জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় হাওরের ফসল রক্ষার ১৪টি বেড়িবাঁধ ঝুঁকিতে রয়েছে। গত সোমবার রাতে এর মধ্যে পাঁচটি বাঁধ ধসে যায়। পরে মসজিদের মাইকে বেড়িবাঁধ রক্ষার ঘোষণা দেওয়া হলে এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধে মাটি ফেলেন। এদিকে নদীর পানি বৃদ্ধি ও বাঁধ ঝুঁকিতে থাকায় শঙ্কায় রয়েছেন কৃষকেরা।
কৃষকদের অভিযোগ, অধিকাংশ বাঁধ বালুমিশ্রিত মাটি দিয়ে করা হয়েছে। ফলে অল্প বৃষ্টিতে ধসে যাচ্ছে। হাওরের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধগুলো সময়মতো টেকসইভাবে নির্মাণ না করায় হাওরে পানি ঢোকার আশঙ্কা রয়েছে।
কৃষক ও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ২৮টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) মাধ্যমে ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হয়। এর মধ্যে ১৪টি প্রকল্পের বাঁধ রয়েছে ঝুঁকিতে। এগুলো হলো ১ নম্বর প্রকল্প, ৫ থেকে ১৪ নম্বর প্রকল্প এবং ১৬, ১৭ ও ২০ নম্বর প্রকল্পের বাঁধ।
উপজেলার নলুয়ার হাওরের কৃষক জুবায়ের আহমদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘নেতাদের দিয়ে কমিটি করে বাঁধ নির্মাণের কাজ করানো হয়েছে। মনগড়া কাজ হলে তো বাঁধ ভাঙবেই। এখন কই গেলেন কমিটির নেতারা! রাত থেকে বাঁধের ভাঙন ঠেকাতে কৃষকেরা কাজ করছেন।’
হাওর বাঁচাও আন্দোলন জগন্নাথপুর উপজেলার কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক নির্মল দাশ বলেন, নলুয়ার হাওরের অধিকাংশ প্রকল্পের কাজের মান সন্তোষজনক নয়। সামান্য বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢল এলে এসব বেড়িবাঁধ ভেঙে হাওরে পানি ঢুকতে পারে।
ঝুঁকিপূর্ণ সালিকার বাঁধ প্রকল্পের সভাপতি শান্তনা বেগম জানান, তাঁর প্রকল্পে সালিকার বাঁধ ঝুঁকিতে রয়েছে। প্রকল্পে বাঁশ ও বস্তা দেওয়া হয়নি। এখন ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় বাঁশ ও বস্তা ফেলার জন্য বলা হয়েছে।
শান্তনা বেগম বলেন, ‘আমাকে যতটুকু বলা হয়েছে আমি ততটুকু করেছি। কিন্তু তা বাঁধ রক্ষায় পর্যাপ্ত নয়।’
পাউবোর জগন্নাথপুর উপজেলার মাঠ কর্মকর্তা হাসান গাজী বলেন, ‘ঝুঁকিপূর্ণ প্রকল্পসহ সবকটি প্রকল্পে গুরুত্ব দিয়ে কাজ চলছে। আমরা সার্বক্ষণিক তদারকি করছি।’
জগন্নাথপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘গত দুই দিন ধরে সার্বক্ষণিক হাওরে আছি। কিছু কিছু এলাকায় বাঁধ রক্ষায় সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া পেয়েছি। গত রাতে কৃষকদের সঙ্গে বাঁধগুলোতে ছিলাম। ত্রুটি চিহ্নিত করে কাজ চলছে।’
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় হাওরের ফসল রক্ষার ১৪টি বেড়িবাঁধ ঝুঁকিতে রয়েছে। গত সোমবার রাতে এর মধ্যে পাঁচটি বাঁধ ধসে যায়। পরে মসজিদের মাইকে বেড়িবাঁধ রক্ষার ঘোষণা দেওয়া হলে এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধে মাটি ফেলেন। এদিকে নদীর পানি বৃদ্ধি ও বাঁধ ঝুঁকিতে থাকায় শঙ্কায় রয়েছেন কৃষকেরা।
কৃষকদের অভিযোগ, অধিকাংশ বাঁধ বালুমিশ্রিত মাটি দিয়ে করা হয়েছে। ফলে অল্প বৃষ্টিতে ধসে যাচ্ছে। হাওরের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধগুলো সময়মতো টেকসইভাবে নির্মাণ না করায় হাওরে পানি ঢোকার আশঙ্কা রয়েছে।
কৃষক ও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ২৮টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) মাধ্যমে ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হয়। এর মধ্যে ১৪টি প্রকল্পের বাঁধ রয়েছে ঝুঁকিতে। এগুলো হলো ১ নম্বর প্রকল্প, ৫ থেকে ১৪ নম্বর প্রকল্প এবং ১৬, ১৭ ও ২০ নম্বর প্রকল্পের বাঁধ।
উপজেলার নলুয়ার হাওরের কৃষক জুবায়ের আহমদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘নেতাদের দিয়ে কমিটি করে বাঁধ নির্মাণের কাজ করানো হয়েছে। মনগড়া কাজ হলে তো বাঁধ ভাঙবেই। এখন কই গেলেন কমিটির নেতারা! রাত থেকে বাঁধের ভাঙন ঠেকাতে কৃষকেরা কাজ করছেন।’
হাওর বাঁচাও আন্দোলন জগন্নাথপুর উপজেলার কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক নির্মল দাশ বলেন, নলুয়ার হাওরের অধিকাংশ প্রকল্পের কাজের মান সন্তোষজনক নয়। সামান্য বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢল এলে এসব বেড়িবাঁধ ভেঙে হাওরে পানি ঢুকতে পারে।
ঝুঁকিপূর্ণ সালিকার বাঁধ প্রকল্পের সভাপতি শান্তনা বেগম জানান, তাঁর প্রকল্পে সালিকার বাঁধ ঝুঁকিতে রয়েছে। প্রকল্পে বাঁশ ও বস্তা দেওয়া হয়নি। এখন ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় বাঁশ ও বস্তা ফেলার জন্য বলা হয়েছে।
শান্তনা বেগম বলেন, ‘আমাকে যতটুকু বলা হয়েছে আমি ততটুকু করেছি। কিন্তু তা বাঁধ রক্ষায় পর্যাপ্ত নয়।’
পাউবোর জগন্নাথপুর উপজেলার মাঠ কর্মকর্তা হাসান গাজী বলেন, ‘ঝুঁকিপূর্ণ প্রকল্পসহ সবকটি প্রকল্পে গুরুত্ব দিয়ে কাজ চলছে। আমরা সার্বক্ষণিক তদারকি করছি।’
জগন্নাথপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘গত দুই দিন ধরে সার্বক্ষণিক হাওরে আছি। কিছু কিছু এলাকায় বাঁধ রক্ষায় সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া পেয়েছি। গত রাতে কৃষকদের সঙ্গে বাঁধগুলোতে ছিলাম। ত্রুটি চিহ্নিত করে কাজ চলছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪