আজকের পত্রিকা ডেস্ক
নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) রোহিঙ্গা ইস্যুতে করা মামলায় দুই বছর আগে মিয়ানমারের রাখাইনে সেনা অভিযানের সময় গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন দেশটির তৎকালীন স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চি। সেই সু চির দলই এখন রোহিঙ্গা নিপীড়নের বিচার চায়। সু চির দলের এমপি ও কর্মীদের নিয়ে গঠিত জাতীয় ঐক্যের ছায়া সরকার বলেছে, রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মামলা বিচারের এখতিয়ার নিয়ে তাদের কোনো আপত্তি নেই।
আইসিজেতে রোহিঙ্গা গণহত্যার মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ২১ ফেব্রুয়ারি ধার্য রয়েছে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত প্রথম শুনানিতে মিয়ানমারের পক্ষে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন সু চি। সে সময় তাঁর সরকার এরপর গত বছরের ১ ফেব্রুয়ারি সেনা অভ্যুত্থানে পতন ঘটে সু চি সরকারের। আটক হন সু চি ও তাঁর দলের নেতাকর্মী। এই অবস্থায় সু চির জায়গায় মিয়ানমার সরকারের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, গত মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে ছায়া সরকার বলেছে, এই মামলার বিষয়ে প্রাথমিকভাবে যে আপত্তি জানানো হয়েছিল, তা প্রত্যাহার করে নিচ্ছে তারা। বিবৃতিতে বলা হয়, জান্তার
প্রতিনিধিদের সঙ্গে আইসিজে কর্তৃপক্ষ রোহিঙ্গা মামলার প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখলে, তা জান্তার স্বীকৃতি হিসেবে গণ্য হবে। ফলে তারা আরও শক্তিশালী হবে। দ্বিগুণ উৎসাহে তাদের নৃশংসতা অব্যাহত রাখবে। তাই জাতিসংঘে নিয়োজিত মিয়ানমারের স্থায়ী প্রতিনিধি কিয়াও মো তুনকে মামলাটির প্রতিপক্ষ দলের প্রধান হিসেবে গ্রহণ করতে আহ্বান জানিয়েছে ছায়া সরকার।
রোহিঙ্গাদের ওপর ‘গণহত্যার উদ্দেশ্যে’ হামলা চালানোর অভিযোগে ২০১৯ সালের নভেম্বর আইসিজেতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে পশ্চিম আফ্রিকা দেশ গাম্বিয়া। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে মিয়ানমার সরকারকে কিছু নির্দেশনা দেয় আইসিজে। এতে রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা বসতিতে সংঘটিত নিপীড়নের প্রমাণাদি সংরক্ষণ এবং রোহিঙ্গাদের ওপর পরবর্তী নিপীড়ন ঠেকাতে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়। প্রতি ৬ মাস অন্তর রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে একটি প্রতিবেদন দিতেও নির্দেশ দেওয়া হয়। গত বছরের ফেব্রুয়ারির অভ্যুত্থানের পর জান্তার অনুগত কর্মকর্তারাই আইসিজের মামলার দেখভাল করছেন। এ অবস্থায় গত বছরের জুলাইয়ে গাম্বিয়ার মামলার বিরুদ্ধে আইসিজেতে আপত্তি জান্তার প্রতিনিধিরা। পরবর্তী শুনানির তারিখ ঘোষিত হওয়ার পর ১৪ জানুয়ারি নিজেদের প্রতিনিধিদলের প্রধান পরিবর্তনের ঘোষণা দেয় মিয়ানমার সরকার। তবে এখনো তারা নতুন প্রতিনিধির নাম ঘোষণা করেনি।
নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) রোহিঙ্গা ইস্যুতে করা মামলায় দুই বছর আগে মিয়ানমারের রাখাইনে সেনা অভিযানের সময় গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন দেশটির তৎকালীন স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চি। সেই সু চির দলই এখন রোহিঙ্গা নিপীড়নের বিচার চায়। সু চির দলের এমপি ও কর্মীদের নিয়ে গঠিত জাতীয় ঐক্যের ছায়া সরকার বলেছে, রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মামলা বিচারের এখতিয়ার নিয়ে তাদের কোনো আপত্তি নেই।
আইসিজেতে রোহিঙ্গা গণহত্যার মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ২১ ফেব্রুয়ারি ধার্য রয়েছে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত প্রথম শুনানিতে মিয়ানমারের পক্ষে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন সু চি। সে সময় তাঁর সরকার এরপর গত বছরের ১ ফেব্রুয়ারি সেনা অভ্যুত্থানে পতন ঘটে সু চি সরকারের। আটক হন সু চি ও তাঁর দলের নেতাকর্মী। এই অবস্থায় সু চির জায়গায় মিয়ানমার সরকারের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, গত মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে ছায়া সরকার বলেছে, এই মামলার বিষয়ে প্রাথমিকভাবে যে আপত্তি জানানো হয়েছিল, তা প্রত্যাহার করে নিচ্ছে তারা। বিবৃতিতে বলা হয়, জান্তার
প্রতিনিধিদের সঙ্গে আইসিজে কর্তৃপক্ষ রোহিঙ্গা মামলার প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখলে, তা জান্তার স্বীকৃতি হিসেবে গণ্য হবে। ফলে তারা আরও শক্তিশালী হবে। দ্বিগুণ উৎসাহে তাদের নৃশংসতা অব্যাহত রাখবে। তাই জাতিসংঘে নিয়োজিত মিয়ানমারের স্থায়ী প্রতিনিধি কিয়াও মো তুনকে মামলাটির প্রতিপক্ষ দলের প্রধান হিসেবে গ্রহণ করতে আহ্বান জানিয়েছে ছায়া সরকার।
রোহিঙ্গাদের ওপর ‘গণহত্যার উদ্দেশ্যে’ হামলা চালানোর অভিযোগে ২০১৯ সালের নভেম্বর আইসিজেতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে পশ্চিম আফ্রিকা দেশ গাম্বিয়া। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে মিয়ানমার সরকারকে কিছু নির্দেশনা দেয় আইসিজে। এতে রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা বসতিতে সংঘটিত নিপীড়নের প্রমাণাদি সংরক্ষণ এবং রোহিঙ্গাদের ওপর পরবর্তী নিপীড়ন ঠেকাতে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়। প্রতি ৬ মাস অন্তর রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে একটি প্রতিবেদন দিতেও নির্দেশ দেওয়া হয়। গত বছরের ফেব্রুয়ারির অভ্যুত্থানের পর জান্তার অনুগত কর্মকর্তারাই আইসিজের মামলার দেখভাল করছেন। এ অবস্থায় গত বছরের জুলাইয়ে গাম্বিয়ার মামলার বিরুদ্ধে আইসিজেতে আপত্তি জান্তার প্রতিনিধিরা। পরবর্তী শুনানির তারিখ ঘোষিত হওয়ার পর ১৪ জানুয়ারি নিজেদের প্রতিনিধিদলের প্রধান পরিবর্তনের ঘোষণা দেয় মিয়ানমার সরকার। তবে এখনো তারা নতুন প্রতিনিধির নাম ঘোষণা করেনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪