বাঘা প্রতিনিধি
লতিরাজ মূলত বারি পানিকচু-১। উচ্চফলনশীল এ কচু অন্য সব পানিকচুর চেয়ে বেশি ফলন দেয়। সুস্বাদু এই জাতের লতি অত্যন্ত জনপ্রিয়। তবে উৎপাদন বাড়াতে কচুর প্রথম লতি যখন এক বিঘত পরিমাণ হলে কেটে দিতে হবে। এতে পার্শ্ব কুশি অর্থাৎ লতি উৎপাদন ২-৩ গুণ বেড়ে যায়। লতিরাজ কচু চাষে বালাইনাশকের ব্যবহার খুবই কম হয়, তাই এ কচু নিরাপদ।
উপজেলার মনিগ্রাম ইউনিয়নের হাবাসপুর গ্রামের কৃষক মো. সেন্টু মিয়া কৃষি অফিসের ট্রেনিং থেকে এই লতি কচু সম্পর্কে জানতে পারেন। পরে তিনি আগ্রহ প্রকাশ করলে উপজেলা কৃষি অফিস তাঁকে ২৫ শতকের একটি প্রদর্শনী দেয়। পরে আরও ১৫ শতকে নিজ উদ্যোগে লতি কচু চাষ করেন। এ বছর কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় প্রথমবারের মতো লতিরাজ কচু চাষ করে তিনি স্বপ্নপূরণের আশা করছেন।
কৃষক মো. সেন্টু মিয়া জানান, ‘লাগানোর মাত্র দুই মাসের মধ্যেই লতি নামতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যে লতি তুলতে শুরু করেছেন। প্রথমে লতি তুলে তিনি নিজের আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীদের মধ্যে বিতরণ করেন।’ তিনি আশা করছেন, প্রায় ৫০-৬০ হাজার টাকার লতি, শলা (কন্দ), ডাগর (ডগা) ও ফুল বিক্রি করতে পারবেন।
তিনি আরও জানান, ‘ধান আবাদ করে এক বিঘা জমিতে যেখানে ৮-১০ হাজার টাকা লাভ হয়, সেখানে একই জমিতে লতিরাজ কচু চাষ করে ৪০-৫০ হাজার টাকা আবাদ করা সম্ভব।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম জানান, উপজেলার মনিগ্রাম ছাড়াও বাউসা, পাকুরিয়া, বাজুবাঘা ইউনিয়নে প্রায় ১০ টির মতো প্রদর্শনী হচ্ছে। এ বছর প্রায় ৫ হেক্টর জমিতে লতি কচু চাষ হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, উপজেলা মূলত আমের জন্য বিখ্যাত। কিন্তু এ উপজেলায় শুধু আম নয়, আরও অন্য ফসল হয়। কৃষিতে বৈচিত্র্যতা আনতে চেষ্টা করে যাচ্ছেন তিনি। সেই ধারাবাহিকতার লক্ষ্যে উচ্চফলনশীল লাভজনক ফসল লতিরাজ কচুর সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছেন। এ ব্যাপারে কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় উপজেলার নতুন নতুন ফসল সম্প্রসারণে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে।
লতিরাজ মূলত বারি পানিকচু-১। উচ্চফলনশীল এ কচু অন্য সব পানিকচুর চেয়ে বেশি ফলন দেয়। সুস্বাদু এই জাতের লতি অত্যন্ত জনপ্রিয়। তবে উৎপাদন বাড়াতে কচুর প্রথম লতি যখন এক বিঘত পরিমাণ হলে কেটে দিতে হবে। এতে পার্শ্ব কুশি অর্থাৎ লতি উৎপাদন ২-৩ গুণ বেড়ে যায়। লতিরাজ কচু চাষে বালাইনাশকের ব্যবহার খুবই কম হয়, তাই এ কচু নিরাপদ।
উপজেলার মনিগ্রাম ইউনিয়নের হাবাসপুর গ্রামের কৃষক মো. সেন্টু মিয়া কৃষি অফিসের ট্রেনিং থেকে এই লতি কচু সম্পর্কে জানতে পারেন। পরে তিনি আগ্রহ প্রকাশ করলে উপজেলা কৃষি অফিস তাঁকে ২৫ শতকের একটি প্রদর্শনী দেয়। পরে আরও ১৫ শতকে নিজ উদ্যোগে লতি কচু চাষ করেন। এ বছর কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় প্রথমবারের মতো লতিরাজ কচু চাষ করে তিনি স্বপ্নপূরণের আশা করছেন।
কৃষক মো. সেন্টু মিয়া জানান, ‘লাগানোর মাত্র দুই মাসের মধ্যেই লতি নামতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যে লতি তুলতে শুরু করেছেন। প্রথমে লতি তুলে তিনি নিজের আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীদের মধ্যে বিতরণ করেন।’ তিনি আশা করছেন, প্রায় ৫০-৬০ হাজার টাকার লতি, শলা (কন্দ), ডাগর (ডগা) ও ফুল বিক্রি করতে পারবেন।
তিনি আরও জানান, ‘ধান আবাদ করে এক বিঘা জমিতে যেখানে ৮-১০ হাজার টাকা লাভ হয়, সেখানে একই জমিতে লতিরাজ কচু চাষ করে ৪০-৫০ হাজার টাকা আবাদ করা সম্ভব।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম জানান, উপজেলার মনিগ্রাম ছাড়াও বাউসা, পাকুরিয়া, বাজুবাঘা ইউনিয়নে প্রায় ১০ টির মতো প্রদর্শনী হচ্ছে। এ বছর প্রায় ৫ হেক্টর জমিতে লতি কচু চাষ হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, উপজেলা মূলত আমের জন্য বিখ্যাত। কিন্তু এ উপজেলায় শুধু আম নয়, আরও অন্য ফসল হয়। কৃষিতে বৈচিত্র্যতা আনতে চেষ্টা করে যাচ্ছেন তিনি। সেই ধারাবাহিকতার লক্ষ্যে উচ্চফলনশীল লাভজনক ফসল লতিরাজ কচুর সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছেন। এ ব্যাপারে কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় উপজেলার নতুন নতুন ফসল সম্প্রসারণে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪