ক্লিন ফিড জটিলতায় বাংলাদেশে বন্ধ থাকার পর এক এক করে সম্প্রচারে ফিরছে ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেলগুলো। ক্লিন ফিড বাস্তবায়ন করে বন্ধের ১৪ দিন পর গত ১৫ অক্টোবর বাংলাদেশে সম্প্রচার শুরু করে জি বাংলা।
আর গতকাল শনিবার থেকে সম্প্রচার শুরু করেছে স্টার জলসাও। জি বাংলার মতো তারাও বিজ্ঞাপনমুক্ত (ক্লিন ফিড) অনুষ্ঠান সম্প্রচার করছে, কোনো প্রোমোও দেখানো হচ্ছে না।
অনুষ্ঠানের ফাঁকে বিজ্ঞাপন প্রচার করে- এমন বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেল সম্প্রচার করার সুযোগ বাংলাদেশের আইনে নেই। সেই নিয়ম বাস্তবায়নে সরকার কঠোর অবস্থানে গেলে পরিবেশক ও কেবল অপারেটররা গত ১ অক্টোবর জি বাংলা, স্টার জলসা, স্টার স্পোর্টসসহ ৬০ টির মতো বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ করে দেয়।
২০০৬ সালের কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইনের ১৯ (১৩) ধারায় বলা হয়েছে, বিদেশি কোনো চ্যানেলের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন সম্প্রচার বা সঞ্চালন করা যাবে না।
চ্যানেল সম্প্রচার বন্ধের পর পরিবেশকেরা বলেছিলেন, বাংলাদেশের বাজার ছোট। এ কারণে ক্লিন ফিড চ্যানেলের প্রচার করতে চান না ব্রডকাস্টারেরা। আর পরিবেশক বা অপারেটররা বিজ্ঞাপনমুক্ত করে চ্যানেলের সম্প্রচার করবেন—এ সক্ষমতাও তাঁদের নেই।
এর মধ্যে ১৪ দিন বন্ধ থাকার পর ক্লিন ফিড চ্যানেল হিসেবে প্রথম সম্প্রচারে আসে জি বাংলা। আর ১৫ দিন পর সম্প্রচারে এল স্টার জলসা।
জি বাংলা এবং স্টার জলসা বিজ্ঞাপন বিরতির সময় একটি ঘোষণা দিয়ে রাখছে। সেখানে লেখা রয়েছে, ‘সম্মানিত গ্রাহক, বিজ্ঞাপন বিধিনিষেধের জন্য বিজ্ঞাপন সম্প্রচার বন্ধ রয়েছে। বিজ্ঞাপন বিরতি শেষে অতি শিগগিরই আমরা মূল অনুষ্ঠানে ফিরে আসছি। আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।’
তথ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জি বাংলা, স্টার জলসাসহ এখন বিবিসি, সিএনএন, আল-জাজিরা এইচডি, ডিডব্লিউ, কেবিএস ওয়ার্ল্ড, এআরআই র্যাংগ টিভি, এনএইচকে ওয়ার্ল্ড, সিজিটিএন, রাশিয়া টুডে, ফ্রান্স ২৪, লোটাস, ট্রাভেল এক্সপি এইচডি, আল কোরআন, আল সুন্না, ট্রাভেল এক্সপি ও দূরদর্শন টেলিভিশন বাংলাদেশের দর্শকেরা দেখতে পাচ্ছেন। এর সবই ক্লিন ফিডে প্রচারিত হচ্ছে।
ক্লিন ফিড জটিলতায় বাংলাদেশে বন্ধ থাকার পর এক এক করে সম্প্রচারে ফিরছে ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেলগুলো। ক্লিন ফিড বাস্তবায়ন করে বন্ধের ১৪ দিন পর গত ১৫ অক্টোবর বাংলাদেশে সম্প্রচার শুরু করে জি বাংলা।
আর গতকাল শনিবার থেকে সম্প্রচার শুরু করেছে স্টার জলসাও। জি বাংলার মতো তারাও বিজ্ঞাপনমুক্ত (ক্লিন ফিড) অনুষ্ঠান সম্প্রচার করছে, কোনো প্রোমোও দেখানো হচ্ছে না।
অনুষ্ঠানের ফাঁকে বিজ্ঞাপন প্রচার করে- এমন বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেল সম্প্রচার করার সুযোগ বাংলাদেশের আইনে নেই। সেই নিয়ম বাস্তবায়নে সরকার কঠোর অবস্থানে গেলে পরিবেশক ও কেবল অপারেটররা গত ১ অক্টোবর জি বাংলা, স্টার জলসা, স্টার স্পোর্টসসহ ৬০ টির মতো বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ করে দেয়।
২০০৬ সালের কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইনের ১৯ (১৩) ধারায় বলা হয়েছে, বিদেশি কোনো চ্যানেলের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন সম্প্রচার বা সঞ্চালন করা যাবে না।
চ্যানেল সম্প্রচার বন্ধের পর পরিবেশকেরা বলেছিলেন, বাংলাদেশের বাজার ছোট। এ কারণে ক্লিন ফিড চ্যানেলের প্রচার করতে চান না ব্রডকাস্টারেরা। আর পরিবেশক বা অপারেটররা বিজ্ঞাপনমুক্ত করে চ্যানেলের সম্প্রচার করবেন—এ সক্ষমতাও তাঁদের নেই।
এর মধ্যে ১৪ দিন বন্ধ থাকার পর ক্লিন ফিড চ্যানেল হিসেবে প্রথম সম্প্রচারে আসে জি বাংলা। আর ১৫ দিন পর সম্প্রচারে এল স্টার জলসা।
জি বাংলা এবং স্টার জলসা বিজ্ঞাপন বিরতির সময় একটি ঘোষণা দিয়ে রাখছে। সেখানে লেখা রয়েছে, ‘সম্মানিত গ্রাহক, বিজ্ঞাপন বিধিনিষেধের জন্য বিজ্ঞাপন সম্প্রচার বন্ধ রয়েছে। বিজ্ঞাপন বিরতি শেষে অতি শিগগিরই আমরা মূল অনুষ্ঠানে ফিরে আসছি। আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।’
তথ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জি বাংলা, স্টার জলসাসহ এখন বিবিসি, সিএনএন, আল-জাজিরা এইচডি, ডিডব্লিউ, কেবিএস ওয়ার্ল্ড, এআরআই র্যাংগ টিভি, এনএইচকে ওয়ার্ল্ড, সিজিটিএন, রাশিয়া টুডে, ফ্রান্স ২৪, লোটাস, ট্রাভেল এক্সপি এইচডি, আল কোরআন, আল সুন্না, ট্রাভেল এক্সপি ও দূরদর্শন টেলিভিশন বাংলাদেশের দর্শকেরা দেখতে পাচ্ছেন। এর সবই ক্লিন ফিডে প্রচারিত হচ্ছে।
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ অভিনেত্রী রওশন আরা বেগম ওরফে মৌ শিখা সম্প্রতি এক আবেগঘন ফেসবুক পোস্টে নিজের কাজ কমে যাওয়া এবং এর ফলে সৃষ্ট মানসিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর এই আর্তি মিডিয়াপাড়ায় অনেককেই নাড়া দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেখানে একসময় মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করতেন, সেখানে গত আড়াই...
৩ ঘণ্টা আগেপরিচালক মোহিত সুরির নতুন চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’ দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো বক্স অফিস কাঁপাচ্ছে। দেশের বক্স অফিসে ২০০ কোটি রুপি আয়ের মাইলফলক অতিক্রম করার পথে রয়েছে ছবিটি। অভিনেতা আহান পাণ্ডের অভিষেক চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করলেন তিনি। প্রেক্ষাগৃহে দারুণ ব্যবসা করছে।
৬ ঘণ্টা আগেগত বছর জুনে পথচলার চার দশক পূর্ণ করেছে দেশের ব্যান্ড ওয়ারফেজ। সে সময় দলটির প্রধান শেখ মনিরুল আলম টিপু জানিয়েছিলেন, চার দশক পূর্তি উপলক্ষে বছরব্যাপী দেশের বিভিন্ন স্থানে কনসার্টের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতসহ আরও কয়েকটি দেশে কনসার্ট করার পরিকল্পনা আছে তাদের।
৯ ঘণ্টা আগেবাদল সরকারের পেশাগত নাম সুধীন্দ্রনাথ সরকার। নাটক লিখেছেন প্রায় ৬০টি। তিনি মনে করতেন, নাটক সমাজের দর্পণ হওয়া উচিত। বাংলা থিয়েটারে ষাটের দশকের শেষ দিকে ‘থার্ড থিয়েটার’ নামক একটি নতুন নাট্যধারার প্রবর্তন করেন বাদল সরকার। ‘থার্ড থিয়েটার’ সমকালে অভিনব ও ব্যতিক্রমধর্মী নাট্যরীতি হিসেবে সমাদৃত হয়।
৯ ঘণ্টা আগে