জাপানের প্রখ্যাত অ্যানিমেটর হায়াও মিয়াজাকি আবারও অস্কার জিতলেন। তাঁর নির্মিত শেষ সিনেমা ‘দ্য বয় অ্যান্ড দ্য হেরন’ দিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো অস্কার জিতলেন তিনি। ৮২ বছর বয়সী নির্মাতা ২০১৬ সালে ঘোষণা দিয়েছিলেন, এটিই হবে তাঁর শেষ সিনেমা। সিনেমাটির মাধ্যমে প্রথমবারের মতো গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারও জিতেছিলেন তিনি।
ডিজনির ‘এলিমেন্টাল’ ও সনির ‘স্পাইডার-ম্যান: একরোস দ্য স্পাইডার-ভার্স’, ‘নিমোনা’ ও ‘রোবট ড্রিমস’কে পরাজিত করে সেরা অ্যানিমেটেড ফিচার ফিল্মের পুরস্কার জিতেছেন মিয়াজাকি।
‘দ্য বয় অ্যান্ড দ্য হেরন’ একটি ছোট বালকের গল্প বলে যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় একটি রহস্যময় কল্পনার জগতে তার মাকে খুঁজছিল। গেঞ্জাবুরো ইয়োশিনোর ১৯৩৭ সালের উপন্যাস ‘হাউ ডু ইউ লিভ?’ এর পাশাপাশি ধারণা করা হচ্ছে মিয়াজাকির নিজের জীবন থেকেও কিছুটা অনুপ্রাণিত এই অস্কার বিজয়ী ফিল্মটি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মিয়াজাকির নিজের পরিবারও বাস্তুচ্যুত হয়েছিল, যা ফিল্মের মূল চরিত্রদের সঙ্গেও দেখানো হয়েছে।
সিনেমাটি বানাতে মিয়াজাকি প্রায় এক দশকের মত সময় নিয়েছেন। গত বছরের ১৪ জুলাই জাপানের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় সিনেমাটি। তখন জাপানের গরম ও আর্দ্র আবহাওয়া উপেক্ষা করেও দর্শক ছবিটি দেখতে ভিড় করে থিয়েটারে। প্রেক্ষাগৃহের সামনে উৎসুক জাপানিরা হুমড়ি খেয়ে পড়ে।
মিয়াজাকি অ্যানিমেশন কোম্পানি স্টুডিও জিবলির সহপ্রতিষ্ঠাতা। ইতিহাসের অন্যতম প্রতিভাবান অ্যানিমেশন নির্মাতা বলা হয় তাঁকে। তাঁর অন্য সব ছবির মতো নতুন ছবিটি মুক্তির ক্ষেত্রেও ততটা জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন করা হয়নি।
অস্কারজয়ী ‘স্পিরিটেড অ্যাওয়ে’ কিংবা ‘গ্রেভ অব দ্য ফায়ারফ্লাইস’, ‘মাই নেইবার টটোরো’, ‘প্রিন্সেস মনোনোক’-এর মতো বহু কালজয়ী অ্যানিমেটেড ছবি নির্মাণ করেছেন মিয়াজাকি ও তাঁর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জিবলি।
জাপানের প্রখ্যাত অ্যানিমেটর হায়াও মিয়াজাকি আবারও অস্কার জিতলেন। তাঁর নির্মিত শেষ সিনেমা ‘দ্য বয় অ্যান্ড দ্য হেরন’ দিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো অস্কার জিতলেন তিনি। ৮২ বছর বয়সী নির্মাতা ২০১৬ সালে ঘোষণা দিয়েছিলেন, এটিই হবে তাঁর শেষ সিনেমা। সিনেমাটির মাধ্যমে প্রথমবারের মতো গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারও জিতেছিলেন তিনি।
ডিজনির ‘এলিমেন্টাল’ ও সনির ‘স্পাইডার-ম্যান: একরোস দ্য স্পাইডার-ভার্স’, ‘নিমোনা’ ও ‘রোবট ড্রিমস’কে পরাজিত করে সেরা অ্যানিমেটেড ফিচার ফিল্মের পুরস্কার জিতেছেন মিয়াজাকি।
‘দ্য বয় অ্যান্ড দ্য হেরন’ একটি ছোট বালকের গল্প বলে যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় একটি রহস্যময় কল্পনার জগতে তার মাকে খুঁজছিল। গেঞ্জাবুরো ইয়োশিনোর ১৯৩৭ সালের উপন্যাস ‘হাউ ডু ইউ লিভ?’ এর পাশাপাশি ধারণা করা হচ্ছে মিয়াজাকির নিজের জীবন থেকেও কিছুটা অনুপ্রাণিত এই অস্কার বিজয়ী ফিল্মটি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মিয়াজাকির নিজের পরিবারও বাস্তুচ্যুত হয়েছিল, যা ফিল্মের মূল চরিত্রদের সঙ্গেও দেখানো হয়েছে।
সিনেমাটি বানাতে মিয়াজাকি প্রায় এক দশকের মত সময় নিয়েছেন। গত বছরের ১৪ জুলাই জাপানের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় সিনেমাটি। তখন জাপানের গরম ও আর্দ্র আবহাওয়া উপেক্ষা করেও দর্শক ছবিটি দেখতে ভিড় করে থিয়েটারে। প্রেক্ষাগৃহের সামনে উৎসুক জাপানিরা হুমড়ি খেয়ে পড়ে।
মিয়াজাকি অ্যানিমেশন কোম্পানি স্টুডিও জিবলির সহপ্রতিষ্ঠাতা। ইতিহাসের অন্যতম প্রতিভাবান অ্যানিমেশন নির্মাতা বলা হয় তাঁকে। তাঁর অন্য সব ছবির মতো নতুন ছবিটি মুক্তির ক্ষেত্রেও ততটা জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন করা হয়নি।
অস্কারজয়ী ‘স্পিরিটেড অ্যাওয়ে’ কিংবা ‘গ্রেভ অব দ্য ফায়ারফ্লাইস’, ‘মাই নেইবার টটোরো’, ‘প্রিন্সেস মনোনোক’-এর মতো বহু কালজয়ী অ্যানিমেটেড ছবি নির্মাণ করেছেন মিয়াজাকি ও তাঁর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জিবলি।
দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন এশিয়ান প্রজেক্ট মার্কেট। বিভিন্ন দেশের নামীদামি প্রযোজক, সহপ্রযোজক ও পরিবেশকদের সঙ্গে যোগাযোগ ঘটিয়ে দেয় এই বাজার। মেলে আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা।
৩ ঘণ্টা আগেকোনো তারকা নেই। নায়ক-নায়িকা একেবারেই নতুন মুখ। তবু ইতিহাস গড়ল ‘সাইয়ারা’। মুক্তির আগেই সাড়ে ১২ কোটি রুপির টিকিট বিক্রি হয়েছিল। ১৮ জুলাই মুক্তি পাওয়ার পর একের পর এক রেকর্ড ভেঙে দিচ্ছে মোহিত সুরি পরিচালিত সিনেমাটি।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় দিয়াবাড়িতে বিমানবাহিনীর এফ-৭ বিজেআই প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। নিহত ও আহত ব্যক্তিদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে শোক প্রকাশ করেছেন শোবিজ তারকারা। একই সঙ্গে তাঁরা আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার্থে এগিয়ে আসার জন্য সবাইকে আহ্বান জানিয়েছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেরবি কিষাণ বলেন, ‘সে আমার দুঃসময়ের সঙ্গী। যখন আমার কিছুই ছিল না, কোনো অর্থ সম্পদ ছিল না; তখনো সে আমার সঙ্গ ছাড়েনি। সকল উত্থান পতনে একমাত্র ভরসা হয়ে সে ছিল আমার পাশে। আজ আমার যত অর্জন, যত সাফল্য; সবই তার জন্য।’
২১ ঘণ্টা আগে