিলে ঠিক করে। মূলত সরবরাহ কম ছিল বলেই তেলের ঘাটতি হয়েছে। এখন দাম বেড়ে যাওয়ার পর মিলার, ডিলার, খুচরা সব জায়গা থেকেই তেল বের হয়ে আসছে।
উল্লেখ্য, দেশে চলতি অর্থবছরে জুলাই–মার্চ সময়ে ১৭ লাখ ৫৪ হাজার ৯৬৪ টন ভোজ্যতেল আমদানির ঋণপত্র খোলা হয়েছে। আর পরিশোধিত ও অপরিশোধিতসহ আমদানি হয়ে এসেছে ১৩ লাখ ৮১ হাজার ৪৫ টন ভোজ্যতেল। এর মধ্যে সয়াবিন তেল এসেছে ৪ লাখ ৭০৫ টন। আর পাম তেল এসেছে ৭ লাখ ৮৪ হাজার ৩২৮ টন। আর সয়াবিন বীজ এসেছে ১ লাখ ৯৬ হাজার ১০ টন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪