যাঁর সুরে মত্ত গোটা দুনিয়া, তিনি আর কেউ নন, সংগীতশিল্পী এ আর রাহমান। ভারতীয় সংগীতকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরার অন্যতম কারিগর তিনি। বলিউড থেকে হলিউড, দেশীয় সংস্কৃতি থেকে আন্তর্জাতিক মঞ্চ—প্রতিটি জায়গায় তাঁর সুরের ছোঁয়া নতুন মাত্রা যোগ করেছে। অস্কার বিজয়ী এই সুরকার সংগীত পরিচালনা, গায়ক ও সংগীত গবেষক হিসেবেও সমান দক্ষ। গুণী এই শিল্পীকে নিয়ে মন্তব্য করে আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী সোনু নিগম।
সোনু নিগম সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলেন, এ আর রাহমান ‘মহান কোনো গায়ক’ নন, তবে সব সময় সুরে থাকেন। একই সঙ্গে তিনি রাহমানের সুরকার হিসেবে দক্ষতার প্রশংসা করেন এবং তাঁদের দীর্ঘদিনের কাজের সম্পর্কের কথা উল্লেখ করেন।
ও টু ইন্ডিয়ার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে সোনু নিগম বলেন, ‘তিনি (এ আর রাহমান) খুব প্রশিক্ষিত গায়ক নন। তাঁর গলার স্বর খুব সুন্দর। তিনি নিজেই নিজেকে কখনো মহান গায়ক বলেননি, তাহলে আমরা কী বলব? তিনি জানেন তাঁর কণ্ঠের টেক্সচার খুব সুন্দর, কিন্তু তিনি কখনো দাবি করেননি যে তিনি একজন মহান গায়ক।’
সোনু আরও বলেন, ‘তিনি একজন মহান সুরকার, তাই স্বাভাবিকভাবেই তিনি সব সময় সুরে থাকেন। আসল ব্যাপারটাই হলো সুরে থাকা। সুন্দর কণ্ঠ থাকলেও যদি কেউ সুরে না থাকেন, তাহলে কোনো লাভ নেই। তাঁর কণ্ঠ হয়তো অতটা মহান নয়, তবে তিনি সব সময় সুরে থাকেন, কারণ তিনি এ আর রাহমান।’
এর আগেও রাহমান সম্পর্কে সোনু নিগম মন্তব্য করেছেন। একবার তিনি সালমান খান ও ক্যাটরিনা কাইফ অভিনীত ‘যুবরাজ’ সিনেমার সংগীতকে ‘বেকার’ বলে সমালোচনা করেছিলেন।
তবে একই সাক্ষাৎকারে সোনু নিগম এ আর রাহমানের প্রশংসাও করেছেন। তিনি জানান, রাহমান তাঁকে সৃজনশীল স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। ‘যোধা আকবর’ সিনেমার ‘ইন লমহো কে দামান ম্যায়’ গানে তিনি একটি অংশ নিজে সুর করেছিলেন, যা এ আর রাহমান পছন্দ করে রেখে দেন।
সোনু নিগম ও এ আর রাহমান তিন দশক ধরে একসঙ্গে কাজ করেছেন এবং দিল সে সিনেমার ‘সাতরঙ্গি রে’ ও ‘ওয়াটার’ সিনেমার ‘আয়ো রে সখি’-এর মতো ক্লাসিক গান উপহার দিয়েছেন।
যাঁর সুরে মত্ত গোটা দুনিয়া, তিনি আর কেউ নন, সংগীতশিল্পী এ আর রাহমান। ভারতীয় সংগীতকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরার অন্যতম কারিগর তিনি। বলিউড থেকে হলিউড, দেশীয় সংস্কৃতি থেকে আন্তর্জাতিক মঞ্চ—প্রতিটি জায়গায় তাঁর সুরের ছোঁয়া নতুন মাত্রা যোগ করেছে। অস্কার বিজয়ী এই সুরকার সংগীত পরিচালনা, গায়ক ও সংগীত গবেষক হিসেবেও সমান দক্ষ। গুণী এই শিল্পীকে নিয়ে মন্তব্য করে আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী সোনু নিগম।
সোনু নিগম সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলেন, এ আর রাহমান ‘মহান কোনো গায়ক’ নন, তবে সব সময় সুরে থাকেন। একই সঙ্গে তিনি রাহমানের সুরকার হিসেবে দক্ষতার প্রশংসা করেন এবং তাঁদের দীর্ঘদিনের কাজের সম্পর্কের কথা উল্লেখ করেন।
ও টু ইন্ডিয়ার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে সোনু নিগম বলেন, ‘তিনি (এ আর রাহমান) খুব প্রশিক্ষিত গায়ক নন। তাঁর গলার স্বর খুব সুন্দর। তিনি নিজেই নিজেকে কখনো মহান গায়ক বলেননি, তাহলে আমরা কী বলব? তিনি জানেন তাঁর কণ্ঠের টেক্সচার খুব সুন্দর, কিন্তু তিনি কখনো দাবি করেননি যে তিনি একজন মহান গায়ক।’
সোনু আরও বলেন, ‘তিনি একজন মহান সুরকার, তাই স্বাভাবিকভাবেই তিনি সব সময় সুরে থাকেন। আসল ব্যাপারটাই হলো সুরে থাকা। সুন্দর কণ্ঠ থাকলেও যদি কেউ সুরে না থাকেন, তাহলে কোনো লাভ নেই। তাঁর কণ্ঠ হয়তো অতটা মহান নয়, তবে তিনি সব সময় সুরে থাকেন, কারণ তিনি এ আর রাহমান।’
এর আগেও রাহমান সম্পর্কে সোনু নিগম মন্তব্য করেছেন। একবার তিনি সালমান খান ও ক্যাটরিনা কাইফ অভিনীত ‘যুবরাজ’ সিনেমার সংগীতকে ‘বেকার’ বলে সমালোচনা করেছিলেন।
তবে একই সাক্ষাৎকারে সোনু নিগম এ আর রাহমানের প্রশংসাও করেছেন। তিনি জানান, রাহমান তাঁকে সৃজনশীল স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। ‘যোধা আকবর’ সিনেমার ‘ইন লমহো কে দামান ম্যায়’ গানে তিনি একটি অংশ নিজে সুর করেছিলেন, যা এ আর রাহমান পছন্দ করে রেখে দেন।
সোনু নিগম ও এ আর রাহমান তিন দশক ধরে একসঙ্গে কাজ করেছেন এবং দিল সে সিনেমার ‘সাতরঙ্গি রে’ ও ‘ওয়াটার’ সিনেমার ‘আয়ো রে সখি’-এর মতো ক্লাসিক গান উপহার দিয়েছেন।
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ অভিনেত্রী রওশন আরা বেগম ওরফে মৌ শিখা সম্প্রতি এক আবেগঘন ফেসবুক পোস্টে নিজের কাজ কমে যাওয়া এবং এর ফলে সৃষ্ট মানসিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর এই আর্তি মিডিয়াপাড়ায় অনেককেই নাড়া দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেখানে একসময় মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করতেন, সেখানে গত আড়াই...
৪ ঘণ্টা আগেপরিচালক মোহিত সুরির নতুন চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’ দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো বক্স অফিস কাঁপাচ্ছে। দেশের বক্স অফিসে ২০০ কোটি রুপি আয়ের মাইলফলক অতিক্রম করার পথে রয়েছে ছবিটি। অভিনেতা আহান পাণ্ডের অভিষেক চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করলেন তিনি। প্রেক্ষাগৃহে দারুণ ব্যবসা করছে।
৬ ঘণ্টা আগেগত বছর জুনে পথচলার চার দশক পূর্ণ করেছে দেশের ব্যান্ড ওয়ারফেজ। সে সময় দলটির প্রধান শেখ মনিরুল আলম টিপু জানিয়েছিলেন, চার দশক পূর্তি উপলক্ষে বছরব্যাপী দেশের বিভিন্ন স্থানে কনসার্টের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতসহ আরও কয়েকটি দেশে কনসার্ট করার পরিকল্পনা আছে তাদের।
১০ ঘণ্টা আগেবাদল সরকারের পেশাগত নাম সুধীন্দ্রনাথ সরকার। নাটক লিখেছেন প্রায় ৬০টি। তিনি মনে করতেন, নাটক সমাজের দর্পণ হওয়া উচিত। বাংলা থিয়েটারে ষাটের দশকের শেষ দিকে ‘থার্ড থিয়েটার’ নামক একটি নতুন নাট্যধারার প্রবর্তন করেন বাদল সরকার। ‘থার্ড থিয়েটার’ সমকালে অভিনব ও ব্যতিক্রমধর্মী নাট্যরীতি হিসেবে সমাদৃত হয়।
১০ ঘণ্টা আগে