নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতিটি প্রকল্প নেওয়ার সময়ই পরিবেশ রক্ষার বিষয়টি গুরুত্ব দেওয়া হয়। এর ব্যতিক্রম হয়নি পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পও। সেতুর দুই দিকে বিস্তীর্ণ এলাকায় তৈরি করা হয়েছে সবুজ বেষ্টনী। এ জন্য মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তে লাগানো হয়েছে ১ লাখ ৭৩ হাজার ২৯৪টি গাছ।
জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাবের বিষয়টি বিবেচনা করে এ বনায়ন করা হয়েছে। একই সঙ্গে নদীর পাড়জুড়ে এই বনায়নের অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে, নদীর পাড়কে শক্তিশালী ও নিরাপদ করা। গাছের শিকড় মাটিকে ধরে রাখতে সহায়তা করে। এ জন্য ভাঙন রোধে নদীর পাড় বাঁধাইয়ের
বদলে এর উভয় পাড়ে দীর্ঘ শিকড় হয় এমন গাছ লাগানোকে উৎসাহিত করা হয়। সব মিলিয়ে নদীর পাড় রক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, পর্যটন ইত্যাদি সব বিষয়কে মাথায় রেখেই পদ্মা সেতুর উভয় প্রান্তে বৃক্ষরোপণ করা হয়েছে।
পদ্মা সেতুর সার্ভিস এরিয়া ও পুনর্বাসন এলাকাজুড়ে আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, পেয়ারা, কৃষ্ণচূড়া, বকুল, কাঞ্চন, সোনালু, মহুয়া, বহেড়া, অর্জুন, পলাশ ও শিমুলসহ প্রায় ১০০ প্রজাতির গাছ। এসব গাছের মধ্যে বনজ গাছ আছে ৮০ শতাংশ, ফলজ ১০ ও ঔষধি ৫ শতাংশ। এ ছাড়া সৌন্দর্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে লাগানো হয়েছে মোট গাছের ৫ শতাংশ। ভবিষ্যতে এই এলাকা সবুজের ছায়াঘেরা একটি মনোরম পর্যটন কেন্দ্রে রূপান্তরিত হবে বলে আশাবাদী প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
এত গাছ কেন লাগানো হয়েছে জানতে চাইলে পদ্মা সেতু প্রকল্পের সহকারী পরিচালক (পরিবেশ) মো. কবির উদ্দিন বলেন, এখন পর্যন্ত যেসব গাছ লাগানো হয়েছে, তাতে সব প্রজাতির গাছ রয়েছে। এসব গাছ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করবে। ভবিষ্যতে আরও নতুন গাছ লাগানো হবে।
পদ্মা সেতু এলাকায় নদীশাসনের কাজ চলমান আছে। এই কাজ শেষ হলে আরও গাছ লাগানো হবে বলে জানালেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বলেন, এ প্রকল্পের আওতায় মোট চার লাখের বেশি গাছ লাগানো হবে।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
প্রতিটি প্রকল্প নেওয়ার সময়ই পরিবেশ রক্ষার বিষয়টি গুরুত্ব দেওয়া হয়। এর ব্যতিক্রম হয়নি পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পও। সেতুর দুই দিকে বিস্তীর্ণ এলাকায় তৈরি করা হয়েছে সবুজ বেষ্টনী। এ জন্য মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তে লাগানো হয়েছে ১ লাখ ৭৩ হাজার ২৯৪টি গাছ।
জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাবের বিষয়টি বিবেচনা করে এ বনায়ন করা হয়েছে। একই সঙ্গে নদীর পাড়জুড়ে এই বনায়নের অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে, নদীর পাড়কে শক্তিশালী ও নিরাপদ করা। গাছের শিকড় মাটিকে ধরে রাখতে সহায়তা করে। এ জন্য ভাঙন রোধে নদীর পাড় বাঁধাইয়ের
বদলে এর উভয় পাড়ে দীর্ঘ শিকড় হয় এমন গাছ লাগানোকে উৎসাহিত করা হয়। সব মিলিয়ে নদীর পাড় রক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, পর্যটন ইত্যাদি সব বিষয়কে মাথায় রেখেই পদ্মা সেতুর উভয় প্রান্তে বৃক্ষরোপণ করা হয়েছে।
পদ্মা সেতুর সার্ভিস এরিয়া ও পুনর্বাসন এলাকাজুড়ে আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, পেয়ারা, কৃষ্ণচূড়া, বকুল, কাঞ্চন, সোনালু, মহুয়া, বহেড়া, অর্জুন, পলাশ ও শিমুলসহ প্রায় ১০০ প্রজাতির গাছ। এসব গাছের মধ্যে বনজ গাছ আছে ৮০ শতাংশ, ফলজ ১০ ও ঔষধি ৫ শতাংশ। এ ছাড়া সৌন্দর্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে লাগানো হয়েছে মোট গাছের ৫ শতাংশ। ভবিষ্যতে এই এলাকা সবুজের ছায়াঘেরা একটি মনোরম পর্যটন কেন্দ্রে রূপান্তরিত হবে বলে আশাবাদী প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
এত গাছ কেন লাগানো হয়েছে জানতে চাইলে পদ্মা সেতু প্রকল্পের সহকারী পরিচালক (পরিবেশ) মো. কবির উদ্দিন বলেন, এখন পর্যন্ত যেসব গাছ লাগানো হয়েছে, তাতে সব প্রজাতির গাছ রয়েছে। এসব গাছ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করবে। ভবিষ্যতে আরও নতুন গাছ লাগানো হবে।
পদ্মা সেতু এলাকায় নদীশাসনের কাজ চলমান আছে। এই কাজ শেষ হলে আরও গাছ লাগানো হবে বলে জানালেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বলেন, এ প্রকল্পের আওতায় মোট চার লাখের বেশি গাছ লাগানো হবে।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫