শাহরাস্তি (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলায় বোরো চাষে কৃষকের ব্যস্ততা শুরু হয়েছে। ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাঠে চলছে সেচ, জমি প্রস্তুত ও চারা রোপণে ব্যস্ততা। তাঁরা বলছেন, শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূল ও বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলে কাঙ্ক্ষিত ফসল ঘরে তুলতে পারবেন।
কৃষকেরা জানান, এ অঞ্চলে প্রতিবছর বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়। এ মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূল রয়েছে। কয়েক দিন শীত ও কুয়াশা অনেক কম থাকায় বোরো চারা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা কম। চারাও সুস্থ-সবল হয়েছে। যদি কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না ঘটে, তাহলে এ বছরও বোরোর বাম্পার ফলন হবে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, শাহরাস্তি উপজেলায় মোট খাদ্যচাহিদা ৩৬ হাজার ৮২৮ মেট্রিক টন। যার বিপরীতে উৎপাদন হয় ৪৩ হাজার ৪৪০ মেট্রিক টন। উপজেলায় আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ ১০ হাজার ৭৮০ হেক্টর। যার মধ্যে ৯ হাজার ৫৫০ হেক্টরে বোরো মৌসুমে আবাদ চলে।
উপজেলার রায়শ্রী দক্ষিণ ইউনিয়নের বেরকি গ্রামের কৃষক রবিউল আলম জানান, বোরো ধানের চারা উৎপাদন শেষ হয়েছে। এখন রোপণের জন্য জমি প্রস্তুত করা হচ্ছে। তিনি চলতি মৌসুমে ২৪০ শতাংশ (২ একর) জমিতে বোরোর চাষ করবেন। এখন পর্যন্ত ১০০ শতাংশ জমিতে চারা রোপণ করা হয়েছে। সাময়িক সেচসংকটের কারণে বাকি জমি রোপণে বিলম্ব হচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে এবারও ভালো ফলন হবে বলে আশা করছেন তিনি।
একই ইউনিয়নের নাহারা গ্রামের কৃষক মো. মোহন হোসেন জানান, তিনি এ বছর ২১০ শতকে বোরো ধান রোপণ করবেন। এ সপ্তাহের মধ্যে ১০০ শতাংশ জমিতে চারা রোপণকাজ সম্পন্ন হবে।
উপজেলা উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা কৃষ্ণ চন্দ্র দাস জানান, এ বছর বোরো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ হাজার ৫৫০ হেক্টর। গত বছরের চেয়ে যা ১০০ হেক্টর বেশি। এর মধ্যে উচ্চফলনশীল (উফশী) ব্রি-ধান ২৮, ২৯, ৫৮, ৬৭, ৭৪, ৭৫, ৮৯, ৯১, ৯২ ও বিআর ১৬, হাইব্রিড এসএল-৮, আফতাব এলপি-৭০, ছক্কা, অ্যাগ্রো-১৪, হীরা, সুপার ও ইস্পাহানি জাতের ধান চাষ হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আহসান হাবীব জানান, চলতি বছরে বোরো মৌসুমে ৩ হাজার ৬৭০ জন কৃষককে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় সার ও বীজসহায়তা দিয়েছেন। একই সঙ্গে ২ হাজার ১০০ কৃষককে হাইব্রিড বীজ সহায়তাসহ বিভিন্ন ব্যাচে সহস্রাধিক কৃষককে প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করেছেন।
চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলায় বোরো চাষে কৃষকের ব্যস্ততা শুরু হয়েছে। ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাঠে চলছে সেচ, জমি প্রস্তুত ও চারা রোপণে ব্যস্ততা। তাঁরা বলছেন, শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূল ও বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলে কাঙ্ক্ষিত ফসল ঘরে তুলতে পারবেন।
কৃষকেরা জানান, এ অঞ্চলে প্রতিবছর বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়। এ মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূল রয়েছে। কয়েক দিন শীত ও কুয়াশা অনেক কম থাকায় বোরো চারা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা কম। চারাও সুস্থ-সবল হয়েছে। যদি কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না ঘটে, তাহলে এ বছরও বোরোর বাম্পার ফলন হবে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, শাহরাস্তি উপজেলায় মোট খাদ্যচাহিদা ৩৬ হাজার ৮২৮ মেট্রিক টন। যার বিপরীতে উৎপাদন হয় ৪৩ হাজার ৪৪০ মেট্রিক টন। উপজেলায় আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ ১০ হাজার ৭৮০ হেক্টর। যার মধ্যে ৯ হাজার ৫৫০ হেক্টরে বোরো মৌসুমে আবাদ চলে।
উপজেলার রায়শ্রী দক্ষিণ ইউনিয়নের বেরকি গ্রামের কৃষক রবিউল আলম জানান, বোরো ধানের চারা উৎপাদন শেষ হয়েছে। এখন রোপণের জন্য জমি প্রস্তুত করা হচ্ছে। তিনি চলতি মৌসুমে ২৪০ শতাংশ (২ একর) জমিতে বোরোর চাষ করবেন। এখন পর্যন্ত ১০০ শতাংশ জমিতে চারা রোপণ করা হয়েছে। সাময়িক সেচসংকটের কারণে বাকি জমি রোপণে বিলম্ব হচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে এবারও ভালো ফলন হবে বলে আশা করছেন তিনি।
একই ইউনিয়নের নাহারা গ্রামের কৃষক মো. মোহন হোসেন জানান, তিনি এ বছর ২১০ শতকে বোরো ধান রোপণ করবেন। এ সপ্তাহের মধ্যে ১০০ শতাংশ জমিতে চারা রোপণকাজ সম্পন্ন হবে।
উপজেলা উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা কৃষ্ণ চন্দ্র দাস জানান, এ বছর বোরো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ হাজার ৫৫০ হেক্টর। গত বছরের চেয়ে যা ১০০ হেক্টর বেশি। এর মধ্যে উচ্চফলনশীল (উফশী) ব্রি-ধান ২৮, ২৯, ৫৮, ৬৭, ৭৪, ৭৫, ৮৯, ৯১, ৯২ ও বিআর ১৬, হাইব্রিড এসএল-৮, আফতাব এলপি-৭০, ছক্কা, অ্যাগ্রো-১৪, হীরা, সুপার ও ইস্পাহানি জাতের ধান চাষ হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আহসান হাবীব জানান, চলতি বছরে বোরো মৌসুমে ৩ হাজার ৬৭০ জন কৃষককে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় সার ও বীজসহায়তা দিয়েছেন। একই সঙ্গে ২ হাজার ১০০ কৃষককে হাইব্রিড বীজ সহায়তাসহ বিভিন্ন ব্যাচে সহস্রাধিক কৃষককে প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করেছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪