অনন্যা দাস
আপনার প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় ছোট ছোট কিছু পদক্ষেপ বদলে দিতে পারে পরিবেশের অবস্থা।
সঠিক জায়গায় ময়লা ফেলুন
প্রতিটি বাসায় অবশ্যই ময়লা ফেলার এক বা একাধিক ঝুড়ি রাখুন। আর বাসার বাইরে থাকলে যেকোনো বর্জ্য পদার্থ, বিশেষ করে প্লাস্টিক বর্জ্য অবশ্যই নিকটস্থ ডাস্টবিন খুঁজে সেখানে ফেলতে হবে। অনেক সময় আশপাশে ময়লা ফেলার জায়গা খুঁজে পাওয়া যায় না। সে ক্ষেত্রে চেষ্টা করবেন, সেটা আপনার ব্যাগে বা অন্য কোথাও রেখে দিয়ে সুবিধামতো কোনো একটা ডাস্টবিনে ফেলে দিতে।
প্লাস্টিক ও পলিথিনের ব্যবহার কমানো
প্লাস্টিকের ব্যাগ, বোতল, চামচ, প্লেট—মোটকথা সব ধরনের প্লাস্টিকের পণ্য যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করুন। বাজারে যাওয়ার সময় বাসা থেকে পাট বা কাপড়ের তৈরি ব্যাগ নিয়ে যাবেন, যাতে প্লাস্টিকের ব্যাগে পণ্য না নিতে হয়। বাইরে যাওয়ার সময় বাসা থেকে ব্যবহৃত বোতলে করে পানি নিয়ে যাবেন। এভাবে যতটা সম্ভব প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে আনুন।
বারান্দা ও ছাদে গাছ লাগান
শহুরে বাড়িঘরে উঠানজুড়ে বাগান করার উপায় নেই। তাই সবুজের দেখা পেতে বারান্দা কিংবা ছাদই ভরসা। আপনার বাসাবাড়ির এক চিলতে বাগান মন ভালো রাখার পাশাপাশি পরিবেশ থেকে ক্ষতিকর উপাদান সরাতেও কাজে দেবে বেশ।
সব ধরনের প্রাকৃতিক সম্পদের অপচয় রোধ
যেকোনো ধরনের প্রাকৃতিক সম্পদ অপচয় করা থেকে বিরত থাকুন। ব্যবহারের সময়টুকু ছাড়া বৈদ্যুতিক বাতি বা অন্যান্য যন্ত্রপাতি বন্ধ রাখুন। পানির কল বা গ্যাসের চুলার ক্ষেত্রেও তা-ই। যেটুকু সময় ব্যবহার করছেন শুধু সেটুকু সময়েই খোলা রাখবেন এগুলো।
পরিবেশবান্ধব তন্তুর পোশাক
আপনার পরনের পোশাকেও পরিবেশবান্ধবতার পরিচয় মিলতে পারে। যেকোনো ধরনের সিনথেটিক বা কৃত্রিম তন্তুর পোশাকের পরিবর্তে প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি তন্তু, যেমন সুতি বা লিনেন ইত্যাদির পোশাক ব্যবহারের অভ্যাস করুন।
পুরোনো জিনিস পুনরায় ব্যবহার
আজকাল সেকেন্ড হ্যান্ড কেনাবেচার বেশ চল হয়েছে। বেশি দাম দিয়ে আনকোরা নতুন জিনিস কেনার পরিবর্তে অন্য কারও ব্যবহৃত জিনিস, যেমন পোশাক, আসবাব, ইলেকট্রনিকস যন্ত্রপাতি ইত্যাদি তুলনামূলক কম দামে কিনে নিয়ে ব্যবহার করাটা পরিবেশের জন্য বেশি উপকারী। আপনার নিজের জিনিসও প্রয়োজন শেষে ফেলে না দিয়ে বিক্রি করে দেওয়াটাই ভালো। আবার অনেক জিনিসের একটা ব্যবহার শেষ হয়ে গেলে সেটাকে ভিন্ন কোনো কাজে লাগানো বা পুনরায় ব্যবহার করাটাও পরিবেশবান্ধব।
গাড়ির ইঞ্জিন বন্ধ রাখা
শহরের রাস্তায় গাড়ি নিয়ে বের হলে নিশ্চয় ট্রাফিক জ্যামেই চলে যায় অনেকটা সময়। এমন ট্রাফিকের সময় বা দীর্ঘক্ষণ ধরে আটকে থাকার সময়গুলোতে গাড়ির ইঞ্জিন বন্ধ করে রাখলে পরিবেশের ক্ষতি অনেকটাই কমিয়ে আনা যায়।
প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি প্রসাধনীর ব্যবহার
নিজের যত্ন নিতে বা সাজগোজের জন্য ক্ষতিকর রাসায়নিকে ভরপুর প্রসাধনী ব্যবহার না করে প্রাকৃতিক উপাদানের তৈরি বিকল্প বেছে নিতে পারেন। আজকাল অনেক প্রসাধনী নির্মাতাই এমন ধরনের পণ্য বিক্রি করছে কিংবা চাইলে নিজেও বাসায় থাকা অনেক উপাদান থেকেই বানিয়ে ফেলতে পারেন এমন কিছু।
আপনার প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় ছোট ছোট কিছু পদক্ষেপ বদলে দিতে পারে পরিবেশের অবস্থা।
সঠিক জায়গায় ময়লা ফেলুন
প্রতিটি বাসায় অবশ্যই ময়লা ফেলার এক বা একাধিক ঝুড়ি রাখুন। আর বাসার বাইরে থাকলে যেকোনো বর্জ্য পদার্থ, বিশেষ করে প্লাস্টিক বর্জ্য অবশ্যই নিকটস্থ ডাস্টবিন খুঁজে সেখানে ফেলতে হবে। অনেক সময় আশপাশে ময়লা ফেলার জায়গা খুঁজে পাওয়া যায় না। সে ক্ষেত্রে চেষ্টা করবেন, সেটা আপনার ব্যাগে বা অন্য কোথাও রেখে দিয়ে সুবিধামতো কোনো একটা ডাস্টবিনে ফেলে দিতে।
প্লাস্টিক ও পলিথিনের ব্যবহার কমানো
প্লাস্টিকের ব্যাগ, বোতল, চামচ, প্লেট—মোটকথা সব ধরনের প্লাস্টিকের পণ্য যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করুন। বাজারে যাওয়ার সময় বাসা থেকে পাট বা কাপড়ের তৈরি ব্যাগ নিয়ে যাবেন, যাতে প্লাস্টিকের ব্যাগে পণ্য না নিতে হয়। বাইরে যাওয়ার সময় বাসা থেকে ব্যবহৃত বোতলে করে পানি নিয়ে যাবেন। এভাবে যতটা সম্ভব প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে আনুন।
বারান্দা ও ছাদে গাছ লাগান
শহুরে বাড়িঘরে উঠানজুড়ে বাগান করার উপায় নেই। তাই সবুজের দেখা পেতে বারান্দা কিংবা ছাদই ভরসা। আপনার বাসাবাড়ির এক চিলতে বাগান মন ভালো রাখার পাশাপাশি পরিবেশ থেকে ক্ষতিকর উপাদান সরাতেও কাজে দেবে বেশ।
সব ধরনের প্রাকৃতিক সম্পদের অপচয় রোধ
যেকোনো ধরনের প্রাকৃতিক সম্পদ অপচয় করা থেকে বিরত থাকুন। ব্যবহারের সময়টুকু ছাড়া বৈদ্যুতিক বাতি বা অন্যান্য যন্ত্রপাতি বন্ধ রাখুন। পানির কল বা গ্যাসের চুলার ক্ষেত্রেও তা-ই। যেটুকু সময় ব্যবহার করছেন শুধু সেটুকু সময়েই খোলা রাখবেন এগুলো।
পরিবেশবান্ধব তন্তুর পোশাক
আপনার পরনের পোশাকেও পরিবেশবান্ধবতার পরিচয় মিলতে পারে। যেকোনো ধরনের সিনথেটিক বা কৃত্রিম তন্তুর পোশাকের পরিবর্তে প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি তন্তু, যেমন সুতি বা লিনেন ইত্যাদির পোশাক ব্যবহারের অভ্যাস করুন।
পুরোনো জিনিস পুনরায় ব্যবহার
আজকাল সেকেন্ড হ্যান্ড কেনাবেচার বেশ চল হয়েছে। বেশি দাম দিয়ে আনকোরা নতুন জিনিস কেনার পরিবর্তে অন্য কারও ব্যবহৃত জিনিস, যেমন পোশাক, আসবাব, ইলেকট্রনিকস যন্ত্রপাতি ইত্যাদি তুলনামূলক কম দামে কিনে নিয়ে ব্যবহার করাটা পরিবেশের জন্য বেশি উপকারী। আপনার নিজের জিনিসও প্রয়োজন শেষে ফেলে না দিয়ে বিক্রি করে দেওয়াটাই ভালো। আবার অনেক জিনিসের একটা ব্যবহার শেষ হয়ে গেলে সেটাকে ভিন্ন কোনো কাজে লাগানো বা পুনরায় ব্যবহার করাটাও পরিবেশবান্ধব।
গাড়ির ইঞ্জিন বন্ধ রাখা
শহরের রাস্তায় গাড়ি নিয়ে বের হলে নিশ্চয় ট্রাফিক জ্যামেই চলে যায় অনেকটা সময়। এমন ট্রাফিকের সময় বা দীর্ঘক্ষণ ধরে আটকে থাকার সময়গুলোতে গাড়ির ইঞ্জিন বন্ধ করে রাখলে পরিবেশের ক্ষতি অনেকটাই কমিয়ে আনা যায়।
প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি প্রসাধনীর ব্যবহার
নিজের যত্ন নিতে বা সাজগোজের জন্য ক্ষতিকর রাসায়নিকে ভরপুর প্রসাধনী ব্যবহার না করে প্রাকৃতিক উপাদানের তৈরি বিকল্প বেছে নিতে পারেন। আজকাল অনেক প্রসাধনী নির্মাতাই এমন ধরনের পণ্য বিক্রি করছে কিংবা চাইলে নিজেও বাসায় থাকা অনেক উপাদান থেকেই বানিয়ে ফেলতে পারেন এমন কিছু।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫