বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
চিত্রনায়িকা পূজা চেরি নাকি ছাত্রশিবিরে যোগ দিয়েছেন! এমন গুজব ছড়ানো হয়েছে ফেসবুকে। তিনি নাকি সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ মহিলা শাখা কমিটির আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক! এমন গুজবে বিব্রত পূজা। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জানালেন প্রতিবাদ। বললেন, ‘এসব করে সব ধর্মকে অপমান করা হচ্ছে’।
গতকাল রাত থেকে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে একটি কার্ড। ছাত্রশিবিরের লোগো ব্যবহার করে কার্ডটি বানানো হয়েছে। তাতে রয়েছে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ (মহিলা শাখা) কমিটির তালিকা। সভাপতি, সেক্রেটারিসহ বিভিন্ন পদ পাওয়া ১৬ জনের নাম লেখা তাতে। ভুয়া ওই কার্ডে দাবি করা হয়েছে, চিত্রনায়িকা পূজা চেরি নাকি এ কমিটির অমুসলিম শাখার আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক!
এমন গুজব ছড়ানোর প্রতিবাদ করে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন পূজা চেরি। তিনি লিখেছেন, ‘মানুষ এমন অবান্তর পোস্ট করে কীভাবে, তা আমার বোধগম্য নয়। আমি সাধারণত কোনো রিউমার নিয়ে মাথা ঘামাই না। তারকাদের নিয়ে রিউমার ছড়াবে এটাই স্বাভাবিক। মানুষের একটা কৌতূহল থাকে মিডিয়া পারসন বা তারকাদের নিয়ে। কিন্তু আজকে যে বা যারা এই রিউমার ছড়িয়েছেন, এটা নিয়ে আসলেই কিছু একটা বলা উচিত।’
পূজা চেরি আরও লিখেছেন, ‘এটা শুধু রিউমার পর্যন্ত থাকলে কোনো ব্যাপার ছিল না। এখানে এখন ধর্মের বিষয় চলে আসছে। এসব করে সব ধর্মকে অপমান করা হচ্ছে। এমন কোনো রিউমার করা আসলে উচিত না, যাতে জাতি, বর্ণ, ধর্ম—সকল কিছুর ওপর প্রভাব পড়ে।’
সবশেষে পূজা চেরি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তাঁর সম্পৃক্ততা নেই। পূজা লিখেছেন, ‘আমি একজন অভিনয়শিল্পী। বাংলা চলচ্চিত্রকে ভালোবাসি। এটাই আমার প্রফেশনের জায়গা। আমি সব সময় এই প্রফেশনকেই রেসপেক্ট করি এবং উপভোগ করি। এ প্রফেশনের বাইরে আমি কোনো রাজনৈতিক প্রফেশনের সাথে যুক্ত নই।’
চিত্রনায়িকা পূজা চেরি নাকি ছাত্রশিবিরে যোগ দিয়েছেন! এমন গুজব ছড়ানো হয়েছে ফেসবুকে। তিনি নাকি সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ মহিলা শাখা কমিটির আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক! এমন গুজবে বিব্রত পূজা। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জানালেন প্রতিবাদ। বললেন, ‘এসব করে সব ধর্মকে অপমান করা হচ্ছে’।
গতকাল রাত থেকে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে একটি কার্ড। ছাত্রশিবিরের লোগো ব্যবহার করে কার্ডটি বানানো হয়েছে। তাতে রয়েছে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ (মহিলা শাখা) কমিটির তালিকা। সভাপতি, সেক্রেটারিসহ বিভিন্ন পদ পাওয়া ১৬ জনের নাম লেখা তাতে। ভুয়া ওই কার্ডে দাবি করা হয়েছে, চিত্রনায়িকা পূজা চেরি নাকি এ কমিটির অমুসলিম শাখার আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক!
এমন গুজব ছড়ানোর প্রতিবাদ করে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন পূজা চেরি। তিনি লিখেছেন, ‘মানুষ এমন অবান্তর পোস্ট করে কীভাবে, তা আমার বোধগম্য নয়। আমি সাধারণত কোনো রিউমার নিয়ে মাথা ঘামাই না। তারকাদের নিয়ে রিউমার ছড়াবে এটাই স্বাভাবিক। মানুষের একটা কৌতূহল থাকে মিডিয়া পারসন বা তারকাদের নিয়ে। কিন্তু আজকে যে বা যারা এই রিউমার ছড়িয়েছেন, এটা নিয়ে আসলেই কিছু একটা বলা উচিত।’
পূজা চেরি আরও লিখেছেন, ‘এটা শুধু রিউমার পর্যন্ত থাকলে কোনো ব্যাপার ছিল না। এখানে এখন ধর্মের বিষয় চলে আসছে। এসব করে সব ধর্মকে অপমান করা হচ্ছে। এমন কোনো রিউমার করা আসলে উচিত না, যাতে জাতি, বর্ণ, ধর্ম—সকল কিছুর ওপর প্রভাব পড়ে।’
সবশেষে পূজা চেরি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তাঁর সম্পৃক্ততা নেই। পূজা লিখেছেন, ‘আমি একজন অভিনয়শিল্পী। বাংলা চলচ্চিত্রকে ভালোবাসি। এটাই আমার প্রফেশনের জায়গা। আমি সব সময় এই প্রফেশনকেই রেসপেক্ট করি এবং উপভোগ করি। এ প্রফেশনের বাইরে আমি কোনো রাজনৈতিক প্রফেশনের সাথে যুক্ত নই।’
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ অভিনেত্রী রওশন আরা বেগম ওরফে মৌ শিখা সম্প্রতি এক আবেগঘন ফেসবুক পোস্টে নিজের কাজ কমে যাওয়া এবং এর ফলে সৃষ্ট মানসিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর এই আর্তি মিডিয়াপাড়ায় অনেককেই নাড়া দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেখানে একসময় মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করতেন, সেখানে গত আড়াই...
৩ ঘণ্টা আগেপরিচালক মোহিত সুরির নতুন চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’ দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো বক্স অফিস কাঁপাচ্ছে। দেশের বক্স অফিসে ২০০ কোটি রুপি আয়ের মাইলফলক অতিক্রম করার পথে রয়েছে ছবিটি। অভিনেতা আহান পাণ্ডের অভিষেক চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করলেন তিনি। প্রেক্ষাগৃহে দারুণ ব্যবসা করছে।
৬ ঘণ্টা আগেগত বছর জুনে পথচলার চার দশক পূর্ণ করেছে দেশের ব্যান্ড ওয়ারফেজ। সে সময় দলটির প্রধান শেখ মনিরুল আলম টিপু জানিয়েছিলেন, চার দশক পূর্তি উপলক্ষে বছরব্যাপী দেশের বিভিন্ন স্থানে কনসার্টের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতসহ আরও কয়েকটি দেশে কনসার্ট করার পরিকল্পনা আছে তাদের।
৯ ঘণ্টা আগেবাদল সরকারের পেশাগত নাম সুধীন্দ্রনাথ সরকার। নাটক লিখেছেন প্রায় ৬০টি। তিনি মনে করতেন, নাটক সমাজের দর্পণ হওয়া উচিত। বাংলা থিয়েটারে ষাটের দশকের শেষ দিকে ‘থার্ড থিয়েটার’ নামক একটি নতুন নাট্যধারার প্রবর্তন করেন বাদল সরকার। ‘থার্ড থিয়েটার’ সমকালে অভিনব ও ব্যতিক্রমধর্মী নাট্যরীতি হিসেবে সমাদৃত হয়।
৯ ঘণ্টা আগে