নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে বাংলাদেশে আঘাত করলে সম্ভাব্য প্রাণহানি এড়াতে সব ধরনের উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। এজন্য উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষকে প্রয়োজনে জোর করে হলেও আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান।
আজ শনিবার সচিবালয়ে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির জরুরি সভায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, জোর করে ধরে নিয়ে এসেও যদি কাউকে বাঁচানো যায়, সেটা ভালো। প্রয়োজনে চ্যাংদোলা করে নিয়ে আসতে হবে, প্রধানমন্ত্রীও সেটাই বলেছেন। যেমন করেই হোক সবাইকে শেল্টারে আনতে হবে, একজনকেও রেখে আসা যাবে না।
প্রতিমন্ত্রী তিনি বলেন, যারা বাইরে অবস্থান করেন তাদের মধ্য থেকেই মারা যান। আম কুড়াতে গিয়ে মারা যান। সবাইকে শেল্টারের ভেতর রাখতে হবে, তাই মৃত্যুহার জিরো হবে। এবার আমরা টার্গেট রাখব মৃত্যুহার যেন জিরো হয়।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আগামী ২৬ মে ভারতের উড়িষ্যা ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য এবং বাংলাদেশের খুলনা উপকূলে পৌঁছতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সভার শুরুতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক সামছুদ্দিন আহমেদ বলেন, এটি এখনও হাজার কিলোমিটার দূরে আছে। তাই এক নম্বর দূরবর্তী সংকেত দেওয়া হয়েছে। নিম্নচাপ হওয়ার পর ধীরে ধীরে উপকূলের দিকে এলে পরবর্তীতে সংকেত বাড়ানো হবে।
নিম্নচাপের প্রভাবে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে এক নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আজকের মধ্যে মাছ ধরা সব নৌকাকে উপকূলে চলে আসতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আবহাওয়া অধিদপ্তর রোববার ২ নম্বয় সতর্ক সংকেত দেবে। ২৪ মে ৪ নম্বর সতর্ক সংকেত দেওয়া হবে। নিম্নচাপটি ২৩ বা ২৪ মে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে উপকূলের দিকে অগ্রসর হবে।
ঘূর্ণিঝড়ের অবস্থান ২৩ মের পর ঠিকভাবে বোঝা যাবে জানিয়ে এনামুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) জানিয়েছে, তাদের সব সদস্যদের এরই মধ্যে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তারা প্রচারণা শুরু করেছে। শেল্টার সেন্টারগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করছে। কমিউনিটি রেডিওর মাধ্যমে প্রচারণা করছে। ফায়ার সার্ভিসও প্রস্তুত রয়েছে। স্কাউটের ছয় লাখ স্বেচ্ছাসেবক কাজ করছেন। শুকনা খাবার মজুত রয়েছে। রোববার থেকে বিভিন্ন জেলায় এসব খাবার পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
এর আগে ১৪ হাজার ৬৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে দুর্গত লোকদের রাখা হলেও করোনা মহামারীর কারণে আশ্রয়কেন্দ্রের সংখ্যা তিনগুণ বাড়ানো হবে বলে জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, কোভিডের কারণে আশ্রয়কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানো হবে। তিনগুণ আশ্রয়কেন্দ্র ব্যবহার করব। আশ্রয়কেন্দ্রে আগতদের মাস্ক, স্যানিটাইজার দেওয়া হবে। কোভিড রোগী পাওয়া গেলে তাদের আলাদা কক্ষে রাখা হবে।
ঢাকা: পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে বাংলাদেশে আঘাত করলে সম্ভাব্য প্রাণহানি এড়াতে সব ধরনের উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। এজন্য উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষকে প্রয়োজনে জোর করে হলেও আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান।
আজ শনিবার সচিবালয়ে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির জরুরি সভায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, জোর করে ধরে নিয়ে এসেও যদি কাউকে বাঁচানো যায়, সেটা ভালো। প্রয়োজনে চ্যাংদোলা করে নিয়ে আসতে হবে, প্রধানমন্ত্রীও সেটাই বলেছেন। যেমন করেই হোক সবাইকে শেল্টারে আনতে হবে, একজনকেও রেখে আসা যাবে না।
প্রতিমন্ত্রী তিনি বলেন, যারা বাইরে অবস্থান করেন তাদের মধ্য থেকেই মারা যান। আম কুড়াতে গিয়ে মারা যান। সবাইকে শেল্টারের ভেতর রাখতে হবে, তাই মৃত্যুহার জিরো হবে। এবার আমরা টার্গেট রাখব মৃত্যুহার যেন জিরো হয়।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আগামী ২৬ মে ভারতের উড়িষ্যা ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য এবং বাংলাদেশের খুলনা উপকূলে পৌঁছতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সভার শুরুতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক সামছুদ্দিন আহমেদ বলেন, এটি এখনও হাজার কিলোমিটার দূরে আছে। তাই এক নম্বর দূরবর্তী সংকেত দেওয়া হয়েছে। নিম্নচাপ হওয়ার পর ধীরে ধীরে উপকূলের দিকে এলে পরবর্তীতে সংকেত বাড়ানো হবে।
নিম্নচাপের প্রভাবে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে এক নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আজকের মধ্যে মাছ ধরা সব নৌকাকে উপকূলে চলে আসতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আবহাওয়া অধিদপ্তর রোববার ২ নম্বয় সতর্ক সংকেত দেবে। ২৪ মে ৪ নম্বর সতর্ক সংকেত দেওয়া হবে। নিম্নচাপটি ২৩ বা ২৪ মে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে উপকূলের দিকে অগ্রসর হবে।
ঘূর্ণিঝড়ের অবস্থান ২৩ মের পর ঠিকভাবে বোঝা যাবে জানিয়ে এনামুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) জানিয়েছে, তাদের সব সদস্যদের এরই মধ্যে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তারা প্রচারণা শুরু করেছে। শেল্টার সেন্টারগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করছে। কমিউনিটি রেডিওর মাধ্যমে প্রচারণা করছে। ফায়ার সার্ভিসও প্রস্তুত রয়েছে। স্কাউটের ছয় লাখ স্বেচ্ছাসেবক কাজ করছেন। শুকনা খাবার মজুত রয়েছে। রোববার থেকে বিভিন্ন জেলায় এসব খাবার পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
এর আগে ১৪ হাজার ৬৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে দুর্গত লোকদের রাখা হলেও করোনা মহামারীর কারণে আশ্রয়কেন্দ্রের সংখ্যা তিনগুণ বাড়ানো হবে বলে জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, কোভিডের কারণে আশ্রয়কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানো হবে। তিনগুণ আশ্রয়কেন্দ্র ব্যবহার করব। আশ্রয়কেন্দ্রে আগতদের মাস্ক, স্যানিটাইজার দেওয়া হবে। কোভিড রোগী পাওয়া গেলে তাদের আলাদা কক্ষে রাখা হবে।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
১২ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আগে সাগরে বা উপকূলীয় এলাকায় অনেক সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে যে গরম পড়েছে, এর সঙ্গে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়া না-হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
১৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
২ দিন আগেখুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২ দিন আগে