টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
টঙ্গিবাড়ী উপজেলার বালিগাঁও ইউনিয়নের ইছামতী নদীর তীর ঘেঁষে বসছে বালিগাঁও বাঁশ পট্টি। সপ্তাহের সাত দিনই এখানে বাঁশ কেনাবেচা চলে। প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন আসেন বাঁশ কিনতে। তিন দশকের বেশি সময় চলছে এ হাট।
মাখলা, তেলুয়া, বড়বাসা, পরাগসহ বিভিন্ন জাতের বাঁশ রয়েছে এই হাঁটে। তবে বাঁশ বিক্রির পাশাপাশি বাঁশের বেড়া, চায়না প্লাস্টিক নেট, প্লাস্টিক দড়িসহ বিভিন্ন জিনিস পাইকারি বিক্রি হয় এই হাটে।
মূলত মাটি ভরাটে বাঁধ দেওয়ার জন্য এসব পণ্য বিক্রি হয়। ময়মনসিংহ থেকে কিনে নৌপথে এসব বাঁশ আনেন বিক্রেতারা। বালিগাঁও বাঁশ পট্টি গিয়ে দেখা যায়, ৩০ থেকে ৩৫ ফুট প্রতিটি বাঁশ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৫০০ টাকা। বেড়া বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা।
বাঁশ ক্রয় করতে আশা হুমায়ুন কবির বলেন, ‘সামনে আলু রোপণ করমু তাই একটা ছাপড়া ঘর তুলতে হইবো। অহন বাঁশ কিইনা বাড়িতে জামু। বাঁশের দাম আগের চেয়ে অনেক বেশি। বাঁশের ঘোড়া (ছোট বেড়া) কিনলাম ২৫০ টাকা করে।’
বাঁশ বিক্রেতা রমজান আলী বলেন, ‘২০ বছর ধরে এই বাঁশ ব্যবসা করে আসছি। আমি পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করি। ছোট-বড় বাঁশ একদামে কিনতে হয়। আমরা এখানে এনে গড় করে বিক্রি করি। নৌপথে বাঁশ আনতে খরচ বেশি। আবার ডিজেলের দাম বাড়াইছে সরকার। তাই বাঁশের দাম আগের চেয়ে একটু বেশি। উপজেলায় এই বাঁশের হাটের বেশ পরিচিতি ও সুনাম রয়েছে।’
আরেক বিক্রেতা মো. সুলতান বলেন, ‘ময়মনসিংহ থেকে নৌপথে আমরা এসব বাঁশ এনে বিক্রি করি। আমারা এখানে বিভিন্ন আকার ও জাতের বাঁশ বিক্রি করে থাকি। আকারভেদে বাঁশের দাম নির্ধারণ করা হয়। বড় আকারের বাঁশের দাম প্রতিটি ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা। এ ছাড়া মাঝারি আকারের বাঁশ ও বাঁশের ঘোড়া ও বেড়া বিক্রি করে থাকি। আমাদের এখানে টঙ্গিবাড়ী উপজেলা ছাড়াও মুন্সিগঞ্জ সদর ও পাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে ক্রেতারা বাঁশ কিনতে আসেন।’
টঙ্গিবাড়ী উপজেলার বালিগাঁও ইউনিয়নের ইছামতী নদীর তীর ঘেঁষে বসছে বালিগাঁও বাঁশ পট্টি। সপ্তাহের সাত দিনই এখানে বাঁশ কেনাবেচা চলে। প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন আসেন বাঁশ কিনতে। তিন দশকের বেশি সময় চলছে এ হাট।
মাখলা, তেলুয়া, বড়বাসা, পরাগসহ বিভিন্ন জাতের বাঁশ রয়েছে এই হাঁটে। তবে বাঁশ বিক্রির পাশাপাশি বাঁশের বেড়া, চায়না প্লাস্টিক নেট, প্লাস্টিক দড়িসহ বিভিন্ন জিনিস পাইকারি বিক্রি হয় এই হাটে।
মূলত মাটি ভরাটে বাঁধ দেওয়ার জন্য এসব পণ্য বিক্রি হয়। ময়মনসিংহ থেকে কিনে নৌপথে এসব বাঁশ আনেন বিক্রেতারা। বালিগাঁও বাঁশ পট্টি গিয়ে দেখা যায়, ৩০ থেকে ৩৫ ফুট প্রতিটি বাঁশ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৫০০ টাকা। বেড়া বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা।
বাঁশ ক্রয় করতে আশা হুমায়ুন কবির বলেন, ‘সামনে আলু রোপণ করমু তাই একটা ছাপড়া ঘর তুলতে হইবো। অহন বাঁশ কিইনা বাড়িতে জামু। বাঁশের দাম আগের চেয়ে অনেক বেশি। বাঁশের ঘোড়া (ছোট বেড়া) কিনলাম ২৫০ টাকা করে।’
বাঁশ বিক্রেতা রমজান আলী বলেন, ‘২০ বছর ধরে এই বাঁশ ব্যবসা করে আসছি। আমি পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করি। ছোট-বড় বাঁশ একদামে কিনতে হয়। আমরা এখানে এনে গড় করে বিক্রি করি। নৌপথে বাঁশ আনতে খরচ বেশি। আবার ডিজেলের দাম বাড়াইছে সরকার। তাই বাঁশের দাম আগের চেয়ে একটু বেশি। উপজেলায় এই বাঁশের হাটের বেশ পরিচিতি ও সুনাম রয়েছে।’
আরেক বিক্রেতা মো. সুলতান বলেন, ‘ময়মনসিংহ থেকে নৌপথে আমরা এসব বাঁশ এনে বিক্রি করি। আমারা এখানে বিভিন্ন আকার ও জাতের বাঁশ বিক্রি করে থাকি। আকারভেদে বাঁশের দাম নির্ধারণ করা হয়। বড় আকারের বাঁশের দাম প্রতিটি ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা। এ ছাড়া মাঝারি আকারের বাঁশ ও বাঁশের ঘোড়া ও বেড়া বিক্রি করে থাকি। আমাদের এখানে টঙ্গিবাড়ী উপজেলা ছাড়াও মুন্সিগঞ্জ সদর ও পাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে ক্রেতারা বাঁশ কিনতে আসেন।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪