অনলাইন ডেস্ক
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ অভিনেত্রী রওশন আরা বেগম ওরফে মৌ শিখা সম্প্রতি এক আবেগঘন ফেসবুক পোস্টে নিজের কাজ কমে যাওয়া এবং এর ফলে সৃষ্ট মানসিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর এই আর্তি মিডিয়াপাড়ায় অনেককেই নাড়া দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেখানে একসময় মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করতেন, সেখানে গত আড়াই মাস ধরে মাত্র চার থেকে পাঁচ দিন কাজ করছেন, তাহলে কীভাবে নিজেকে অভিনয়শিল্পী ভাববেন?
মৌ শিখা গতকাল তাঁর ফেসবুক প্রোফাইল দেওয়া একটি পোস্টে উল্লেখ করেছেন, ‘এত দিন নিজেকে অভিনেত্রী হিসেবেই জানতাম কিন্তু গত আড়াই মাস ধরে নিজেকে অভিনেত্রী ভাবতে লজ্জা হচ্ছে।’ তিনি বলেছেন, অভিনয় করেই তার সংসার চলে এবং হঠাৎ করে কাজ কমে যাওয়ায় তার জীবন ধারণে সমস্যা হচ্ছে।
নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা প্রকাশ করে এই অভিনেত্রী লিখেছেন, ‘তবে আমি জানি বেঁচে থাকতে আমার মূল্যায়ন করা না হলেও আমার মৃত্যুর পর কিছু মানুষ হলেও আমাকে মনে রাখবে হয়তো বলবে আহারে মহিলা তো কত ভালো ছিল কত সহজ সরল ছিল কারও সাতপাঁচে ছিল না কারও সামনে পেছনে ছিল না আহারে মহিলাটার আত্মার শান্তি পাক কিন্তু তাতে কি লাভ হবে আমার বেঁচে থাকতে তো দরকার আমার কাজের বেঁচে থাকতেই দেখে যেতে চাই আমার মূল্যায়ন হচ্ছে কিন্তু সেটা কি আদৌ দেখে যেতে পারব আমি জানি না।’
অভিনেত্রী পরিচালক ও প্রযোজকদের প্রতি প্রশ্ন রেখে বলেছেন, হঠাৎ করে কেন তাঁর কাজ কমে গেল, কেন তাঁকে ডাকা হচ্ছে না এবং কেন মনে করা হচ্ছে না যে তিনি তাঁদের গল্পের চরিত্রের সঙ্গে নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারবেন। মৌ শিখা আরও জানান, ২৫ বছর যাবৎ মিডিয়ায় থাকলেও তাঁর পারিশ্রমিক খুব একটা বাড়ানো হয়নি।
সহকর্মীদের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়ানোর আকুতি জানিয়ে মৌ শিখা বলেন, ‘তবে আমার অনুরোধ আমি মরে গেলে দয়া করে কেউ আফসোস করবেন না আমাকে মনে করারও কোন দরকার নেই।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘আপনারা ব্যাপারটা দেখবেন আমার সহকর্মী যারা আছেন তাঁরা আমার ব্যাপারটা দেখে একটু সাহায্য করবেন একটা শিল্পীর জন্য হঠাৎ করে কাজ কমে যাওয়া কম কিছু না আপনারা পাশে থেকে আমাকে সাহায্য করবেন আল্লাহ সহায় আছে।’
আরও খবর পড়ুন:
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ অভিনেত্রী রওশন আরা বেগম ওরফে মৌ শিখা সম্প্রতি এক আবেগঘন ফেসবুক পোস্টে নিজের কাজ কমে যাওয়া এবং এর ফলে সৃষ্ট মানসিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর এই আর্তি মিডিয়াপাড়ায় অনেককেই নাড়া দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেখানে একসময় মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করতেন, সেখানে গত আড়াই মাস ধরে মাত্র চার থেকে পাঁচ দিন কাজ করছেন, তাহলে কীভাবে নিজেকে অভিনয়শিল্পী ভাববেন?
মৌ শিখা গতকাল তাঁর ফেসবুক প্রোফাইল দেওয়া একটি পোস্টে উল্লেখ করেছেন, ‘এত দিন নিজেকে অভিনেত্রী হিসেবেই জানতাম কিন্তু গত আড়াই মাস ধরে নিজেকে অভিনেত্রী ভাবতে লজ্জা হচ্ছে।’ তিনি বলেছেন, অভিনয় করেই তার সংসার চলে এবং হঠাৎ করে কাজ কমে যাওয়ায় তার জীবন ধারণে সমস্যা হচ্ছে।
নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা প্রকাশ করে এই অভিনেত্রী লিখেছেন, ‘তবে আমি জানি বেঁচে থাকতে আমার মূল্যায়ন করা না হলেও আমার মৃত্যুর পর কিছু মানুষ হলেও আমাকে মনে রাখবে হয়তো বলবে আহারে মহিলা তো কত ভালো ছিল কত সহজ সরল ছিল কারও সাতপাঁচে ছিল না কারও সামনে পেছনে ছিল না আহারে মহিলাটার আত্মার শান্তি পাক কিন্তু তাতে কি লাভ হবে আমার বেঁচে থাকতে তো দরকার আমার কাজের বেঁচে থাকতেই দেখে যেতে চাই আমার মূল্যায়ন হচ্ছে কিন্তু সেটা কি আদৌ দেখে যেতে পারব আমি জানি না।’
অভিনেত্রী পরিচালক ও প্রযোজকদের প্রতি প্রশ্ন রেখে বলেছেন, হঠাৎ করে কেন তাঁর কাজ কমে গেল, কেন তাঁকে ডাকা হচ্ছে না এবং কেন মনে করা হচ্ছে না যে তিনি তাঁদের গল্পের চরিত্রের সঙ্গে নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারবেন। মৌ শিখা আরও জানান, ২৫ বছর যাবৎ মিডিয়ায় থাকলেও তাঁর পারিশ্রমিক খুব একটা বাড়ানো হয়নি।
সহকর্মীদের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়ানোর আকুতি জানিয়ে মৌ শিখা বলেন, ‘তবে আমার অনুরোধ আমি মরে গেলে দয়া করে কেউ আফসোস করবেন না আমাকে মনে করারও কোন দরকার নেই।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘আপনারা ব্যাপারটা দেখবেন আমার সহকর্মী যারা আছেন তাঁরা আমার ব্যাপারটা দেখে একটু সাহায্য করবেন একটা শিল্পীর জন্য হঠাৎ করে কাজ কমে যাওয়া কম কিছু না আপনারা পাশে থেকে আমাকে সাহায্য করবেন আল্লাহ সহায় আছে।’
আরও খবর পড়ুন:
উত্তরা সেক্টর-৪ এলাকায় নাটক ও চলচ্চিত্রের শুটিং কার্যক্রমে জারি করা নিষেধাজ্ঞা শিগগিরই শর্তসাপেক্ষে প্রত্যাহার হতে পারে। উত্তরা কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
২ ঘণ্টা আগেএকজন গর্ভবতী নারীর দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে বেঁচে থাকার সংগ্রাম, সাতটি দেশের অভিবাসন-পথ পেরিয়ে বেঁচে থাকার গল্প- এটি কোনো কাল্পনিক থ্রিলার নয়, বরং বাস্তবতার ওপর নির্মিত এক সিনেম্যাটিক দলিল। বাংলাদেশি নির্মাতা আজিজুল হাসান সূর্য পরিচালিত আসন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র ‘ফিল্ডস অব ফ্রিডম’ এমন এক গল্প নিয়ে এগিয়ে
২ ঘণ্টা আগেঅভিনয়শিল্পীদের নাম দেখে অনেকে হয়তো পরিবার নিয়ে সিরিজটি দেখার কথা ভাববেন। তবে তেমনটা না ভাবাই উত্তম। কারণ, পরিবার নিয়ে দেখতে বসলে আপনাকে পড়তে হবে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে। আইস্ক্রিনে মুক্তি পাওয়া ‘পাপ কাহিনী’ ওয়েব সিরিজটি যেন আবার ফিরিয়ে নিয়ে গেল অশ্লীলতার অন্ধকার সময়ে।
৪ ঘণ্টা আগেএ নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র শুভঙ্কর। সে এই ভোগবাদী সমাজের স্বপ্ন ও বাস্তবতার বিস্তর ফারাক নিয়ে বড় হয়ে ওঠা এক নতজানু নাগরিক। তবে সময়ের প্রয়োজন ঠিকই সে নামে রাজপথে।
৪ ঘণ্টা আগে