আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি
সরকার নিষিদ্ধ করলেও বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলায় বন্ধ হচ্ছে না পরিবেশ বিপর্যয়কারী ইউক্যালিপটাস গাছের রোপণ। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ঘুরে এই গাছের উৎপাদন ও বিপণন দেখা গেছে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয়ে এই গাছের সংখ্যার নেই কোনো সঠিক পরিসংখ্যান। দ্রুত বেড়ে ওঠে এবং অল্প দিনেই বিক্রি করা যায় বলে অনেকেই এই গাছ রোপণ করেন। তা ছাড়া অনেকেই এই গাছের ক্ষতিকর দিক নিয়ে জানে না।
পরিবেশের জন্য ক্ষতিকরের কথা চিন্তা করে সরকার ২০০৮ সালে এই গাছের চারা উৎপাদন ও বিপণন নিষিদ্ধ করে। কিন্তু মনিটরিং ব্যবস্থা জোরালো না থাকায় বন্ধ হচ্ছে না ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ও বিপণন।
সান্তাহার শহীদ আহসানুল হক ডিগ্রি কলেজের জীববিদ্যা বিষয়ের শিক্ষক মোস্তাফিজার রহমান বলেন, এই গাছের মূল থাকে মাটির ১৫ মিটার গভীরে। গাছগুলো পানি ও খনিজ লবণ শোষণ ছাড়াও মাটির গভীর থেকে অতিরিক্ত পানি শোষণ করে। ফলে যে স্থানে এ গাছ থাকে, সেই স্থান হয়ে পড়ে পানিশূন্য ও অনুর্বর। এতে ওই অঞ্চলের পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় অন্য প্রজাতির গাছের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিভিন্ন পোকামাকড় ও পাখির জন্য যথেষ্ট ক্ষতিকর এই গাছ। অতিরিক্ত কার্বন-অক্সাইড নিঃসরণ করে বলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়।
উপজেলার করজবাড়ী গ্রামের কৃষক শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘এই গাছের ক্ষতির দিকটা ভালো জানা নাই। আর অধিক লাভের আশায় অনেকেই আবাদি ও পতিত জমি, বসতবাড়ি ও জমির আইলে এই গাছ রোপণ করে থাকেন। কেউ কোনো দিন বাধা দেয়নি।’
সান্তাহার নাগরিক কমিটির যুগ্ম সম্পাদক রবিউল ইসলাম বলেন, ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন কিংবা বিপণনে মানুষকে নিরুৎসাহিত করা প্রয়োজন। কৃষকদের মধ্যে মাইকিং করে এর ক্ষতিকর দিকটা জানাতে হবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মিঠু চন্দ্র অধিকারী বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন সময় এই ক্ষতিকর গাছটির বিষয়ে কৃষক ভাইদের নিরুৎসাহিত করেছি। এই গাছের কারণে মাটির পুষ্টিপ্রবাহও নষ্ট হয়। গাছটি প্রকৃতি ও পাখিদের জন্যও ক্ষতিকর। অল্প দিনে বৃদ্ধি পায় এবং লাভবান হওয়ার জন্য অনেক কৃষক ভাই এই গাছ রোপণ করেন। এই ভুল ধারণা থেকে কৃষকদের সরে আসতে হবে।’
সরকার নিষিদ্ধ করলেও বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলায় বন্ধ হচ্ছে না পরিবেশ বিপর্যয়কারী ইউক্যালিপটাস গাছের রোপণ। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ঘুরে এই গাছের উৎপাদন ও বিপণন দেখা গেছে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয়ে এই গাছের সংখ্যার নেই কোনো সঠিক পরিসংখ্যান। দ্রুত বেড়ে ওঠে এবং অল্প দিনেই বিক্রি করা যায় বলে অনেকেই এই গাছ রোপণ করেন। তা ছাড়া অনেকেই এই গাছের ক্ষতিকর দিক নিয়ে জানে না।
পরিবেশের জন্য ক্ষতিকরের কথা চিন্তা করে সরকার ২০০৮ সালে এই গাছের চারা উৎপাদন ও বিপণন নিষিদ্ধ করে। কিন্তু মনিটরিং ব্যবস্থা জোরালো না থাকায় বন্ধ হচ্ছে না ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ও বিপণন।
সান্তাহার শহীদ আহসানুল হক ডিগ্রি কলেজের জীববিদ্যা বিষয়ের শিক্ষক মোস্তাফিজার রহমান বলেন, এই গাছের মূল থাকে মাটির ১৫ মিটার গভীরে। গাছগুলো পানি ও খনিজ লবণ শোষণ ছাড়াও মাটির গভীর থেকে অতিরিক্ত পানি শোষণ করে। ফলে যে স্থানে এ গাছ থাকে, সেই স্থান হয়ে পড়ে পানিশূন্য ও অনুর্বর। এতে ওই অঞ্চলের পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় অন্য প্রজাতির গাছের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিভিন্ন পোকামাকড় ও পাখির জন্য যথেষ্ট ক্ষতিকর এই গাছ। অতিরিক্ত কার্বন-অক্সাইড নিঃসরণ করে বলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়।
উপজেলার করজবাড়ী গ্রামের কৃষক শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘এই গাছের ক্ষতির দিকটা ভালো জানা নাই। আর অধিক লাভের আশায় অনেকেই আবাদি ও পতিত জমি, বসতবাড়ি ও জমির আইলে এই গাছ রোপণ করে থাকেন। কেউ কোনো দিন বাধা দেয়নি।’
সান্তাহার নাগরিক কমিটির যুগ্ম সম্পাদক রবিউল ইসলাম বলেন, ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন কিংবা বিপণনে মানুষকে নিরুৎসাহিত করা প্রয়োজন। কৃষকদের মধ্যে মাইকিং করে এর ক্ষতিকর দিকটা জানাতে হবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মিঠু চন্দ্র অধিকারী বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন সময় এই ক্ষতিকর গাছটির বিষয়ে কৃষক ভাইদের নিরুৎসাহিত করেছি। এই গাছের কারণে মাটির পুষ্টিপ্রবাহও নষ্ট হয়। গাছটি প্রকৃতি ও পাখিদের জন্যও ক্ষতিকর। অল্প দিনে বৃদ্ধি পায় এবং লাভবান হওয়ার জন্য অনেক কৃষক ভাই এই গাছ রোপণ করেন। এই ভুল ধারণা থেকে কৃষকদের সরে আসতে হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫