সম্পাদকীয়
এবিএম মূসা একাধারে সাংবাদিক, সম্পাদক ও কলামিস্ট ছিলেন। তিনি ফেনীর ছাগলনাইয়ার ধর্মপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫০ সালে ‘দৈনিক ইনসাফ’-এর মাধ্যমে তাঁর সাংবাদিকতার জীবন শুরু হয়।
এরপর তিনি ‘দৈনিক পাকিস্তান অবজারভার’-এ যোগ দেন। এখানে তিনি রিপোর্টার, স্পোর্টস রিপোর্টার, বার্তা সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫২ সালে পাকিস্তান সরকার পত্রিকাটি বন্ধ করে দিলে তিনি ‘দৈনিক সংবাদ’-এ যোগ দেন। আবার ১৯৫৪ সালে তিনি অবজারভারে ফিরে আসেন। ১৯৭১ সালে যুদ্ধের সময় বিবিসি, সানডে টাইমস প্রভৃতি পত্রিকার সংবাদদাতা হিসেবে রণাঙ্গন থেকে তিনি সংবাদ পাঠাতেন। স্বাধীনতার পর তিনি বিটিভির মহাব্যবস্থাপক, মর্নিং নিউজের সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
বঙ্গবন্ধুর প্রিয়ভাজন যে কয়েকজন সাংবাদিক ছিলেন, তার মধ্যে এবিএম মূসা ছিলেন অন্যতম। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ছিল তাঁর হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক। ১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগের মনোনীত হয়ে প্রথম জাতীয় নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন ফেনীর একটি আসন থেকে। তবে তিনি বেশি দিন রাজনীতিতে সক্রিয় থাকেননি। তিনি আবারও সাংবাদিকতায় ফিরে আসেন এবং কলাম লেখা শুরু করেন।
১৯৭৮ সালে তিনি ব্যাংককে জাতিসংঘের পরিবেশ কার্যক্রমের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক হয়েছিলেন। দেশে ফিরে এসে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক এবং বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার মহাব্যবস্থাপক ও প্রধান সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৪ সালে তিনি কিছুদিন দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। এবিএম মূসা জাতীয় প্রেসক্লাবের চারবার সভাপতি এবং তিনবার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন।
অবসরের সময়টাতে তিনি টেলিভিশনের টক শোতে গণতান্ত্রিক অধিকার নিয়ে কথা বলে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। সরকার ও সরকারি দলের কর্মকাণ্ডের সমালোচনার জন্য তাঁকে অনেক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়। আমাদের দেশের এ আদর্শবান সাংবাদিক ২০১৪ সালের ৯ এপ্রিল ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
এবিএম মূসা একাধারে সাংবাদিক, সম্পাদক ও কলামিস্ট ছিলেন। তিনি ফেনীর ছাগলনাইয়ার ধর্মপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫০ সালে ‘দৈনিক ইনসাফ’-এর মাধ্যমে তাঁর সাংবাদিকতার জীবন শুরু হয়।
এরপর তিনি ‘দৈনিক পাকিস্তান অবজারভার’-এ যোগ দেন। এখানে তিনি রিপোর্টার, স্পোর্টস রিপোর্টার, বার্তা সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫২ সালে পাকিস্তান সরকার পত্রিকাটি বন্ধ করে দিলে তিনি ‘দৈনিক সংবাদ’-এ যোগ দেন। আবার ১৯৫৪ সালে তিনি অবজারভারে ফিরে আসেন। ১৯৭১ সালে যুদ্ধের সময় বিবিসি, সানডে টাইমস প্রভৃতি পত্রিকার সংবাদদাতা হিসেবে রণাঙ্গন থেকে তিনি সংবাদ পাঠাতেন। স্বাধীনতার পর তিনি বিটিভির মহাব্যবস্থাপক, মর্নিং নিউজের সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
বঙ্গবন্ধুর প্রিয়ভাজন যে কয়েকজন সাংবাদিক ছিলেন, তার মধ্যে এবিএম মূসা ছিলেন অন্যতম। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ছিল তাঁর হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক। ১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগের মনোনীত হয়ে প্রথম জাতীয় নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন ফেনীর একটি আসন থেকে। তবে তিনি বেশি দিন রাজনীতিতে সক্রিয় থাকেননি। তিনি আবারও সাংবাদিকতায় ফিরে আসেন এবং কলাম লেখা শুরু করেন।
১৯৭৮ সালে তিনি ব্যাংককে জাতিসংঘের পরিবেশ কার্যক্রমের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক হয়েছিলেন। দেশে ফিরে এসে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক এবং বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার মহাব্যবস্থাপক ও প্রধান সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৪ সালে তিনি কিছুদিন দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। এবিএম মূসা জাতীয় প্রেসক্লাবের চারবার সভাপতি এবং তিনবার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন।
অবসরের সময়টাতে তিনি টেলিভিশনের টক শোতে গণতান্ত্রিক অধিকার নিয়ে কথা বলে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। সরকার ও সরকারি দলের কর্মকাণ্ডের সমালোচনার জন্য তাঁকে অনেক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়। আমাদের দেশের এ আদর্শবান সাংবাদিক ২০১৪ সালের ৯ এপ্রিল ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫