সুমন পারভেজ, বাঘারপাড়া
দেড় বছর পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর যশোরের বাঘারপাড়ায় এইচএসসির কারিগরি শাখার পরীক্ষার্থীরা বই সংকটে পড়েছেন। বছরের শুরুতে কলেজ বন্ধ থাকায় দোকানিরা প্রকাশনী থেকে বই কিনে আনলেও সে সময় বিক্রি হয়নি। পরে পুনরায় সেগুলো ঢাকায় ফেরত পাঠিয়ে দেন তাঁরা। এখন কলেজ খুলে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষার ঘোষণা দেওয়ায় দোকানগুলোতে পাঠ্যবই খুঁজে পাচ্ছেন না পরীক্ষার্থীরা।
উপজেলায় চারটি কলেজে কারিগরি শাখায় প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষ মিলে ৮৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে বঘারপাড়া ডিগ্রি কলেজে রয়েছেন ৩০০ শিক্ষার্থী, বাঘারপাড়া মহিলা ডিগ্রি কলেজে আছেন ২০০ জন, খাজুরা শহীদ সিরাজুদ্দিন হোসেন ডিগ্রি কলেজে ২০০ জন এবং যাদবপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজে শিক্ষার্থী রয়েছেন ১৬০ জন।
মানবিকসহ অন্যান্য শাখায় একাদশ ও দ্বাদশ মিলে একবার বোর্ড পরীক্ষা হয়। কিন্তু কারিগরি শাখায় প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষে দুবার বোর্ড পরীক্ষা হয়। সব শেষে দুটি পরীক্ষার ফল সমন্বয় করে চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করা হয়। এই দুই বর্ষে শিক্ষার্থীদের ১০টি করে মোট ২০টি পাঠ্যবইয়ের ওপর পরীক্ষা দিতে হয়।
কিন্তু করোনার কারণে দেড় বছর বন্ধ থাকার পর সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষার আভাস থাকায় কোন কোন বইয়ের ওপর পরীক্ষা হবে তা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিলেন শিক্ষার্থীরা। এ জন্য তাঁরা বছরের শুরুতে কলেজ বন্ধের মধ্যে কোনো বই কেনেননি, এমনটি দাবি তাঁদের।
বাঘারপাড়া ডিগ্রি কলেজের কারিগরি শাখার এইচএসসি পরীক্ষার্থী সোহেল রানা বলেন, ‘করোনার কারণে অনেক দিন বন্ধ থাকার পর বছরের শেষ দিকে কলেজ খুলেছে। প্রায় দেড় বছরের বেশি সময় ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বই কেনা হয়নি। কলেজ খুলবে কি খুলবে না, পরীক্ষা হবে কি হবে না এ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিলাম। এখন বছর শেষের দিকে হওয়ার কারণে লাইব্রেরিগুলোতে বই পাওয়া যাচ্ছে না।’
বাঘারপাড়া মহিলা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী আছিয়া খাতুন বলেন, ‘আমি কোনো বই জোগাড় করতে পারিনি। পাশের বাড়ির এক আপুর কাছ থেকে একটি বই সংগ্রহ করতে পেরেছি মাত্র।’
গত ১২ সেপ্টেম্বর সরকার সারা দেশের স্কুল–কলেজ খুলে দেয়। ঘোষণা দেওয়া হয়েছে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষারও। এর মধ্যে কারিগরি প্রথম বর্ষের হিসাব বিজ্ঞান নীতি ও প্রয়োগ, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা, কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন এবং দ্বিতীয় বর্ষের হিসাব বিজ্ঞান নীতি ও প্রয়োগ, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা, মার্কেটিং নীতি ও প্রয়োগ বিষয়গুলোর ওপর পরীক্ষা নেওয়া হবে।
বোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী, ডিসেম্বরের আগেই শেষ করতে হবে সিলেবাসের পড়ালেখা। সিলেবাস সংক্ষিপ্ত হলেও পরীক্ষা কাছে চলে আসায় বইয়ের দোকানগুলোতে বই না পেয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন এসব পরীক্ষার্থীরা। বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার বই কিছু সংখ্যক পাওয়া গেলেও সংকট রয়েছে কারিগরি শাখার বইয়ের।
বাঘারপাড়া বাজারের আলামিন লাইব্রেরির স্বত্বাধিকারী আনিচুর রহমান বলেন, ‘বছরের শেষ সময় হওয়ায় বই পাওয়া যাচ্ছে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলতে পারে ভেবে বছরের প্রথম দিকে কিছু বই আনা হয়েছিল। কিন্তু না খোলার কারণে তিন–চার মাস আগে বইগুলো ঢাকায় ফেরত পাঠানো হয়।’
আনিচুর রহমান আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের চাহিদার কথা প্রকাশনী প্রতিনিধিদের জানানো হয়েছে। তাঁরা জানিয়েছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়টি অনিশ্চিত হওয়ার কারণে বই কম ছাপা হয়েছে। এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলায় একযোগে সারা দেশে বইয়ের চাহিদা বেড়েছে। যে কারণে বইয়ের সংকট দেখা দিয়েছে। তবে এ সংকট কেটে যাবে।’
আর রহমান লাইব্রেরির মালিক আহাদ আলী বলেন, ‘কারিগরি শাখায় বইয়ের সংখ্যা বেশি। বছরের শুরুতে কেউ কিনতে না আসায় অবিক্রীত বই ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছি। এ জন্য বই সংকট তৈরি হয়েছে। যশোরেও বই পাওয়া যাচ্ছে না। কবে প্রকাশনী বই দিতে পারবে তাও নিশ্চিত না।’
বাঘারপাড়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল মতিন বলেন, ‘বাই কিনতে না পারায় কারিগরির শিক্ষার্থীরা শ্রেণিকক্ষে বই নিয়ে আসতে পারছেন না। বিষয়টি শিক্ষকেরা আমাদের জানিয়েছেন। কারিগরি শাখায় এই সংকট প্রকট। কারণ, কারিগরির শিক্ষার্থীদের দুই বর্ষের জন্য দুবার বোর্ড পরীক্ষা দিতে হয়। এ জন্য তাঁদের বইও বেশি কিনতে হয়। এ ছাড়া সাধারণ শাখাও এই সমস্যা রয়েছে। পাঠ্যবই না থাকলে শিক্ষার্থীদের পড়া দিয়ে তা আদায় করা যাচ্ছে না।’
যাদবপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের অধ্যক্ষ মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘কারিগরির প্রথম বর্ষে আনুমানিক ৮০ শতাংশেরই বই নেই। তাঁরা খালি হাতে ক্লাসে আসছেন।’
শহীদ সিরাজুদ্দিন হোসেন ডিগ্রি কলেজে অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাকেরও একই বক্তব্য। তিনি বলেন, ‘পুরোনো বইয়ের ব্যবস্থা করে কেউ কেউ কলেজে আসছেন।’
দেড় বছর পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর যশোরের বাঘারপাড়ায় এইচএসসির কারিগরি শাখার পরীক্ষার্থীরা বই সংকটে পড়েছেন। বছরের শুরুতে কলেজ বন্ধ থাকায় দোকানিরা প্রকাশনী থেকে বই কিনে আনলেও সে সময় বিক্রি হয়নি। পরে পুনরায় সেগুলো ঢাকায় ফেরত পাঠিয়ে দেন তাঁরা। এখন কলেজ খুলে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষার ঘোষণা দেওয়ায় দোকানগুলোতে পাঠ্যবই খুঁজে পাচ্ছেন না পরীক্ষার্থীরা।
উপজেলায় চারটি কলেজে কারিগরি শাখায় প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষ মিলে ৮৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে বঘারপাড়া ডিগ্রি কলেজে রয়েছেন ৩০০ শিক্ষার্থী, বাঘারপাড়া মহিলা ডিগ্রি কলেজে আছেন ২০০ জন, খাজুরা শহীদ সিরাজুদ্দিন হোসেন ডিগ্রি কলেজে ২০০ জন এবং যাদবপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজে শিক্ষার্থী রয়েছেন ১৬০ জন।
মানবিকসহ অন্যান্য শাখায় একাদশ ও দ্বাদশ মিলে একবার বোর্ড পরীক্ষা হয়। কিন্তু কারিগরি শাখায় প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষে দুবার বোর্ড পরীক্ষা হয়। সব শেষে দুটি পরীক্ষার ফল সমন্বয় করে চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করা হয়। এই দুই বর্ষে শিক্ষার্থীদের ১০টি করে মোট ২০টি পাঠ্যবইয়ের ওপর পরীক্ষা দিতে হয়।
কিন্তু করোনার কারণে দেড় বছর বন্ধ থাকার পর সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষার আভাস থাকায় কোন কোন বইয়ের ওপর পরীক্ষা হবে তা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিলেন শিক্ষার্থীরা। এ জন্য তাঁরা বছরের শুরুতে কলেজ বন্ধের মধ্যে কোনো বই কেনেননি, এমনটি দাবি তাঁদের।
বাঘারপাড়া ডিগ্রি কলেজের কারিগরি শাখার এইচএসসি পরীক্ষার্থী সোহেল রানা বলেন, ‘করোনার কারণে অনেক দিন বন্ধ থাকার পর বছরের শেষ দিকে কলেজ খুলেছে। প্রায় দেড় বছরের বেশি সময় ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বই কেনা হয়নি। কলেজ খুলবে কি খুলবে না, পরীক্ষা হবে কি হবে না এ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিলাম। এখন বছর শেষের দিকে হওয়ার কারণে লাইব্রেরিগুলোতে বই পাওয়া যাচ্ছে না।’
বাঘারপাড়া মহিলা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী আছিয়া খাতুন বলেন, ‘আমি কোনো বই জোগাড় করতে পারিনি। পাশের বাড়ির এক আপুর কাছ থেকে একটি বই সংগ্রহ করতে পেরেছি মাত্র।’
গত ১২ সেপ্টেম্বর সরকার সারা দেশের স্কুল–কলেজ খুলে দেয়। ঘোষণা দেওয়া হয়েছে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষারও। এর মধ্যে কারিগরি প্রথম বর্ষের হিসাব বিজ্ঞান নীতি ও প্রয়োগ, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা, কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন এবং দ্বিতীয় বর্ষের হিসাব বিজ্ঞান নীতি ও প্রয়োগ, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা, মার্কেটিং নীতি ও প্রয়োগ বিষয়গুলোর ওপর পরীক্ষা নেওয়া হবে।
বোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী, ডিসেম্বরের আগেই শেষ করতে হবে সিলেবাসের পড়ালেখা। সিলেবাস সংক্ষিপ্ত হলেও পরীক্ষা কাছে চলে আসায় বইয়ের দোকানগুলোতে বই না পেয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন এসব পরীক্ষার্থীরা। বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার বই কিছু সংখ্যক পাওয়া গেলেও সংকট রয়েছে কারিগরি শাখার বইয়ের।
বাঘারপাড়া বাজারের আলামিন লাইব্রেরির স্বত্বাধিকারী আনিচুর রহমান বলেন, ‘বছরের শেষ সময় হওয়ায় বই পাওয়া যাচ্ছে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলতে পারে ভেবে বছরের প্রথম দিকে কিছু বই আনা হয়েছিল। কিন্তু না খোলার কারণে তিন–চার মাস আগে বইগুলো ঢাকায় ফেরত পাঠানো হয়।’
আনিচুর রহমান আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের চাহিদার কথা প্রকাশনী প্রতিনিধিদের জানানো হয়েছে। তাঁরা জানিয়েছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়টি অনিশ্চিত হওয়ার কারণে বই কম ছাপা হয়েছে। এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলায় একযোগে সারা দেশে বইয়ের চাহিদা বেড়েছে। যে কারণে বইয়ের সংকট দেখা দিয়েছে। তবে এ সংকট কেটে যাবে।’
আর রহমান লাইব্রেরির মালিক আহাদ আলী বলেন, ‘কারিগরি শাখায় বইয়ের সংখ্যা বেশি। বছরের শুরুতে কেউ কিনতে না আসায় অবিক্রীত বই ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছি। এ জন্য বই সংকট তৈরি হয়েছে। যশোরেও বই পাওয়া যাচ্ছে না। কবে প্রকাশনী বই দিতে পারবে তাও নিশ্চিত না।’
বাঘারপাড়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল মতিন বলেন, ‘বাই কিনতে না পারায় কারিগরির শিক্ষার্থীরা শ্রেণিকক্ষে বই নিয়ে আসতে পারছেন না। বিষয়টি শিক্ষকেরা আমাদের জানিয়েছেন। কারিগরি শাখায় এই সংকট প্রকট। কারণ, কারিগরির শিক্ষার্থীদের দুই বর্ষের জন্য দুবার বোর্ড পরীক্ষা দিতে হয়। এ জন্য তাঁদের বইও বেশি কিনতে হয়। এ ছাড়া সাধারণ শাখাও এই সমস্যা রয়েছে। পাঠ্যবই না থাকলে শিক্ষার্থীদের পড়া দিয়ে তা আদায় করা যাচ্ছে না।’
যাদবপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের অধ্যক্ষ মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘কারিগরির প্রথম বর্ষে আনুমানিক ৮০ শতাংশেরই বই নেই। তাঁরা খালি হাতে ক্লাসে আসছেন।’
শহীদ সিরাজুদ্দিন হোসেন ডিগ্রি কলেজে অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাকেরও একই বক্তব্য। তিনি বলেন, ‘পুরোনো বইয়ের ব্যবস্থা করে কেউ কেউ কলেজে আসছেন।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪