সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে শিশুয়া-বাঘমারা সেতুর সংযোগ সড়ক দেবে যাওয়ায় ২০ গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ দুর্ভোগে পড়েছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সড়ক রক্ষায় স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন। এ কারণে প্রতি বছর সেতুর সংযোগ সড়ক দেবে যাচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সাতপোয়া ইউনিয়নের ঝিনাই নদীর ওপর নির্মিত হয়েছে শিশুয়া-বাঘমারা সেতু। গত শুক্রবার ভোর থেকে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়। দুপুর পর্যন্ত বৃষ্টিতে এ সেতুর সংযোগ সড়ক দেবে যায়। এতে করে উপজেলা সদরের সঙ্গে সাতপোয়া ইউনিয়নের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এতে সাতপোয়া ইউনিয়নের শিশুয়া, বাঘমারা, ছাতারিয়া, আদ্রা, রৌহা, জামিরা, নান্দিনা, চুনিয়াপটল, দাসেরবাড়ি, পার্শ্ববর্তী মাদারগঞ্জ ও কাজীপুরের শালদহ, বামুনজানি, কয়ড়া, শ্যামগঞ্জ, আদারভিটা, শালগ্রামসহ অন্তত ২০ গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ দুর্ভোগে পড়েন।
এদিকে গতকাল শনিবার সকালে সংযোগ সড়ক মেরামতের কাজ শুরু করেছে উপজেলা প্রশাসন। সকাল থেকে মাটি ফেলে ওই সেতুর সংযোগ সড়ক মেরামতের কাজ করা হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউওনও) উপমা ফারিসা শনিবার দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০০৩ সালে ধানাটা-জামিরা রাস্তায় ঝিনাই নদীর ওপর ১৮০ মিটার দৈর্ঘ্যের এই সেতুটি নির্মাণ করা হয়। সেতুটি শিশুয়া-বাঘমারা সেতু নামে পরিচিত।
স্থানীয় বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম, স্বপন, হৃদয়, হারুন, শিপনসহ অনেকেরই অভিযোগ—কর্তৃপক্ষ সেতুর সংযোগ সড়ক রক্ষায় স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা না নেয়নি। তাঁরা জানান, সেতুর ওপর দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য যানবাহন চলাচল করে। অন্যান্য সেতুর চেয়ে এ সেতুর ধারণ ক্ষমতা অনেক কম। প্রতি বছর ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় শিশুয়া-বাঘমারা সেতুর সংযোগ সড়ক দেবে যায়। ফলে এ পথে চলাচলকারীদের প্রতি বছর দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
এ ব্যাপারে সাতপোয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবু তাহের বলেন, ‘সেতুর সংযোগ সড়ক দেবে গিয়ে কোনো যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। এ পথে চলাচলকারীদের ভোগান্তি বেড়েছে। এ কারণে তড়িঘড়ি করে সংযোগ সড়ক মেরামতের কাজ করা হচ্ছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উপমা ফারিসা সাংবাদিকদের বলেন, ‘সেতুর সংযোগ সড়ক মেরামতের কাজ চলছে। খুব দ্রুত যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।’
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে শিশুয়া-বাঘমারা সেতুর সংযোগ সড়ক দেবে যাওয়ায় ২০ গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ দুর্ভোগে পড়েছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সড়ক রক্ষায় স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন। এ কারণে প্রতি বছর সেতুর সংযোগ সড়ক দেবে যাচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সাতপোয়া ইউনিয়নের ঝিনাই নদীর ওপর নির্মিত হয়েছে শিশুয়া-বাঘমারা সেতু। গত শুক্রবার ভোর থেকে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়। দুপুর পর্যন্ত বৃষ্টিতে এ সেতুর সংযোগ সড়ক দেবে যায়। এতে করে উপজেলা সদরের সঙ্গে সাতপোয়া ইউনিয়নের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এতে সাতপোয়া ইউনিয়নের শিশুয়া, বাঘমারা, ছাতারিয়া, আদ্রা, রৌহা, জামিরা, নান্দিনা, চুনিয়াপটল, দাসেরবাড়ি, পার্শ্ববর্তী মাদারগঞ্জ ও কাজীপুরের শালদহ, বামুনজানি, কয়ড়া, শ্যামগঞ্জ, আদারভিটা, শালগ্রামসহ অন্তত ২০ গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ দুর্ভোগে পড়েন।
এদিকে গতকাল শনিবার সকালে সংযোগ সড়ক মেরামতের কাজ শুরু করেছে উপজেলা প্রশাসন। সকাল থেকে মাটি ফেলে ওই সেতুর সংযোগ সড়ক মেরামতের কাজ করা হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউওনও) উপমা ফারিসা শনিবার দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০০৩ সালে ধানাটা-জামিরা রাস্তায় ঝিনাই নদীর ওপর ১৮০ মিটার দৈর্ঘ্যের এই সেতুটি নির্মাণ করা হয়। সেতুটি শিশুয়া-বাঘমারা সেতু নামে পরিচিত।
স্থানীয় বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম, স্বপন, হৃদয়, হারুন, শিপনসহ অনেকেরই অভিযোগ—কর্তৃপক্ষ সেতুর সংযোগ সড়ক রক্ষায় স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা না নেয়নি। তাঁরা জানান, সেতুর ওপর দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য যানবাহন চলাচল করে। অন্যান্য সেতুর চেয়ে এ সেতুর ধারণ ক্ষমতা অনেক কম। প্রতি বছর ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় শিশুয়া-বাঘমারা সেতুর সংযোগ সড়ক দেবে যায়। ফলে এ পথে চলাচলকারীদের প্রতি বছর দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
এ ব্যাপারে সাতপোয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবু তাহের বলেন, ‘সেতুর সংযোগ সড়ক দেবে গিয়ে কোনো যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। এ পথে চলাচলকারীদের ভোগান্তি বেড়েছে। এ কারণে তড়িঘড়ি করে সংযোগ সড়ক মেরামতের কাজ করা হচ্ছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উপমা ফারিসা সাংবাদিকদের বলেন, ‘সেতুর সংযোগ সড়ক মেরামতের কাজ চলছে। খুব দ্রুত যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৪ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪