সিলেট প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জে ফসল রক্ষা বাঁধ প্রকল্পে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে অসময়েই বেশ কয়েকটি হাওরের বোরো ফসল তলিয়ে কৃষকের স্বপ্ন ভঙ্গ হয়েছে। হুমকির মুখে রয়েছে আরও প্রায় ৩০টি হাওরের ফসল। যেকোনো সময় সেগুলো তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষকেরা।
প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) নজিরবিহীন অনিয়মের কারণে কৃষকদের এমন ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে অভিযোগ করেন হাওর বাঁচাও আন্দোলন সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির কার্যকরী সভাপতি অলিউর রহমান চৌধুরী বকুল। গতকাল বুধবার নগরের আম্বরখানায় একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন তিনি। এ সময় অলিউর রহমান চৌধুরী বকুল সোনার ফসল রক্ষায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহযোগিতা কামনা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে অলিউর রহমান চৌধুরী বকুল বলেন, সুনামগঞ্জের ১২টি উপজেলার ৫২টি হাওরে ২ লাখ ২২ হাজার ৬৯৫ হেক্টর জমিতে বোরো চাষ করা হয়েছে। এ বছর জেলায় বোরো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩ লাখ টন। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ধান উৎপাদনের আশা ছিল কৃষকদের। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শেষ না হওয়ায় ২ এপ্রিল বাঁধ ভেঙে তলিয়ে যায় তাহিরপুর উপজেলার টাঙ্গুয়ার হাওর। ৪ এপ্রিল শাল্লা, ছাতক ও সুনামগঞ্জের কয়েকটি হাওর এবং সর্বশেষ ৫ এপ্রিল বিকেলে ধর্মপাশা উপজেলার চন্দ্র সোনার তাল হাওর তলিয়ে যায়। অকালেই ফসল তলিয়ে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন কৃষকেরা।
অলিউর রহমান চৌধুরী বকুল বলেন, কাবিটা স্কিম প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন সংক্রান্ত কমিটি জেলার ৪১ টির বেশি হাওরে ৭২৭টি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ১২১ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। কার্যাদেশ অনুযায়ী ২০২১ সালের ১৫ ডিসেম্বর হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শুরু হয়ে চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো বাঁধেরই কাজ শতভাগ শেষ হয়নি। শতকোটি টাকার প্রকল্পে শুরু থেকেই কোনো মনিটরিং করা হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে অলিউর রহমান চৌধুরী বকুল আরও বলেন, নির্ধারিত সময়ে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শেষ না হওয়ায় জেলার মাটিয়ান হাওর, শনির হাওর, দেখার হাওর, জামখলা হাওর, কাচিভাঙ্গা হাওর, সাংহাই হাওর, খাই হাওর, নান্দাইর হাওর, মাচুখালি হাওর, চাওলির হাওর, খরচার হাওর, আঙ্গুর আলীর হাওর, পুটিয়ার হাওর, হালির হাওরসহ ৩০ টির অধিক হাওরে কৃষকদের সোনার ফসল আজ হুমকির মুখে। যেকোনো সময় তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষকেরা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হাওর বাঁচাও আন্দোলন সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, ছাতক অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি সাকির আমিন প্রমুখ।
সুনামগঞ্জে ফসল রক্ষা বাঁধ প্রকল্পে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে অসময়েই বেশ কয়েকটি হাওরের বোরো ফসল তলিয়ে কৃষকের স্বপ্ন ভঙ্গ হয়েছে। হুমকির মুখে রয়েছে আরও প্রায় ৩০টি হাওরের ফসল। যেকোনো সময় সেগুলো তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষকেরা।
প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) নজিরবিহীন অনিয়মের কারণে কৃষকদের এমন ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে অভিযোগ করেন হাওর বাঁচাও আন্দোলন সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির কার্যকরী সভাপতি অলিউর রহমান চৌধুরী বকুল। গতকাল বুধবার নগরের আম্বরখানায় একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন তিনি। এ সময় অলিউর রহমান চৌধুরী বকুল সোনার ফসল রক্ষায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহযোগিতা কামনা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে অলিউর রহমান চৌধুরী বকুল বলেন, সুনামগঞ্জের ১২টি উপজেলার ৫২টি হাওরে ২ লাখ ২২ হাজার ৬৯৫ হেক্টর জমিতে বোরো চাষ করা হয়েছে। এ বছর জেলায় বোরো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩ লাখ টন। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ধান উৎপাদনের আশা ছিল কৃষকদের। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শেষ না হওয়ায় ২ এপ্রিল বাঁধ ভেঙে তলিয়ে যায় তাহিরপুর উপজেলার টাঙ্গুয়ার হাওর। ৪ এপ্রিল শাল্লা, ছাতক ও সুনামগঞ্জের কয়েকটি হাওর এবং সর্বশেষ ৫ এপ্রিল বিকেলে ধর্মপাশা উপজেলার চন্দ্র সোনার তাল হাওর তলিয়ে যায়। অকালেই ফসল তলিয়ে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন কৃষকেরা।
অলিউর রহমান চৌধুরী বকুল বলেন, কাবিটা স্কিম প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন সংক্রান্ত কমিটি জেলার ৪১ টির বেশি হাওরে ৭২৭টি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ১২১ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। কার্যাদেশ অনুযায়ী ২০২১ সালের ১৫ ডিসেম্বর হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শুরু হয়ে চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো বাঁধেরই কাজ শতভাগ শেষ হয়নি। শতকোটি টাকার প্রকল্পে শুরু থেকেই কোনো মনিটরিং করা হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে অলিউর রহমান চৌধুরী বকুল আরও বলেন, নির্ধারিত সময়ে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শেষ না হওয়ায় জেলার মাটিয়ান হাওর, শনির হাওর, দেখার হাওর, জামখলা হাওর, কাচিভাঙ্গা হাওর, সাংহাই হাওর, খাই হাওর, নান্দাইর হাওর, মাচুখালি হাওর, চাওলির হাওর, খরচার হাওর, আঙ্গুর আলীর হাওর, পুটিয়ার হাওর, হালির হাওরসহ ৩০ টির অধিক হাওরে কৃষকদের সোনার ফসল আজ হুমকির মুখে। যেকোনো সময় তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষকেরা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হাওর বাঁচাও আন্দোলন সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, ছাতক অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি সাকির আমিন প্রমুখ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪