মনজুরুল ইসলাম, ঢাকা
যে সড়কে সব সময় যানবাহন চলে, সেখানে নামবে উড়োজাহাজও। দেশের দুর্যোগ বা জরুরি অবস্থায় যেন মহাসড়কেই উড়োজাহাজ ওঠানামা করতে পারে, সে পরিকল্পনা করছে সরকার।
এই ব্যবস্থার কারিগরি নাম এয়ার স্ট্রিপ—যার অর্থ, বিমানবন্দরের সুবিধা না থাকলেও উড়োজাহাজ ওঠানামা করা যায় এমন রানওয়ে।
এ ক্ষেত্রে একটি উড়োজাহাজ ওঠানামার জন্য ন্যূনতম তিন কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের রানওয়ে প্রয়োজন হবে। সড়কের যে অংশটুকু এয়ার স্ট্রিপের জন্য নির্ধারণ করা হবে, সেখানে কোনো সড়ক বিভাজক থাকবে না।
দেশে প্রথমবারের মতো নেওয়া এ উদ্যোগের মূল কাজটি সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের হলেও এতে কারিগরি সহায়তা দেবে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। বেবিচক সূত্রে জানা গেছে, জরুরি প্রয়োজনে বিমানবাহিনী মহাসড়কের ওই নির্দিষ্ট এয়ার স্ট্রিপ অংশ থেকে উড্ডয়ন-অবতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করবে। তবে দেশের কোন কোন মহাসড়ক এর আওতায় থাকবে কিংবা কোথায় এয়ার স্ট্রিপ তৈরি করা হবে, সে বিষয়টি এখনো সুনির্দিষ্ট করা হয়নি।
এয়ার স্ট্রিপের সার্বিক বিষয়ে চলতি মাসেই পরামর্শক কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ জন্য বিভিন্ন দপ্তর থেকে বিশেষজ্ঞদের নাম চাওয়া হয়েছে। এই বিশেষজ্ঞরা প্রস্তাব করবেন কোন কোন মহাসড়ক এয়ার স্ট্রিপের জন্য উপযোগী। বিদ্যমান মহাসড়ক দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে বড় করার পাশাপাশি অবস্থান পছন্দ হলে সরু সড়ককেও প্রয়োজনে নতুন করে নির্মাণ করা হবে।
জানা গেছে, এয়ার স্ট্রিপের প্রাথমিক আলোচনায় বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম প্রান্ত থেকে সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল পর্যন্ত মহাসড়কের একটি অংশ এবং খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে মহাসড়কের একটি এলাকা রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাতীয় মহাসড়কে এয়ার স্ট্রিপ তৈরির প্রস্তাবটি অনেক দিন ধরেই রয়েছে। বিষয়টি প্রতিরক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ত হলেও বিশেষজ্ঞ মতামত দেবে বেবিচক। কারণ, চাইলেই সড়কের ওপর বড় উড়োজাহাজ অবতরণ করতে পারবে না। সড়কের সে পরিমাণ শক্তি থাকতে হবে। এ কারণে কী ধরনের উড়োজাহাজ অবতরণ করবে, সড়কের শক্তি কী পরিমাণ বৃদ্ধি করতে হবে, সে বিষয়ে মতামত দেবে বেবিচক। আশা করছি, ভবিষ্যতে দেশের হাইওয়েগুলো সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে এটি বিবেচনায় রাখবে মহাসড়ক বিভাগ।
প্রসঙ্গত, প্রতিবেশী দেশ ভারত ২০২১ সালে প্রথমবারের মতো রাজস্থানের বারমেরে ৯২৫ নম্বর জাতীয় সড়কে এয়ার স্ট্রিপের উদ্বোধন করে।
যে সড়কে সব সময় যানবাহন চলে, সেখানে নামবে উড়োজাহাজও। দেশের দুর্যোগ বা জরুরি অবস্থায় যেন মহাসড়কেই উড়োজাহাজ ওঠানামা করতে পারে, সে পরিকল্পনা করছে সরকার।
এই ব্যবস্থার কারিগরি নাম এয়ার স্ট্রিপ—যার অর্থ, বিমানবন্দরের সুবিধা না থাকলেও উড়োজাহাজ ওঠানামা করা যায় এমন রানওয়ে।
এ ক্ষেত্রে একটি উড়োজাহাজ ওঠানামার জন্য ন্যূনতম তিন কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের রানওয়ে প্রয়োজন হবে। সড়কের যে অংশটুকু এয়ার স্ট্রিপের জন্য নির্ধারণ করা হবে, সেখানে কোনো সড়ক বিভাজক থাকবে না।
দেশে প্রথমবারের মতো নেওয়া এ উদ্যোগের মূল কাজটি সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের হলেও এতে কারিগরি সহায়তা দেবে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। বেবিচক সূত্রে জানা গেছে, জরুরি প্রয়োজনে বিমানবাহিনী মহাসড়কের ওই নির্দিষ্ট এয়ার স্ট্রিপ অংশ থেকে উড্ডয়ন-অবতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করবে। তবে দেশের কোন কোন মহাসড়ক এর আওতায় থাকবে কিংবা কোথায় এয়ার স্ট্রিপ তৈরি করা হবে, সে বিষয়টি এখনো সুনির্দিষ্ট করা হয়নি।
এয়ার স্ট্রিপের সার্বিক বিষয়ে চলতি মাসেই পরামর্শক কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ জন্য বিভিন্ন দপ্তর থেকে বিশেষজ্ঞদের নাম চাওয়া হয়েছে। এই বিশেষজ্ঞরা প্রস্তাব করবেন কোন কোন মহাসড়ক এয়ার স্ট্রিপের জন্য উপযোগী। বিদ্যমান মহাসড়ক দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে বড় করার পাশাপাশি অবস্থান পছন্দ হলে সরু সড়ককেও প্রয়োজনে নতুন করে নির্মাণ করা হবে।
জানা গেছে, এয়ার স্ট্রিপের প্রাথমিক আলোচনায় বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম প্রান্ত থেকে সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল পর্যন্ত মহাসড়কের একটি অংশ এবং খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে মহাসড়কের একটি এলাকা রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাতীয় মহাসড়কে এয়ার স্ট্রিপ তৈরির প্রস্তাবটি অনেক দিন ধরেই রয়েছে। বিষয়টি প্রতিরক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ত হলেও বিশেষজ্ঞ মতামত দেবে বেবিচক। কারণ, চাইলেই সড়কের ওপর বড় উড়োজাহাজ অবতরণ করতে পারবে না। সড়কের সে পরিমাণ শক্তি থাকতে হবে। এ কারণে কী ধরনের উড়োজাহাজ অবতরণ করবে, সড়কের শক্তি কী পরিমাণ বৃদ্ধি করতে হবে, সে বিষয়ে মতামত দেবে বেবিচক। আশা করছি, ভবিষ্যতে দেশের হাইওয়েগুলো সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে এটি বিবেচনায় রাখবে মহাসড়ক বিভাগ।
প্রসঙ্গত, প্রতিবেশী দেশ ভারত ২০২১ সালে প্রথমবারের মতো রাজস্থানের বারমেরে ৯২৫ নম্বর জাতীয় সড়কে এয়ার স্ট্রিপের উদ্বোধন করে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪