জেমস ক্যামেরনের সিনেমা মানেই বক্স অফিসে ঝড়। ১৬ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়েছে বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তোলা অ্যাভাটারের দ্বিতীয় সিক্যুয়েল বা পর্ব ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’। দিন গড়াচ্ছে, আর রেকর্ড ভাঙছে এই সিনেমা। এর মধ্যেই দ্রুততম সময়ে সর্বোচ্চ আয়ের আগের রেকর্ড ভেঙে মাত্র ১২ দিনেই বিলিয়ন ডলারের ক্লাবে জায়গা করে নিয়েছে এই সিনেমা।
এর আগে এবছরের দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিলিয়ন ডলার ক্লাবে ঢোকার রেকর্ড ছিল ‘টপ গান: ম্যাভরিক’ সিনেমার। হলিউড সুপারস্টার টম ক্রুজ অভিনীত ও নিজের প্রযোজিত এই চলচ্চিত্রের ১০০ কোটি ডলার আয় করতে সময় লেগেছিল ৩১ দিন।
এ বছর বিলিয়ন ডলার ক্লাবে ঢোকা তিন চলচ্চিত্রের অন্যটি হলো ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড ডোমিনিয়ন’। এর সময় লেগেছিল চার মাস। আর হলিউডের ইতিহাসে মাত্র ছয়টি সিনেমা মুক্তির প্রথম দুই সপ্তাহেই এক বিলিয়ন ডলার আয় করেছে।
দুই সপ্তাহের কম সময়ে ‘অ্যাভাটার টু’ ছাড়িয়ে গেছে এ বছর মুক্তি পাওয়া ‘ব্ল্যাক প্যানথার: ওয়াকান্ডা ফরএভার’, ‘দ্য ব্যাটম্যান’, ‘থর: লাভ অ্যান্ড থান্ডার’ সিনেমাগুলোর বৈশ্বিক আয়কে। যেভাবে সিনেমাটির আয় বেড়ে চলেছে, তাতে নতুন এক মাইলফলক তৈরি হতে পারে বলে ধারণা করছেন সিনেমা বিশ্লেষকেরা।
২০০৯ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পেয়েছিল এই সিরিজের প্রথম সিনেমা জেমস ক্যামেরন পরিচালিত কল্পবিজ্ঞানভিত্তিক মহাকাব্যিক সিনেমা ‘অ্যাভাটার’। মুক্তির পরেই বেশ কয়েকটি বক্স অফিস রেকর্ড ভেঙে দেয় এটি এবং সে সময় বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়ের সিনেমা হিসেবে জায়গা করে নেয়।
সিনেমাটির এ পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে ২৯২ কোটি ডলারের বেশি আয় করেছে, যা সর্বকালের সর্বোচ্চ। ওই বছর অস্কারের নয়টি বিভাগে মনোনয়ন পেয়ে তিনটি পুরস্কার জিতে নেয় ‘অ্যাভাটার’। সিনেমার ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি আয়ের রেকর্ড ধরে রেখেছে ছবিটি। দীর্ঘ ১৩ বছর পর জেমস ক্যামেরন সিনেমাটির সিক্যুয়েল নির্মাণ করলেন।
প্রায় ৪৬ কোটি ডলার বাজেটে নির্মিত হয় ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’। টুয়েন্টিথ সেঞ্চুরি স্টুডিওর ব্যানারে সিনেমাটি প্রযোজনায় ক্যামেরনের সঙ্গে জন ল্যান্ডাও আছেন। ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলেগু, কন্নড় এবং মালয়ালামসহ বেশ কিছু ভাষায় মুক্তি পেয়েছে সিনেমাটি। এতে অভিনয় করেছেন স্যাম ওর্থিংটন, জো সালদানা, স্টিফেন ল্যাংক, সিগার্নি ওয়েভার ও কেট উইন্সলেট।
জেমস ক্যামেরনের সিনেমা মানেই বক্স অফিসে ঝড়। ১৬ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়েছে বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তোলা অ্যাভাটারের দ্বিতীয় সিক্যুয়েল বা পর্ব ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’। দিন গড়াচ্ছে, আর রেকর্ড ভাঙছে এই সিনেমা। এর মধ্যেই দ্রুততম সময়ে সর্বোচ্চ আয়ের আগের রেকর্ড ভেঙে মাত্র ১২ দিনেই বিলিয়ন ডলারের ক্লাবে জায়গা করে নিয়েছে এই সিনেমা।
এর আগে এবছরের দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিলিয়ন ডলার ক্লাবে ঢোকার রেকর্ড ছিল ‘টপ গান: ম্যাভরিক’ সিনেমার। হলিউড সুপারস্টার টম ক্রুজ অভিনীত ও নিজের প্রযোজিত এই চলচ্চিত্রের ১০০ কোটি ডলার আয় করতে সময় লেগেছিল ৩১ দিন।
এ বছর বিলিয়ন ডলার ক্লাবে ঢোকা তিন চলচ্চিত্রের অন্যটি হলো ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড ডোমিনিয়ন’। এর সময় লেগেছিল চার মাস। আর হলিউডের ইতিহাসে মাত্র ছয়টি সিনেমা মুক্তির প্রথম দুই সপ্তাহেই এক বিলিয়ন ডলার আয় করেছে।
দুই সপ্তাহের কম সময়ে ‘অ্যাভাটার টু’ ছাড়িয়ে গেছে এ বছর মুক্তি পাওয়া ‘ব্ল্যাক প্যানথার: ওয়াকান্ডা ফরএভার’, ‘দ্য ব্যাটম্যান’, ‘থর: লাভ অ্যান্ড থান্ডার’ সিনেমাগুলোর বৈশ্বিক আয়কে। যেভাবে সিনেমাটির আয় বেড়ে চলেছে, তাতে নতুন এক মাইলফলক তৈরি হতে পারে বলে ধারণা করছেন সিনেমা বিশ্লেষকেরা।
২০০৯ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পেয়েছিল এই সিরিজের প্রথম সিনেমা জেমস ক্যামেরন পরিচালিত কল্পবিজ্ঞানভিত্তিক মহাকাব্যিক সিনেমা ‘অ্যাভাটার’। মুক্তির পরেই বেশ কয়েকটি বক্স অফিস রেকর্ড ভেঙে দেয় এটি এবং সে সময় বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়ের সিনেমা হিসেবে জায়গা করে নেয়।
সিনেমাটির এ পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে ২৯২ কোটি ডলারের বেশি আয় করেছে, যা সর্বকালের সর্বোচ্চ। ওই বছর অস্কারের নয়টি বিভাগে মনোনয়ন পেয়ে তিনটি পুরস্কার জিতে নেয় ‘অ্যাভাটার’। সিনেমার ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি আয়ের রেকর্ড ধরে রেখেছে ছবিটি। দীর্ঘ ১৩ বছর পর জেমস ক্যামেরন সিনেমাটির সিক্যুয়েল নির্মাণ করলেন।
প্রায় ৪৬ কোটি ডলার বাজেটে নির্মিত হয় ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’। টুয়েন্টিথ সেঞ্চুরি স্টুডিওর ব্যানারে সিনেমাটি প্রযোজনায় ক্যামেরনের সঙ্গে জন ল্যান্ডাও আছেন। ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলেগু, কন্নড় এবং মালয়ালামসহ বেশ কিছু ভাষায় মুক্তি পেয়েছে সিনেমাটি। এতে অভিনয় করেছেন স্যাম ওর্থিংটন, জো সালদানা, স্টিফেন ল্যাংক, সিগার্নি ওয়েভার ও কেট উইন্সলেট।
বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
৩৪ মিনিট আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
৩৯ মিনিট আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
৪৩ মিনিট আগেকালজয়ী রূপকথা ‘স্নো হোয়াইট’কে নতুনভাবে পর্দায় নিয়ে এসেছে ডিজনি। প্রায় ২৭০ মিলিয়ন ডলার বাজেটে তৈরি হয়েছে স্নো হোয়াইট। ডিজনির অন্যতম ব্যয়বহুল এই মিউজিক্যাল ফ্যান্টাসি মুক্তির আগে থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়েছিল। গত ২১ মার্চে মুক্তির পর বিতর্ক বেড়েছে আরও।
১ ঘণ্টা আগে