এই তো আশি বা নব্বইয়ের দশকেও সুন্দর চুলের মানেই ছিল একগাছি ঝলমলে কালো সিল্কি চুল। কিন্তু এই হেয়ার রিবন্ডিংয়ের যুগে অনেকেই নিজের প্রাকৃতিক ঢেউখেলানো বা কোঁকড়া চুলকেই বাহবা দিচ্ছেন। কাঁধ অবধি বা কাঁধ ছুঁয়ে নেমে যাওয়া কোঁকড়া চুল ব্যক্তিত্বের জানান দিলেও কথা সত্য যে এ ধরনের চুল সুস্থ রাখা একটু জটিল। কারণ চুলের গোড়া থেকে পুষ্টি চুলের আগা পর্যন্ত পৌঁছাতে দম লাগে বৈকি! ফলে কোঁকড়া চুল আর্দ্রতা হারিয়ে খুব সহজেই রুক্ষ হয়ে পড়ে।
কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখলে চুল সুস্থ রাখা যায় খুব সহজে।
প্রসাধনী বেছে নেওয়ার আগে
কোঁকড়া চুলের অধিকারীরা চুলের জন্য প্রসাধনী বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে বরাবরই দ্বিধাগ্রস্ত থাকেন। সে ক্ষেত্রে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার কেনার সময় বিবেচনায় রাখতে হবে সে রকম প্রসাধনীর কথা, যেগুলো চুলের আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনবে ও চুল শুষ্ক করবে না। কেমন হবে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার, তা জানা থাকতে হবে। যেসব শ্যাম্পু ও কন্ডিশনারে বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক তেল; যেমন নারকেল, জোজোবা, সূর্যমুখী, অ্যালোভেরা, কেরাটিন, শিয়া বাটার, প্রোটিন, উদ্ভিদের নির্যাস রয়েছে, সেগুলো কিনুন। কোঁকড়া চুল প্রতিদিন শ্যাম্পু করা উচিত নয়। তেল ও ময়লা দূর করতে সপ্তাহে তিন দিন শ্যাম্পু করাই যথেষ্ট। এতে চুলের স্বাভাবিক নমনীয়তা বজায় থাকবে।
শ্যাম্পুর আগে
কোঁকড়া চুল খুব দ্রুত আর্দ্রতা হারায়। এ ছাড়া এ ধরনের চুলে পুষ্টিও তুলনামূলক কম পৌঁছায়। তাই কোঁকড়া চুল শ্যাম্পু করার আগে যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। শ্যাম্পু করার অন্তত আধা ঘণ্টা আগে চুলে নারকেল তেল গরম করে ম্যাসাজ করতে হবে। চুলে আলতো হাতে তেল ম্যাসাজ করতে হবে। তেল বসে গেলে শ্যাম্পু দিয়ে ধুতে হবে। এতে চুল শুষ্ক হবে না।
চুল ধুতে ঠান্ডা না গরম পানি
চুল ভালোভাবে পরিষ্কার করার জন্য অনেকে কুসুম গরম পানি ব্যবহার করেন। এতে চুলের আর্দ্রতা নষ্ট হয় ও স্বাস্থ্যহানি ঘটে। শ্যাম্পু করার সময় চুল ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোয়া উচিত। এতে চুলের আর্দ্রতা বজায় থাকে ।
অতিরিক্ত শ্যাম্পু নয়
কোঁকড়া চুল শ্যাম্পু করার আগে একবার কন্ডিশনার ব্যবহার করা উচিত; মানে চুল ভিজিয়ে আগে কন্ডিশনার মেখে পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করে, তারপর শ্যাম্পু করে ফের কন্ডিশনার মেখে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলা উচিত। প্রতিদিন শ্যাম্পু করা বা একবারে দুইবার শ্যাম্পু করলে এ ধরনের চুল রুক্ষ হয়ে যায়। কারণ কোঁকড়া চুলে সিল্কি চুলের তুলনায় বেশি তেল প্রয়োজন। আর বারবার শ্যাম্পু করলে চুলে যে প্রাকৃতিক তেল উৎপন্ন হয়, তা ধুয়ে যায়।
চিরুনিটাও আলাদা করুন
আঁচড়ানোর সময়ও এ ধরনের চুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেক সময় ভেঙে যায়। এ জন্য মোটা দাঁতের চিরুনি বেছে নিন। এতে করে জট ছাড়ানো সহজ হবে এবং তেল দেওয়ার পর পুষ্টি মাথার ত্বক থেকে চুলের আগা পর্যন্ত পৌঁছে যাবে।
হিট স্টাইলিংয়ে সতর্কতা
এখন প্রায় সবার ঘরেই কার্লার, হেয়ার ড্রায়ার, স্ট্রেটনার রয়েছে। ফলে এগুলোর ব্যবহারও বেড়েছে আগের তুলনায়। কিন্তু এগুলো ব্যবহারের ফলে, অর্থাৎ হিটিংয়ের কারণে চুলের আর্দ্রতা হারিয়ে যায়; বিশেষ করে কোঁকড়া চুল সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। হিটিংয়ের কারণে চুলের ক্ষতি এড়াতে কেরাটিনবেসড হেয়ার স্প্রে ব্যবহার করা উচিত বলে মনে করেন হেয়ার স্টাইলিস্টরা।
এই তো আশি বা নব্বইয়ের দশকেও সুন্দর চুলের মানেই ছিল একগাছি ঝলমলে কালো সিল্কি চুল। কিন্তু এই হেয়ার রিবন্ডিংয়ের যুগে অনেকেই নিজের প্রাকৃতিক ঢেউখেলানো বা কোঁকড়া চুলকেই বাহবা দিচ্ছেন। কাঁধ অবধি বা কাঁধ ছুঁয়ে নেমে যাওয়া কোঁকড়া চুল ব্যক্তিত্বের জানান দিলেও কথা সত্য যে এ ধরনের চুল সুস্থ রাখা একটু জটিল। কারণ চুলের গোড়া থেকে পুষ্টি চুলের আগা পর্যন্ত পৌঁছাতে দম লাগে বৈকি! ফলে কোঁকড়া চুল আর্দ্রতা হারিয়ে খুব সহজেই রুক্ষ হয়ে পড়ে।
কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখলে চুল সুস্থ রাখা যায় খুব সহজে।
প্রসাধনী বেছে নেওয়ার আগে
কোঁকড়া চুলের অধিকারীরা চুলের জন্য প্রসাধনী বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে বরাবরই দ্বিধাগ্রস্ত থাকেন। সে ক্ষেত্রে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার কেনার সময় বিবেচনায় রাখতে হবে সে রকম প্রসাধনীর কথা, যেগুলো চুলের আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনবে ও চুল শুষ্ক করবে না। কেমন হবে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার, তা জানা থাকতে হবে। যেসব শ্যাম্পু ও কন্ডিশনারে বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক তেল; যেমন নারকেল, জোজোবা, সূর্যমুখী, অ্যালোভেরা, কেরাটিন, শিয়া বাটার, প্রোটিন, উদ্ভিদের নির্যাস রয়েছে, সেগুলো কিনুন। কোঁকড়া চুল প্রতিদিন শ্যাম্পু করা উচিত নয়। তেল ও ময়লা দূর করতে সপ্তাহে তিন দিন শ্যাম্পু করাই যথেষ্ট। এতে চুলের স্বাভাবিক নমনীয়তা বজায় থাকবে।
শ্যাম্পুর আগে
কোঁকড়া চুল খুব দ্রুত আর্দ্রতা হারায়। এ ছাড়া এ ধরনের চুলে পুষ্টিও তুলনামূলক কম পৌঁছায়। তাই কোঁকড়া চুল শ্যাম্পু করার আগে যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। শ্যাম্পু করার অন্তত আধা ঘণ্টা আগে চুলে নারকেল তেল গরম করে ম্যাসাজ করতে হবে। চুলে আলতো হাতে তেল ম্যাসাজ করতে হবে। তেল বসে গেলে শ্যাম্পু দিয়ে ধুতে হবে। এতে চুল শুষ্ক হবে না।
চুল ধুতে ঠান্ডা না গরম পানি
চুল ভালোভাবে পরিষ্কার করার জন্য অনেকে কুসুম গরম পানি ব্যবহার করেন। এতে চুলের আর্দ্রতা নষ্ট হয় ও স্বাস্থ্যহানি ঘটে। শ্যাম্পু করার সময় চুল ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোয়া উচিত। এতে চুলের আর্দ্রতা বজায় থাকে ।
অতিরিক্ত শ্যাম্পু নয়
কোঁকড়া চুল শ্যাম্পু করার আগে একবার কন্ডিশনার ব্যবহার করা উচিত; মানে চুল ভিজিয়ে আগে কন্ডিশনার মেখে পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করে, তারপর শ্যাম্পু করে ফের কন্ডিশনার মেখে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলা উচিত। প্রতিদিন শ্যাম্পু করা বা একবারে দুইবার শ্যাম্পু করলে এ ধরনের চুল রুক্ষ হয়ে যায়। কারণ কোঁকড়া চুলে সিল্কি চুলের তুলনায় বেশি তেল প্রয়োজন। আর বারবার শ্যাম্পু করলে চুলে যে প্রাকৃতিক তেল উৎপন্ন হয়, তা ধুয়ে যায়।
চিরুনিটাও আলাদা করুন
আঁচড়ানোর সময়ও এ ধরনের চুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেক সময় ভেঙে যায়। এ জন্য মোটা দাঁতের চিরুনি বেছে নিন। এতে করে জট ছাড়ানো সহজ হবে এবং তেল দেওয়ার পর পুষ্টি মাথার ত্বক থেকে চুলের আগা পর্যন্ত পৌঁছে যাবে।
হিট স্টাইলিংয়ে সতর্কতা
এখন প্রায় সবার ঘরেই কার্লার, হেয়ার ড্রায়ার, স্ট্রেটনার রয়েছে। ফলে এগুলোর ব্যবহারও বেড়েছে আগের তুলনায়। কিন্তু এগুলো ব্যবহারের ফলে, অর্থাৎ হিটিংয়ের কারণে চুলের আর্দ্রতা হারিয়ে যায়; বিশেষ করে কোঁকড়া চুল সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। হিটিংয়ের কারণে চুলের ক্ষতি এড়াতে কেরাটিনবেসড হেয়ার স্প্রে ব্যবহার করা উচিত বলে মনে করেন হেয়ার স্টাইলিস্টরা।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫