ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
তেলের দাম বাড়বে, এমন গুজবে ময়মনসিংহে খোলা ও বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম কেজিপ্রতি বেড়েছে ১০ টাকা। এ ছাড়া বিয়েসহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানের অজুহাতে বেড়েছে খাসি ও গরুর মাংসের দামও। এদিকে ভরা মৌসুমে আমদানি কম হওয়ায় বেশ কয়েক প্রকার সবজির দামও বেড়েছে। নগরীর শম্ভুগঞ্জ বাজারে ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
মধ্য বাজারের সয়াবিন তেল বিক্রেতা মো. কামরুজ্জামান বলেন, খোলা সয়াবিন তেল গত সপ্তাহে ১৬০ টাকায় বিক্রি হলেও চলতি সপ্তাহে ১৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর বোতলজাত সয়াবিন তেল কেজিতে ৫ টাকা বেড়েছে। এ ছাড়া পাম তেল ৫ টাকা বেড়ে ১৫০ টাকা এবং কোয়ালিটি ৫ টাকা বেড়ে ১৫৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে মাংস মহালের রশিদ মাংস ভান্ডারের বিক্রেতা আব্দুল খালেক বলেন, বাজারে খাসি ও গরু খুব কম আসে। তা ছাড়া শীতে বিয়ে ও সামাজিক অনুষ্ঠান বেড়েছে। তাই খাসি ৯০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া গরুর মাংস গত সপ্তাহে ৫৬০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও এ সপ্তাহে ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
শম্ভুগঞ্জ মধ্য বাজারের ব্যবসায়ী খোকন মিয়া বলেন, দেশি পেঁয়াজ ৫ টাকা কমে ৩০ টাকা, দেশি আলু ২০, হল্যান্ড আলু ৫ টাকা কমে ১৫, ইন্ডিয়ান আদা ২০ টাকা কমে ৬০, রসুন ২০ টাকা কমে ৪০ ও ইন্ডিয়ান রসুন ১২০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
একই বাজারের মুরগি বিক্রেতা রনি মিয়া বলেন, ব্রয়লার, সোনালি ও কক মুরগি আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। ডিমের দামও অপরিবর্তিত রয়েছে।
মাছ বিক্রেতা আজিজুল হক বলেন, মাছের দামে তেমন ওঠানামা নেই। তবে পাঙাশ মাছ ২০ টাকা বেড়ে ১৪০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
একই বাজারের সবজি বিক্রেতা রেজাউল করিম বলেন, বেশ কয়েক ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। তিনি বলেন, বেগুন ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ও ঝিঙে ৪০, কাঁচা মটর ৫০, পেঁপে ২০, শিম ২৫, টমেটো ২০, কাঁচা মরিচ ৩০, করলা ৪০ ও শসা ৫০ টাকা কেজি এবং ফুলকপি ২০ টাকা পিস, কাঁচা কলা ২০ টাকা হালি, বাঁধাকপি প্রতি পিস ২০ ও লাউ ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
রাজলক্ষ্মী স্টোরের বিক্রেতা নূপুর দাস বলেন, দেশি মসুর ডাল ১২০ টাকা, বিদেশি মসুর ১০০, মাষকলাই ৯০, বুটের ডাল ৮০, খেসারি ৭০, মুগডাল ১২০, প্যাকেট আটা ৪০, খোলা ৩৫, চিনি ৮০ ও লবণ বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা কেজি।
ক্রেতা নাজমুন নাহার বলেন, ‘মাছ ও সবজির দাম কিছুটা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে এলেও তেল ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নেই।’ এ ছাড়া বাজার মনিটরিং জোরদার করে নিম্ন আয়ের মানুষের পাশে দাঁড়াতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আরেক ক্রেতা সোহেল মিয়া।
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের (মসিক) খাদ্য ও স্যানিটেশন কর্মকর্তা দীপক মজুমদার বলেন, ‘ভোজ্যতেলের পাশাপাশি সব পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ জেলে প্রশাসকের কার্যালয়ের সঙ্গে সমন্বয়নের মাধ্যমে করা হয়। দাম নিয়ন্ত্রণে প্রায়ই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। ভোজ্যতেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় ভোক্তাদের কিছুটা সমস্যা হচ্ছে।’
তেলের দাম বাড়বে, এমন গুজবে ময়মনসিংহে খোলা ও বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম কেজিপ্রতি বেড়েছে ১০ টাকা। এ ছাড়া বিয়েসহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানের অজুহাতে বেড়েছে খাসি ও গরুর মাংসের দামও। এদিকে ভরা মৌসুমে আমদানি কম হওয়ায় বেশ কয়েক প্রকার সবজির দামও বেড়েছে। নগরীর শম্ভুগঞ্জ বাজারে ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
মধ্য বাজারের সয়াবিন তেল বিক্রেতা মো. কামরুজ্জামান বলেন, খোলা সয়াবিন তেল গত সপ্তাহে ১৬০ টাকায় বিক্রি হলেও চলতি সপ্তাহে ১৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর বোতলজাত সয়াবিন তেল কেজিতে ৫ টাকা বেড়েছে। এ ছাড়া পাম তেল ৫ টাকা বেড়ে ১৫০ টাকা এবং কোয়ালিটি ৫ টাকা বেড়ে ১৫৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে মাংস মহালের রশিদ মাংস ভান্ডারের বিক্রেতা আব্দুল খালেক বলেন, বাজারে খাসি ও গরু খুব কম আসে। তা ছাড়া শীতে বিয়ে ও সামাজিক অনুষ্ঠান বেড়েছে। তাই খাসি ৯০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া গরুর মাংস গত সপ্তাহে ৫৬০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও এ সপ্তাহে ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
শম্ভুগঞ্জ মধ্য বাজারের ব্যবসায়ী খোকন মিয়া বলেন, দেশি পেঁয়াজ ৫ টাকা কমে ৩০ টাকা, দেশি আলু ২০, হল্যান্ড আলু ৫ টাকা কমে ১৫, ইন্ডিয়ান আদা ২০ টাকা কমে ৬০, রসুন ২০ টাকা কমে ৪০ ও ইন্ডিয়ান রসুন ১২০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
একই বাজারের মুরগি বিক্রেতা রনি মিয়া বলেন, ব্রয়লার, সোনালি ও কক মুরগি আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। ডিমের দামও অপরিবর্তিত রয়েছে।
মাছ বিক্রেতা আজিজুল হক বলেন, মাছের দামে তেমন ওঠানামা নেই। তবে পাঙাশ মাছ ২০ টাকা বেড়ে ১৪০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
একই বাজারের সবজি বিক্রেতা রেজাউল করিম বলেন, বেশ কয়েক ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। তিনি বলেন, বেগুন ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ও ঝিঙে ৪০, কাঁচা মটর ৫০, পেঁপে ২০, শিম ২৫, টমেটো ২০, কাঁচা মরিচ ৩০, করলা ৪০ ও শসা ৫০ টাকা কেজি এবং ফুলকপি ২০ টাকা পিস, কাঁচা কলা ২০ টাকা হালি, বাঁধাকপি প্রতি পিস ২০ ও লাউ ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
রাজলক্ষ্মী স্টোরের বিক্রেতা নূপুর দাস বলেন, দেশি মসুর ডাল ১২০ টাকা, বিদেশি মসুর ১০০, মাষকলাই ৯০, বুটের ডাল ৮০, খেসারি ৭০, মুগডাল ১২০, প্যাকেট আটা ৪০, খোলা ৩৫, চিনি ৮০ ও লবণ বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা কেজি।
ক্রেতা নাজমুন নাহার বলেন, ‘মাছ ও সবজির দাম কিছুটা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে এলেও তেল ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নেই।’ এ ছাড়া বাজার মনিটরিং জোরদার করে নিম্ন আয়ের মানুষের পাশে দাঁড়াতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আরেক ক্রেতা সোহেল মিয়া।
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের (মসিক) খাদ্য ও স্যানিটেশন কর্মকর্তা দীপক মজুমদার বলেন, ‘ভোজ্যতেলের পাশাপাশি সব পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ জেলে প্রশাসকের কার্যালয়ের সঙ্গে সমন্বয়নের মাধ্যমে করা হয়। দাম নিয়ন্ত্রণে প্রায়ই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। ভোজ্যতেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় ভোক্তাদের কিছুটা সমস্যা হচ্ছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪