রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরার শ্রীরামপুর রেলক্রসিংয়ে প্রতিদিনই ঘণ্টার পর ঘণ্টা তীব্র যানজট লেগে থাকে। এতে মানুষ ভোগান্তি পোহালেও কর্তৃপক্ষের কোনো নজর নেই। তবে যানজট কমানোর জন্য পৌরসভার পক্ষ থেকে দুই ব্যক্তিকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, শ্রীরামপুর রেলক্রসিং এলাকায় অবৈধ স্থাপনা, পার্কিং ও অনিয়ন্ত্রিত যান চলাচলের কারণে এ যানজটের সৃষ্টি হয়।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, রেলক্রসিং থেকে তুলাতলি, উপজেলা পরিষদ ও শ্রীরামপুর বাজার পর্যন্ত কয়েক ঘণ্টা ধরে লেগে আছে তীব্র যানজট। পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে শ্রীরামপুর রেলক্রসিং। প্রায় প্রতিদিনই যানজটের কারণে দীর্ঘ সময় এখানে মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হয়। উপজেলায় প্রায় ৭ লাখ মানুষের বসবাস হলেও এটি সদরের একমাত্র সড়ক। এই সড়ক দিয়ে উপজেলা পরিষদ, চরাঞ্চল, রায়পুরা বাজার, বারেচা, মরজাল ও নরসিংদী সদরে যাতায়াত করতে হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান, কর্তৃপক্ষের অবহেলায় এ যানজটের সৃষ্টি। রাস্তার পাশে অটোরিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে থাকা ও অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের কারণে মানুষকে যানজটের ভোগান্তি পোহাতে হয়। রেলক্রসিং এলাকাটি উপজেলা পরিষদের নাকের ডগায় হওয়া সত্ত্বেও মিলছে না কোনো সমাধান।
এক শিক্ষার্থী বলে, ‘পরীক্ষা দিতে এসে দীর্ঘ সময় যানজটে আটকা পড়ে হেঁটে আসতে হয়েছে। আমার মতো সবাইকে ফেরার পথে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। দ্রুত এ সমস্যার সমাধান চাই।’
সিএনজি অটোরিকশাচালক মজনু বলেন, ‘ট্রেন চলাচলের সময় বেশি যানজট হয়। গাড়ি নিয়ে প্রতিদিনই ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় চলে যায়। রায়পুরা বাজার-বারৈচা আসা- যাওয়ার বেশির ভাগ সময় এখানেই চলে যায়।’
যানজটের ভুক্তভোগী মানিক, সালমান, নাজমা বলেন, ‘উপজেলা পরিষদ কিংবা রায়পুরা বাজার, থানায় যেতে হলে যানজটের কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। আগেও বিভিন্ন মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে ব্যবস্থা গ্রহণ করে কর্তৃপক্ষ। কিন্তু পুনরায় আবারও তারা আগের জায়গায় এসে এ যানজটের সৃষ্টি করে চলেছে।’
পৌরসভার মেয়র মো. জামাল মোল্লা মোবাইল ফোনে বলেন, ‘ইউএনও মহোদয়ের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হয়েছে। সমস্যা সমাধানে রোববার ইউএনও, ইঞ্জিনিয়ার সংশ্লিষ্টদের নিয়ে পরিকল্পনা করা হবে। যানজট কমানোর জন্য পৌরসভার পক্ষ থেকে দুজন লোক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আসগর হোসেন বলেন, ‘অবৈধ স্থাপনা ও অপ্রয়োজনে দাঁড়িয়ে থাকা অটোরিকশা ও সিএনজিচালিত যানবাহনের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এখানে রেলওয়ে ও পৌরসভার জমি থাকায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ইচ্ছে থাকলেও সবকিছু করা সম্ভব হয় না। মেয়র চাইলে এ ব্যাপারে পরিকল্পনা ও সার্বিক সহযোগিতা করব।’
নরসিংদীর রায়পুরার শ্রীরামপুর রেলক্রসিংয়ে প্রতিদিনই ঘণ্টার পর ঘণ্টা তীব্র যানজট লেগে থাকে। এতে মানুষ ভোগান্তি পোহালেও কর্তৃপক্ষের কোনো নজর নেই। তবে যানজট কমানোর জন্য পৌরসভার পক্ষ থেকে দুই ব্যক্তিকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, শ্রীরামপুর রেলক্রসিং এলাকায় অবৈধ স্থাপনা, পার্কিং ও অনিয়ন্ত্রিত যান চলাচলের কারণে এ যানজটের সৃষ্টি হয়।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, রেলক্রসিং থেকে তুলাতলি, উপজেলা পরিষদ ও শ্রীরামপুর বাজার পর্যন্ত কয়েক ঘণ্টা ধরে লেগে আছে তীব্র যানজট। পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে শ্রীরামপুর রেলক্রসিং। প্রায় প্রতিদিনই যানজটের কারণে দীর্ঘ সময় এখানে মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হয়। উপজেলায় প্রায় ৭ লাখ মানুষের বসবাস হলেও এটি সদরের একমাত্র সড়ক। এই সড়ক দিয়ে উপজেলা পরিষদ, চরাঞ্চল, রায়পুরা বাজার, বারেচা, মরজাল ও নরসিংদী সদরে যাতায়াত করতে হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান, কর্তৃপক্ষের অবহেলায় এ যানজটের সৃষ্টি। রাস্তার পাশে অটোরিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে থাকা ও অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের কারণে মানুষকে যানজটের ভোগান্তি পোহাতে হয়। রেলক্রসিং এলাকাটি উপজেলা পরিষদের নাকের ডগায় হওয়া সত্ত্বেও মিলছে না কোনো সমাধান।
এক শিক্ষার্থী বলে, ‘পরীক্ষা দিতে এসে দীর্ঘ সময় যানজটে আটকা পড়ে হেঁটে আসতে হয়েছে। আমার মতো সবাইকে ফেরার পথে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। দ্রুত এ সমস্যার সমাধান চাই।’
সিএনজি অটোরিকশাচালক মজনু বলেন, ‘ট্রেন চলাচলের সময় বেশি যানজট হয়। গাড়ি নিয়ে প্রতিদিনই ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় চলে যায়। রায়পুরা বাজার-বারৈচা আসা- যাওয়ার বেশির ভাগ সময় এখানেই চলে যায়।’
যানজটের ভুক্তভোগী মানিক, সালমান, নাজমা বলেন, ‘উপজেলা পরিষদ কিংবা রায়পুরা বাজার, থানায় যেতে হলে যানজটের কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। আগেও বিভিন্ন মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে ব্যবস্থা গ্রহণ করে কর্তৃপক্ষ। কিন্তু পুনরায় আবারও তারা আগের জায়গায় এসে এ যানজটের সৃষ্টি করে চলেছে।’
পৌরসভার মেয়র মো. জামাল মোল্লা মোবাইল ফোনে বলেন, ‘ইউএনও মহোদয়ের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হয়েছে। সমস্যা সমাধানে রোববার ইউএনও, ইঞ্জিনিয়ার সংশ্লিষ্টদের নিয়ে পরিকল্পনা করা হবে। যানজট কমানোর জন্য পৌরসভার পক্ষ থেকে দুজন লোক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আসগর হোসেন বলেন, ‘অবৈধ স্থাপনা ও অপ্রয়োজনে দাঁড়িয়ে থাকা অটোরিকশা ও সিএনজিচালিত যানবাহনের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এখানে রেলওয়ে ও পৌরসভার জমি থাকায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ইচ্ছে থাকলেও সবকিছু করা সম্ভব হয় না। মেয়র চাইলে এ ব্যাপারে পরিকল্পনা ও সার্বিক সহযোগিতা করব।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৬ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪