ছটকু আহমেদ
সালটা ইংরেজী ১৯৮৯। আমি এফডিসির নির্বাচিত নতুন মুখের শিল্পীদের নিয়ে ঠিক করলাম একটা ছবি করবো। এর আগে ওদের নিয়ে একটা শর্ট ফিল্ম করেছিলাম ‘ঘোড়ার ডিম।’ সেখানে একটা চরিত্রের সংলাপ ছিলো পুলিশ বাহিনী যদি সৎ হোত তবে দেশে একটা অন্যায়ও হতে পারতো না। সেন্সার বোর্ড সংলাপটা কেটে দিতে বলেছিলো আমি কাটিনি ছবিটি নিষিদ্ধ করা হলো। তারা নেগেটিভ ভাবে নিয়েছিলো, পুলিশ বাহিনী কি সৎ না? আমি ওই ভাবে মিন করিনি। আমি বলতে চেয়েছিলাম পুলিশ ইচ্ছে করলে সব পারে। পুলিশ জানে তার এলাকায় কে খারাপ। এক দিনে সব ঝেটিয়ে বিদায় করতে পারে। পুলিশ বাহিনীর বেতন অনেক বাড়িয়ে দিন যাতে অভাব তাদের আশে পাশে আসতে না পারে। গাড়ী দিন বাড়ী দিন আর শুধু বলুন সততার সাথে দায়িত্ব পালন করতে হবে তবে এই দেশ সোনার বাংলা হতে বেশি সময় লাগবে না। যাক আজ আমার সেটা লেখার বিষয় নয়। লেখার বিষয় সদ্য প্রয়াত জননন্দিত মিস্টি মেয়ে কবরীকে নিয়ে।
নতুন মুখের শিল্পীদের নিয়ে একটা তারুণ্যে ভরপুর ছবির গল্প লিখলাম চেতনা। বিখ্যাত কিশোর কবি সুকান্ত লিখেছিলো-‘যদি তোমার থাকে চেতনা, তাহলে দুর্দিন অশ্রয় পেতো না’। বোন জামাই নঈম কাদির তার বন্ধু গোলাম মুস্তাফা এগিয়ে এলো প্রডিউসার হয়ে। সেই ছবিতে নতুন এক ঝাঁক নতুন শিল্পীদের( মিশা সওদাগর, অমিত হাসান, শাহীন আলম, খালেদ মোহাম্মদসহ ষোলজন) ব্যালেন্স করতে তাদের অধ্যাপকের চরিত্রে অতিথি শিল্পী নিলাম নায়ক আলমগীরকে ও ব্যারিস্টারের ছোট চরিত্রে কবরী ম্যাডামকে। সবাই বললো কবরী ম্যাডাম এই ছোট রোল করবে না। আমি তাকে গিয়ে যখন চরিত্রটা বললাম, তিনি রাজী হলেন এবং অসাধারণ অভিনয় করলেন। তিনি বলেছিলেন চরিত্র ছোট বড় নেই। শুধু পারফর্ম করার সুযোগ থাকতে হবে। অভিনয় ফুটিয়ে তোলার সুযোগ থাকতে হবে চরিত্রে। আজ তিনি নেই। আমি আমার পরিচালনার জীবনে অসাধারন কিছু অভিনয় শিল্পী পেয়েছিলাম তার মধ্যে অন্যতমা কবরী।
সালটা ইংরেজী ১৯৮৯। আমি এফডিসির নির্বাচিত নতুন মুখের শিল্পীদের নিয়ে ঠিক করলাম একটা ছবি করবো। এর আগে ওদের নিয়ে একটা শর্ট ফিল্ম করেছিলাম ‘ঘোড়ার ডিম।’ সেখানে একটা চরিত্রের সংলাপ ছিলো পুলিশ বাহিনী যদি সৎ হোত তবে দেশে একটা অন্যায়ও হতে পারতো না। সেন্সার বোর্ড সংলাপটা কেটে দিতে বলেছিলো আমি কাটিনি ছবিটি নিষিদ্ধ করা হলো। তারা নেগেটিভ ভাবে নিয়েছিলো, পুলিশ বাহিনী কি সৎ না? আমি ওই ভাবে মিন করিনি। আমি বলতে চেয়েছিলাম পুলিশ ইচ্ছে করলে সব পারে। পুলিশ জানে তার এলাকায় কে খারাপ। এক দিনে সব ঝেটিয়ে বিদায় করতে পারে। পুলিশ বাহিনীর বেতন অনেক বাড়িয়ে দিন যাতে অভাব তাদের আশে পাশে আসতে না পারে। গাড়ী দিন বাড়ী দিন আর শুধু বলুন সততার সাথে দায়িত্ব পালন করতে হবে তবে এই দেশ সোনার বাংলা হতে বেশি সময় লাগবে না। যাক আজ আমার সেটা লেখার বিষয় নয়। লেখার বিষয় সদ্য প্রয়াত জননন্দিত মিস্টি মেয়ে কবরীকে নিয়ে।
নতুন মুখের শিল্পীদের নিয়ে একটা তারুণ্যে ভরপুর ছবির গল্প লিখলাম চেতনা। বিখ্যাত কিশোর কবি সুকান্ত লিখেছিলো-‘যদি তোমার থাকে চেতনা, তাহলে দুর্দিন অশ্রয় পেতো না’। বোন জামাই নঈম কাদির তার বন্ধু গোলাম মুস্তাফা এগিয়ে এলো প্রডিউসার হয়ে। সেই ছবিতে নতুন এক ঝাঁক নতুন শিল্পীদের( মিশা সওদাগর, অমিত হাসান, শাহীন আলম, খালেদ মোহাম্মদসহ ষোলজন) ব্যালেন্স করতে তাদের অধ্যাপকের চরিত্রে অতিথি শিল্পী নিলাম নায়ক আলমগীরকে ও ব্যারিস্টারের ছোট চরিত্রে কবরী ম্যাডামকে। সবাই বললো কবরী ম্যাডাম এই ছোট রোল করবে না। আমি তাকে গিয়ে যখন চরিত্রটা বললাম, তিনি রাজী হলেন এবং অসাধারণ অভিনয় করলেন। তিনি বলেছিলেন চরিত্র ছোট বড় নেই। শুধু পারফর্ম করার সুযোগ থাকতে হবে। অভিনয় ফুটিয়ে তোলার সুযোগ থাকতে হবে চরিত্রে। আজ তিনি নেই। আমি আমার পরিচালনার জীবনে অসাধারন কিছু অভিনয় শিল্পী পেয়েছিলাম তার মধ্যে অন্যতমা কবরী।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১২ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৯ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৯ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৯ ঘণ্টা আগে