বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের অবনতির প্রভাব পড়েছে বিনোদন অঙ্গনে। ভিসা জটিলতায় অনেক শিল্পী নতুন কাজে যোগ দিতে পারছেন না। সম্প্রতি রাজনৈতিক কারণে বাংলাদেশের ‘তরী’ সিনেমা থেকে বাদ পড়েছেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের পরিবেশ সচেতনতা মেলা থেকে বয়কটের ডাক দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশের রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে। এমন অস্থিতিশীল সময়ে কলকাতায় অবস্থান করছেন বন্যা ও তারিন। সেখান থেকেই সম্প্রীতির বার্তা দিলেন তাঁরা।
ভারতের প্রখ্যাত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী ও শিক্ষিকা কনিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে কলকাতা গেছেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। সেখানে বাংলাদেশ-ভারতের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে তাঁকে। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা মনে করেন, শিল্পীদের কোনো সীমারেখা হয় না। এমন পরিস্থিতি বেশিদিন থাকবে না বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বলেন, ‘শিল্প-সাহিত্যের কোনো সীমারেখা থাকে না। রবীন্দ্রনাথের কি কোনো সীমা আছে? রবীন্দ্রনাথকে কি বলতে পারি তিনি ভারত নাকি বাংলাদেশের। বলা যায় না। নজরুল, শরৎচন্দ্রকে বলতে পারি? তেমনি লতা মঙ্গেশকর, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমীনদেরও কোনো ভৌগোলিক সীমা নেই। এখন আমরা একটি অস্থির সময় পার করছি। আমি আশা করি এ রকমটা থাকবে না। আগে যেমন ছিলাম, সেভাবেই আমরা থাকব। আমি বিশ্বাস করি, আদান-প্রদান দ্বারা শিল্প-সাহিত্য, সংগীত আরও ঋদ্ধ হচ্ছে। কেউ যদি ভাবেন আমাদেরটা বন্ধ করে রাখব, আদান-প্রদান আর করব না, তাতে তাঁরাই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।’
এদিকে ২০ ডিসেম্বর পশ্চিমবঙ্গে মুক্তি পাবে তারিন অভিনীত দ্বিতীয় টালিউড সিনেমা ‘৫নং স্বপ্নময় লেন’। সিনেমার প্রচারে কলকাতায় আছেন তিনি। একই সমস্যা নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে তাঁকেও। তারিন মনে করেন, আগের মতোই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আছে দুই দেশের, কিছু মানুষ দিয়ে সবাইকে বিচার করা উচিত নয়।
তারিন বলেন, ‘রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকতেই পারে। এটার মানে এই নয় যে আরেকটা দেশের পতাকাকে অসম্মান করতে হবে। অন্যকে ছোট করে কেউ বড় হতে পারে না। দুই দেশের মধ্যে যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল, আমি মনে করি তা এখনো আছে। কিছু মানুষ চেষ্টা করছে সেই সম্পর্কটা নষ্ট করতে। তবে সব মানুষ এক রকম নয়। সব জায়গায় ভালো-মন্দ আছে। গুটি কয়েকজনকে দিয়ে সবাইকে বিচার করা ঠিক নয়। এখন মানুষ অনেক সচেতন। যাঁরা এমনটা করছেন, তাঁদের উদ্দেশ্যটা মানুষ বুঝতে পারছেন। যে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, একজনের প্রতি আরেকজনের বিদ্বেষ, অশ্রদ্ধাবোধ এগুলো যেন দ্রুত বন্ধ হয়, শান্তি ফিরে আসে—এটাই আমার চাওয়া।’
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের অবনতির প্রভাব পড়েছে বিনোদন অঙ্গনে। ভিসা জটিলতায় অনেক শিল্পী নতুন কাজে যোগ দিতে পারছেন না। সম্প্রতি রাজনৈতিক কারণে বাংলাদেশের ‘তরী’ সিনেমা থেকে বাদ পড়েছেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের পরিবেশ সচেতনতা মেলা থেকে বয়কটের ডাক দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশের রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে। এমন অস্থিতিশীল সময়ে কলকাতায় অবস্থান করছেন বন্যা ও তারিন। সেখান থেকেই সম্প্রীতির বার্তা দিলেন তাঁরা।
ভারতের প্রখ্যাত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী ও শিক্ষিকা কনিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে কলকাতা গেছেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। সেখানে বাংলাদেশ-ভারতের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে তাঁকে। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা মনে করেন, শিল্পীদের কোনো সীমারেখা হয় না। এমন পরিস্থিতি বেশিদিন থাকবে না বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বলেন, ‘শিল্প-সাহিত্যের কোনো সীমারেখা থাকে না। রবীন্দ্রনাথের কি কোনো সীমা আছে? রবীন্দ্রনাথকে কি বলতে পারি তিনি ভারত নাকি বাংলাদেশের। বলা যায় না। নজরুল, শরৎচন্দ্রকে বলতে পারি? তেমনি লতা মঙ্গেশকর, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমীনদেরও কোনো ভৌগোলিক সীমা নেই। এখন আমরা একটি অস্থির সময় পার করছি। আমি আশা করি এ রকমটা থাকবে না। আগে যেমন ছিলাম, সেভাবেই আমরা থাকব। আমি বিশ্বাস করি, আদান-প্রদান দ্বারা শিল্প-সাহিত্য, সংগীত আরও ঋদ্ধ হচ্ছে। কেউ যদি ভাবেন আমাদেরটা বন্ধ করে রাখব, আদান-প্রদান আর করব না, তাতে তাঁরাই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।’
এদিকে ২০ ডিসেম্বর পশ্চিমবঙ্গে মুক্তি পাবে তারিন অভিনীত দ্বিতীয় টালিউড সিনেমা ‘৫নং স্বপ্নময় লেন’। সিনেমার প্রচারে কলকাতায় আছেন তিনি। একই সমস্যা নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে তাঁকেও। তারিন মনে করেন, আগের মতোই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আছে দুই দেশের, কিছু মানুষ দিয়ে সবাইকে বিচার করা উচিত নয়।
তারিন বলেন, ‘রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকতেই পারে। এটার মানে এই নয় যে আরেকটা দেশের পতাকাকে অসম্মান করতে হবে। অন্যকে ছোট করে কেউ বড় হতে পারে না। দুই দেশের মধ্যে যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল, আমি মনে করি তা এখনো আছে। কিছু মানুষ চেষ্টা করছে সেই সম্পর্কটা নষ্ট করতে। তবে সব মানুষ এক রকম নয়। সব জায়গায় ভালো-মন্দ আছে। গুটি কয়েকজনকে দিয়ে সবাইকে বিচার করা ঠিক নয়। এখন মানুষ অনেক সচেতন। যাঁরা এমনটা করছেন, তাঁদের উদ্দেশ্যটা মানুষ বুঝতে পারছেন। যে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, একজনের প্রতি আরেকজনের বিদ্বেষ, অশ্রদ্ধাবোধ এগুলো যেন দ্রুত বন্ধ হয়, শান্তি ফিরে আসে—এটাই আমার চাওয়া।’
বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
২ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
২ ঘণ্টা আগেকালজয়ী রূপকথা ‘স্নো হোয়াইট’কে নতুনভাবে পর্দায় নিয়ে এসেছে ডিজনি। প্রায় ২৭০ মিলিয়ন ডলার বাজেটে তৈরি হয়েছে স্নো হোয়াইট। ডিজনির অন্যতম ব্যয়বহুল এই মিউজিক্যাল ফ্যান্টাসি মুক্তির আগে থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়েছিল। গত ২১ মার্চে মুক্তির পর বিতর্ক বেড়েছে আরও।
২ ঘণ্টা আগে