জুবায়ের আহম্মেদ

প্রশ্ন: দেশসেরা হওয়ার পেছনে নটর ডেম কলেজের মূলমন্ত্র কী?
ফাদার হেমন্ত: নটর ডেম কলেজকে দেশসেরা বলি এই অর্থে, আমাদের কলেজ একটা পরিবার। এখানে আমরা ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক, কর্মচারী—সবাই মিলে চাই ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে। এই প্রচেষ্টা সব সময় আমাদের থাকে। কলেজে প্রাকৃতিকভাবেই সুন্দর পরিবেশ আছে, যা পড়াশোনার জন্য উপযোগী। এখানে শিক্ষার্থীরা আনন্দের সঙ্গে পড়াশোনা করতে পারে। শিক্ষকেরা শ্রেণিকক্ষে আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করেন। ছাত্রদের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক, তাদের যত্ন নেওয়া এবং বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এ ছাড়া উচ্চমাধ্যমিকের পুরো সিলেবাস আমাদের মতো করে পড়িয়ে থাকি। শিক্ষার্থীরা শুধু যে পরীক্ষায় ভালো করবে তা-ই নয়, পরবর্তীকালে উচ্চশিক্ষার জন্য ভর্তির ক্ষেত্রেও যাতে সাফল্য পায়, সেদিকে খেয়াল রাখা হয়। আমাদের অভিভাবকেরা অনেক সচেতন। বছরে একবার তাঁদের ডাকি, আলাপ-আলোচনা করি। আমাদের গাইডেন্স অফিস আছে। সেখানে অভিভাবকেরা আসেন অনবরত। তাঁদের সহযোগিতাও আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শ্রেণিকক্ষে উপস্থিতিকে অনেক গুরুত্ব দিই। শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ৮৫ শতাংশ থাকতে হবে। একটি ছেলে যদি নিয়মিত ক্লাস করে, তার মানে পড়াশোনায় তার মনোযোগ আছে। সাধারণত আমাদের ছেলেদের ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতাটা দেখি না। কলেজে ছাত্রদের মধ্যে একটা সুস্থ প্রতিযোগিতা তৈরি হয়। যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা কিংবা প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে চেষ্টা করে যায়। ফলে তারা সফলতা পায়।
প্রশ্ন: নটর ডেম কলেজের বিশেষত্ব কী বলে আপনি মনে করেন?
ফাদার হেমন্ত: বিশেষত্বের প্রশ্নে আমি বলব, ক্যাম্পাসের শৃঙ্খলা, শিক্ষকদের আন্তরিকতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া ক্যাম্পাসের পরিবেশ এবং সহশিক্ষা কার্যক্রম, এগুলোকে আমরা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে থাকি।
প্রশ্ন: পাঠদানে কী কী মৌলিক বিষয় অনুসরণ করা হয়?
ফাদার হেমন্ত: আমাদের কলেজে মফস্বল থেকে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক শিক্ষার্থী আসে; বিশেষ করে বাণিজ্য ও মানবিক বিভাগে, তবে বিজ্ঞানেও কিছু কিছু শিক্ষার্থী আসে। এই ছেলেদের ভিত্তিগুলো কিছুটা দুর্বল থাকে। আমাদের শিক্ষকেরা প্রথম তিন মাস তাদের ভিত্তি গড়ে তোলেন। এ জন্য প্রথম সাময়িক পরীক্ষায় অনেকে ভালো করে না। কারণ, ভিত্তিটা হয়তো নড়বড়ে থাকে। এখানে অনবরত পড়তে হবে। ক্লাসরুমের পড়া বাসায় গিয়ে পড়তে হবে, তারপর পরীক্ষায় লিখতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় ছাত্রদের প্রতি একটা চাপ তৈরি হয়, ফলে তারা নিয়মিত পড়াশোনা করে। এটাই সফলতা।
প্রশ্ন: একজন শিক্ষার্থীকে স্মার্ট নাগরিক বানাতে আপনারা কতটা উদ্যোগী?
ফাদার হেমন্ত: স্মার্টনেস মানে তার ব্যক্তিত্বের বিকাশ-প্রকাশ, সৃজনশীল চিন্তাভাবনা, যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার
দৃঢ়তা, কমিটমেন্ট, কাজ করার স্পৃহা—সামগ্রিকভাবেই স্মার্টনেস। শুধু কিছু
টেকনিক শেখা স্মার্টনেস নয়। আমরা
ছাত্রদের সেভাবেই স্মার্ট নাগরিক করে তোলার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: বলা হয়ে থাকে, নটর ডেমে পড়া মানেই বুয়েট, মেডিকেল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়া—এর পেছনের কারণ কী?
ফাদার হেমন্ত: এটা সম্ভব হওয়ার কারণ আমরা পুরো সিলেবাসটা ক্লাসরুমে যত্নসহকারে পড়াই। পড়াশোনা জমিয়ে রাখার সুযোগ নেই। নিয়মিত কুইজ হয়। যতটুকু পড়ানো হচ্ছে, ততটুকুর ওপর আবার কুইজ হচ্ছে। ফলে জটিল বিষয়টি তারা সহজ করে বুঝতে এবং পরীক্ষার খাতায় লিখতে পারে। সে জন্য তাদের পরীক্ষাভীতি নেই। যেহেতু সম্পূর্ণ সিলেবাসটা আমরা পড়াই এবং ধারাবাহিক একটা শিক্ষা আছে, সে জন্য তারা পড়াটা ভুলে যায় না। পরবর্তী ধাপে আমরা সেই সাফল্যটা দেখতে পাই।
প্রশ্ন: আপনাদের কলেজে সহশিক্ষা কার্যক্রমের ক্লাবগুলো কীভাবে শিক্ষার্থীদের বিকাশে ভূমিকা রাখছে?
ফাদার হেমন্ত: আমাদের সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের চিন্তাশীল ও সৃজনশীল করে তোলে এবং নেতৃত্ব বিকাশে সহায়ক হয়। শ্রেণিকক্ষের পাঠগুলো কীভাবে বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করা যায় কিংবা নেতৃত্বদানের গুণাবলি ক্লাবগুলোর মাধ্যমে অনুশীলন করতে পারে।
প্রশ্ন: নটর ডেম নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
ফাদার হেমন্ত: নটর ডেম কলেজ ৭৫ বছর ধরে বাংলাদেশে শিক্ষাসেবা দিয়ে আসছে। আমরা আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে তিন দিনব্যাপী ৭৫ বছর পূর্তি উদ্যাপন করব। দেশে ও দেশের বাইরে কলেজের সুখ্যাতি আছে। শিক্ষার্থীরা যাতে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের এবং পৃথিবীর সম্পদ হয়ে উঠতে পারে, সেটা আমাদের একটা বড় লক্ষ্য ছিল। সেটা আমরা চালিয়ে যাব। আগামী ২৫ বছরে যারা আমাদের কলেজ থেকে পাস করবে, তারা সমাজের বিভিন্ন স্থানে নেতৃত্ব দেবে, অবদান রাখবে। আমরা ভবিষ্যতেও এটা ধরে রাখতে চাই। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে, বিশেষ করে প্রাথমিক শিক্ষা অবহেলিত; আমরা চেষ্টা করব প্রাইমারি স্কুলগুলোকে সহযোগিতা করতে। আমাদের ছেলেদের জড়িত করে প্রত্যন্ত এলাকায় কার্যক্রম চালাব।

প্রশ্ন: দেশসেরা হওয়ার পেছনে নটর ডেম কলেজের মূলমন্ত্র কী?
ফাদার হেমন্ত: নটর ডেম কলেজকে দেশসেরা বলি এই অর্থে, আমাদের কলেজ একটা পরিবার। এখানে আমরা ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক, কর্মচারী—সবাই মিলে চাই ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে। এই প্রচেষ্টা সব সময় আমাদের থাকে। কলেজে প্রাকৃতিকভাবেই সুন্দর পরিবেশ আছে, যা পড়াশোনার জন্য উপযোগী। এখানে শিক্ষার্থীরা আনন্দের সঙ্গে পড়াশোনা করতে পারে। শিক্ষকেরা শ্রেণিকক্ষে আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করেন। ছাত্রদের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক, তাদের যত্ন নেওয়া এবং বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এ ছাড়া উচ্চমাধ্যমিকের পুরো সিলেবাস আমাদের মতো করে পড়িয়ে থাকি। শিক্ষার্থীরা শুধু যে পরীক্ষায় ভালো করবে তা-ই নয়, পরবর্তীকালে উচ্চশিক্ষার জন্য ভর্তির ক্ষেত্রেও যাতে সাফল্য পায়, সেদিকে খেয়াল রাখা হয়। আমাদের অভিভাবকেরা অনেক সচেতন। বছরে একবার তাঁদের ডাকি, আলাপ-আলোচনা করি। আমাদের গাইডেন্স অফিস আছে। সেখানে অভিভাবকেরা আসেন অনবরত। তাঁদের সহযোগিতাও আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শ্রেণিকক্ষে উপস্থিতিকে অনেক গুরুত্ব দিই। শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ৮৫ শতাংশ থাকতে হবে। একটি ছেলে যদি নিয়মিত ক্লাস করে, তার মানে পড়াশোনায় তার মনোযোগ আছে। সাধারণত আমাদের ছেলেদের ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতাটা দেখি না। কলেজে ছাত্রদের মধ্যে একটা সুস্থ প্রতিযোগিতা তৈরি হয়। যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা কিংবা প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে চেষ্টা করে যায়। ফলে তারা সফলতা পায়।
প্রশ্ন: নটর ডেম কলেজের বিশেষত্ব কী বলে আপনি মনে করেন?
ফাদার হেমন্ত: বিশেষত্বের প্রশ্নে আমি বলব, ক্যাম্পাসের শৃঙ্খলা, শিক্ষকদের আন্তরিকতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া ক্যাম্পাসের পরিবেশ এবং সহশিক্ষা কার্যক্রম, এগুলোকে আমরা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে থাকি।
প্রশ্ন: পাঠদানে কী কী মৌলিক বিষয় অনুসরণ করা হয়?
ফাদার হেমন্ত: আমাদের কলেজে মফস্বল থেকে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক শিক্ষার্থী আসে; বিশেষ করে বাণিজ্য ও মানবিক বিভাগে, তবে বিজ্ঞানেও কিছু কিছু শিক্ষার্থী আসে। এই ছেলেদের ভিত্তিগুলো কিছুটা দুর্বল থাকে। আমাদের শিক্ষকেরা প্রথম তিন মাস তাদের ভিত্তি গড়ে তোলেন। এ জন্য প্রথম সাময়িক পরীক্ষায় অনেকে ভালো করে না। কারণ, ভিত্তিটা হয়তো নড়বড়ে থাকে। এখানে অনবরত পড়তে হবে। ক্লাসরুমের পড়া বাসায় গিয়ে পড়তে হবে, তারপর পরীক্ষায় লিখতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় ছাত্রদের প্রতি একটা চাপ তৈরি হয়, ফলে তারা নিয়মিত পড়াশোনা করে। এটাই সফলতা।
প্রশ্ন: একজন শিক্ষার্থীকে স্মার্ট নাগরিক বানাতে আপনারা কতটা উদ্যোগী?
ফাদার হেমন্ত: স্মার্টনেস মানে তার ব্যক্তিত্বের বিকাশ-প্রকাশ, সৃজনশীল চিন্তাভাবনা, যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার
দৃঢ়তা, কমিটমেন্ট, কাজ করার স্পৃহা—সামগ্রিকভাবেই স্মার্টনেস। শুধু কিছু
টেকনিক শেখা স্মার্টনেস নয়। আমরা
ছাত্রদের সেভাবেই স্মার্ট নাগরিক করে তোলার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: বলা হয়ে থাকে, নটর ডেমে পড়া মানেই বুয়েট, মেডিকেল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়া—এর পেছনের কারণ কী?
ফাদার হেমন্ত: এটা সম্ভব হওয়ার কারণ আমরা পুরো সিলেবাসটা ক্লাসরুমে যত্নসহকারে পড়াই। পড়াশোনা জমিয়ে রাখার সুযোগ নেই। নিয়মিত কুইজ হয়। যতটুকু পড়ানো হচ্ছে, ততটুকুর ওপর আবার কুইজ হচ্ছে। ফলে জটিল বিষয়টি তারা সহজ করে বুঝতে এবং পরীক্ষার খাতায় লিখতে পারে। সে জন্য তাদের পরীক্ষাভীতি নেই। যেহেতু সম্পূর্ণ সিলেবাসটা আমরা পড়াই এবং ধারাবাহিক একটা শিক্ষা আছে, সে জন্য তারা পড়াটা ভুলে যায় না। পরবর্তী ধাপে আমরা সেই সাফল্যটা দেখতে পাই।
প্রশ্ন: আপনাদের কলেজে সহশিক্ষা কার্যক্রমের ক্লাবগুলো কীভাবে শিক্ষার্থীদের বিকাশে ভূমিকা রাখছে?
ফাদার হেমন্ত: আমাদের সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের চিন্তাশীল ও সৃজনশীল করে তোলে এবং নেতৃত্ব বিকাশে সহায়ক হয়। শ্রেণিকক্ষের পাঠগুলো কীভাবে বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করা যায় কিংবা নেতৃত্বদানের গুণাবলি ক্লাবগুলোর মাধ্যমে অনুশীলন করতে পারে।
প্রশ্ন: নটর ডেম নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
ফাদার হেমন্ত: নটর ডেম কলেজ ৭৫ বছর ধরে বাংলাদেশে শিক্ষাসেবা দিয়ে আসছে। আমরা আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে তিন দিনব্যাপী ৭৫ বছর পূর্তি উদ্যাপন করব। দেশে ও দেশের বাইরে কলেজের সুখ্যাতি আছে। শিক্ষার্থীরা যাতে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের এবং পৃথিবীর সম্পদ হয়ে উঠতে পারে, সেটা আমাদের একটা বড় লক্ষ্য ছিল। সেটা আমরা চালিয়ে যাব। আগামী ২৫ বছরে যারা আমাদের কলেজ থেকে পাস করবে, তারা সমাজের বিভিন্ন স্থানে নেতৃত্ব দেবে, অবদান রাখবে। আমরা ভবিষ্যতেও এটা ধরে রাখতে চাই। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে, বিশেষ করে প্রাথমিক শিক্ষা অবহেলিত; আমরা চেষ্টা করব প্রাইমারি স্কুলগুলোকে সহযোগিতা করতে। আমাদের ছেলেদের জড়িত করে প্রত্যন্ত এলাকায় কার্যক্রম চালাব।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
১ দিন আগে
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
১ দিন আগে
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি ভর্তি পরীক্ষার জন্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদনের সময়সীমা ও এ-সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও পত্রিকায় জানিয়ে দেওয়া হবে।
যেসব বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে, সেগুলো হলো বিএসসি (অনার্স) ইন ওশানোগ্রাফি, বিএসসি ইন নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ ইন পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিসটিকস, এলএলবি (অনার্স) ইন মেরিটাইম ল ও বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন ফিশারিজ।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি ভর্তি পরীক্ষার জন্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদনের সময়সীমা ও এ-সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও পত্রিকায় জানিয়ে দেওয়া হবে।
যেসব বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে, সেগুলো হলো বিএসসি (অনার্স) ইন ওশানোগ্রাফি, বিএসসি ইন নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ ইন পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিসটিকস, এলএলবি (অনার্স) ইন মেরিটাইম ল ও বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন ফিশারিজ।

নটর ডেম কলেজকে দেশসেরা বলি এই অর্থে, আমাদের কলেজ একটা পরিবার। এখানে আমরা ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক, কর্মচারী—সবাই মিলে চাই ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে। এই প্রচেষ্টা সব সময় আমাদের থাকে। কলেজে প্রাকৃতিকভাবেই সুন্দর পরিবেশ আছে, যা পড়াশোনার জন্য উপযোগী। এখানে শিক্ষার্থীরা আনন্দের সঙ্গে পড়াশোনা করত
২৭ আগস্ট ২০২৩
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
১ দিন আগে
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
১ দিন আগে
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
২ দিন আগেমো. আশিকুর রহমান

‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এস বিপুলেন্দু বসাক। লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান
মানুষ এখন ধীরে ধীরে বুঝতে শিখছে। মানুষ একা ভালো থাকতে পারে না; চারপাশ ভালো না থাকলে নিজের মঙ্গলও অসম্পূর্ণ থেকে যায়। এই সামগ্রিক ভালো থাকার মূল চাবিকাঠি হলো পরিবেশ। উন্নত বিশ্ব যেখানে বিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে পরিবেশবিজ্ঞানের গুরুত্ব উপলব্ধি করেছিল, সেখানে আমাদের দেশে বিষয়টি গুরুত্ব পেতে আরও প্রায় অর্ধশতাব্দী লেগে গেছে। এই দীর্ঘ অপেক্ষা আমাদের পরিবেশ ও উন্নয়নের সূচকে মারাত্মক ক্ষতি ডেকে এনেছে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে
এ দেশের পরিবেশবিজ্ঞান খুব পুরোনো কোনো বিষয় নয়। গত শতকের শেষ দিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে দেশে বিষয়টির একাডেমিক যাত্রা শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিভাগ চালু এবং ব্যক্তি পর্যায়ের চিন্তা থেকে পরিবেশ বিষয়ক গবেষণা ও কর্মসূচি একটি সামগ্রিক রূপ নিতে শুরু করে।
২০১৬ সালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। এটি এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। পরবর্তী সময়ে ২০১৮ সালে বুটেক্সেও একই নামে একটি বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত টেক্সটাইল শিল্পের দূষণ ও এর প্রতিকার নিয়ে বিশেষভাবে কাজ করছে।
একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিষয়
এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোনো একক শাখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি প্রকৃত অর্থে একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি প্রফেশনাল অ্যাপ্রোচ। এই বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য দরকার পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, ভূগোল, অণুজীববিজ্ঞান, হাইড্রোলজি, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড সেফটির মতো নানা ক্ষেত্রের জ্ঞান।
ভূমির গভীর কোর থেকে শুরু করে মহাশূন্যের এক্সট্রা-টেরেস্ট্রিয়াল অবজেক্ট পর্যন্ত। প্রকৃতির প্রতিটি স্তর এই বিষয়ের গবেষণার পরিসরে আসে। এককথায়, পৃথিবীকে জানাই এই বিষয়ের মূল লক্ষ্য।
কর্মপরিধি ও সম্ভাবনা
পরিবেশবিজ্ঞান ও প্রকৌশল পেশার সুযোগ অত্যন্ত বিস্তৃত। পরিবেশবিজ্ঞানী বা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের পাশাপাশি বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে গবেষক হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা দপ্তর, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও পানিসম্পদ বিভাগ, নদী ও উপকূল গবেষণা কেন্দ্র, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা, স্প্যারো), বিশ্বব্যাংক, ইউএনডিপি, ইউনিসেফ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রকল্প ও এনজিওতেও কাজের সুযোগ রয়েছে।
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা
বর্তমান বিশ্বে একজন এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্টিস্ট বা ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা ও বেতন দুটোই বিশ্বে প্রথম সারির পেশাগুলোর মধ্যে অন্যতম। উচ্চশিক্ষা ও যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই পেশায় খুব সহজেই নিজের ক্যারিয়ারের উন্নতি করা যায়। আর উন্নত বিশ্বে এই বিভাগের উচ্চ চাহিদার কথা মাথায় রেখেই উচ্চশিক্ষার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ, ফেলোশিপ ও ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা। যেগুলোতে কোয়ালিফাই করতে হলে ছাত্রজীবনে একটু অধ্যয়ন ও গবেষণায় মনোযোগী হওয়ার সদিচ্ছাই যথেষ্ট।

‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এস বিপুলেন্দু বসাক। লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান
মানুষ এখন ধীরে ধীরে বুঝতে শিখছে। মানুষ একা ভালো থাকতে পারে না; চারপাশ ভালো না থাকলে নিজের মঙ্গলও অসম্পূর্ণ থেকে যায়। এই সামগ্রিক ভালো থাকার মূল চাবিকাঠি হলো পরিবেশ। উন্নত বিশ্ব যেখানে বিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে পরিবেশবিজ্ঞানের গুরুত্ব উপলব্ধি করেছিল, সেখানে আমাদের দেশে বিষয়টি গুরুত্ব পেতে আরও প্রায় অর্ধশতাব্দী লেগে গেছে। এই দীর্ঘ অপেক্ষা আমাদের পরিবেশ ও উন্নয়নের সূচকে মারাত্মক ক্ষতি ডেকে এনেছে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে
এ দেশের পরিবেশবিজ্ঞান খুব পুরোনো কোনো বিষয় নয়। গত শতকের শেষ দিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে দেশে বিষয়টির একাডেমিক যাত্রা শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিভাগ চালু এবং ব্যক্তি পর্যায়ের চিন্তা থেকে পরিবেশ বিষয়ক গবেষণা ও কর্মসূচি একটি সামগ্রিক রূপ নিতে শুরু করে।
২০১৬ সালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। এটি এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। পরবর্তী সময়ে ২০১৮ সালে বুটেক্সেও একই নামে একটি বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত টেক্সটাইল শিল্পের দূষণ ও এর প্রতিকার নিয়ে বিশেষভাবে কাজ করছে।
একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিষয়
এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোনো একক শাখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি প্রকৃত অর্থে একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি প্রফেশনাল অ্যাপ্রোচ। এই বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য দরকার পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, ভূগোল, অণুজীববিজ্ঞান, হাইড্রোলজি, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড সেফটির মতো নানা ক্ষেত্রের জ্ঞান।
ভূমির গভীর কোর থেকে শুরু করে মহাশূন্যের এক্সট্রা-টেরেস্ট্রিয়াল অবজেক্ট পর্যন্ত। প্রকৃতির প্রতিটি স্তর এই বিষয়ের গবেষণার পরিসরে আসে। এককথায়, পৃথিবীকে জানাই এই বিষয়ের মূল লক্ষ্য।
কর্মপরিধি ও সম্ভাবনা
পরিবেশবিজ্ঞান ও প্রকৌশল পেশার সুযোগ অত্যন্ত বিস্তৃত। পরিবেশবিজ্ঞানী বা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের পাশাপাশি বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে গবেষক হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা দপ্তর, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও পানিসম্পদ বিভাগ, নদী ও উপকূল গবেষণা কেন্দ্র, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা, স্প্যারো), বিশ্বব্যাংক, ইউএনডিপি, ইউনিসেফ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রকল্প ও এনজিওতেও কাজের সুযোগ রয়েছে।
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা
বর্তমান বিশ্বে একজন এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্টিস্ট বা ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা ও বেতন দুটোই বিশ্বে প্রথম সারির পেশাগুলোর মধ্যে অন্যতম। উচ্চশিক্ষা ও যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই পেশায় খুব সহজেই নিজের ক্যারিয়ারের উন্নতি করা যায়। আর উন্নত বিশ্বে এই বিভাগের উচ্চ চাহিদার কথা মাথায় রেখেই উচ্চশিক্ষার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ, ফেলোশিপ ও ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা। যেগুলোতে কোয়ালিফাই করতে হলে ছাত্রজীবনে একটু অধ্যয়ন ও গবেষণায় মনোযোগী হওয়ার সদিচ্ছাই যথেষ্ট।

নটর ডেম কলেজকে দেশসেরা বলি এই অর্থে, আমাদের কলেজ একটা পরিবার। এখানে আমরা ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক, কর্মচারী—সবাই মিলে চাই ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে। এই প্রচেষ্টা সব সময় আমাদের থাকে। কলেজে প্রাকৃতিকভাবেই সুন্দর পরিবেশ আছে, যা পড়াশোনার জন্য উপযোগী। এখানে শিক্ষার্থীরা আনন্দের সঙ্গে পড়াশোনা করত
২৭ আগস্ট ২০২৩
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
১ দিন আগে
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
২ দিন আগেফোনেটিকস
মমতাজ জাহান মম

স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
ব্যঞ্জনবর্ণ কী?
যখন তুমি কোনো শব্দ উচ্চারণ করো আর মুখের ভেতর বাতাস কোথাও গিয়ে আটকে যায় বা ধাক্কা খায়, তখন তৈরি হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। এ বাধা শব্দকে আলাদা আলাদা করে শোনায়।
উদাহরণ
‘b’ বললে ঠোঁট একসঙ্গে বন্ধ হয়।
‘t’ বললে জিব দাঁতের কাছে ঠেকে যায়।
‘s’ বললে বাতাস দাঁতের ফাঁক দিয়ে বের হয়।
ইংরেজিতে ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা
প্রায় ২৪টি ব্যঞ্জন ধ্বনি আছে। এগুলোকে উচ্চারণের ধরন ও জায়গা অনুযায়ী ভাগ করা হয়।
ব্যঞ্জনবর্ণের দুই বড় দিক
১. উচ্চারণের ধরন
Plosive (বিস্ফোরণধ্বনি)
Fricative (ঘর্ষণধ্বনি) f, v, s, z, sh, zh
Nasal (নাসিক্যধ্বনি) m, n, ng
Lateral l
Approximant— r, w, y
২. উচ্চারণের স্থান
Bilabial (দুই ঠোঁট) b, p, m
Dental (দাঁতের কাছে)— th (think, this)
Alveolar (দাঁতের মাড়ির কাছে) t, d, s, z, n, l
Velar (জিভের পেছনে) k, g, ng
মজার তুলনা
ভাবো, তোমার মুখটা এক মিউজিক ব্যান্ড। ঠোঁট = ড্রাম; দাঁত = গিটার
জিভ = পিয়ানো।
প্রতিটি ব্যঞ্জনবর্ণ একেকটা বাদ্যযন্ত্রের মতো বাজে, আর মিলেমিশে বানায় সুন্দর গান, মানে কথা।
ছোট্ট অনুশীলন
একবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলো: p, t, k। দেখো ঠোঁট, জিব আর গলার কোন অংশ নড়ে।
তারপর বলো: f, s, sh এবার লক্ষ করো বাতাস কীভাবে বের হচ্ছে।
আগামী পর্বে (পর্ব-৭)

স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
ব্যঞ্জনবর্ণ কী?
যখন তুমি কোনো শব্দ উচ্চারণ করো আর মুখের ভেতর বাতাস কোথাও গিয়ে আটকে যায় বা ধাক্কা খায়, তখন তৈরি হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। এ বাধা শব্দকে আলাদা আলাদা করে শোনায়।
উদাহরণ
‘b’ বললে ঠোঁট একসঙ্গে বন্ধ হয়।
‘t’ বললে জিব দাঁতের কাছে ঠেকে যায়।
‘s’ বললে বাতাস দাঁতের ফাঁক দিয়ে বের হয়।
ইংরেজিতে ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা
প্রায় ২৪টি ব্যঞ্জন ধ্বনি আছে। এগুলোকে উচ্চারণের ধরন ও জায়গা অনুযায়ী ভাগ করা হয়।
ব্যঞ্জনবর্ণের দুই বড় দিক
১. উচ্চারণের ধরন
Plosive (বিস্ফোরণধ্বনি)
Fricative (ঘর্ষণধ্বনি) f, v, s, z, sh, zh
Nasal (নাসিক্যধ্বনি) m, n, ng
Lateral l
Approximant— r, w, y
২. উচ্চারণের স্থান
Bilabial (দুই ঠোঁট) b, p, m
Dental (দাঁতের কাছে)— th (think, this)
Alveolar (দাঁতের মাড়ির কাছে) t, d, s, z, n, l
Velar (জিভের পেছনে) k, g, ng
মজার তুলনা
ভাবো, তোমার মুখটা এক মিউজিক ব্যান্ড। ঠোঁট = ড্রাম; দাঁত = গিটার
জিভ = পিয়ানো।
প্রতিটি ব্যঞ্জনবর্ণ একেকটা বাদ্যযন্ত্রের মতো বাজে, আর মিলেমিশে বানায় সুন্দর গান, মানে কথা।
ছোট্ট অনুশীলন
একবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলো: p, t, k। দেখো ঠোঁট, জিব আর গলার কোন অংশ নড়ে।
তারপর বলো: f, s, sh এবার লক্ষ করো বাতাস কীভাবে বের হচ্ছে।
আগামী পর্বে (পর্ব-৭)

নটর ডেম কলেজকে দেশসেরা বলি এই অর্থে, আমাদের কলেজ একটা পরিবার। এখানে আমরা ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক, কর্মচারী—সবাই মিলে চাই ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে। এই প্রচেষ্টা সব সময় আমাদের থাকে। কলেজে প্রাকৃতিকভাবেই সুন্দর পরিবেশ আছে, যা পড়াশোনার জন্য উপযোগী। এখানে শিক্ষার্থীরা আনন্দের সঙ্গে পড়াশোনা করত
২৭ আগস্ট ২০২৩
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
১ দিন আগে
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দেখা করেননি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। একই সঙ্গে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ-মিছিলের ডাক দিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয় থেকে বের হয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সংগঠন ‘স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্যজোট’ এ দাবি জানায়।
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি।’
মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষা উপদেষ্টা দেখা না করে শিক্ষকদের সঙ্গে অপমানজনক আচরণ করেছেন। এটি শুধু শিক্ষকদের নয়, গোটা শিক্ষকসমাজের প্রতি অবমাননা। শিক্ষকদের সঙ্গে এমন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকসমাজকে অসম্মান করেছেন। তাই আমরা তাঁর পদত্যাগ দাবি করছি।’
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে দুপুরে পদযাত্রা শুরু করেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। পদযাত্রা কিছুটা এগোলে কদম ফোয়ারা ও প্রেসক্লাবের গেটের মাঝামাঝি সড়কে পুলিশ তা আটকে দেয়। এরপর দাবিদাওয়া নিয়ে কথা বলতে সচিবালয়ে যায় ১৫ জন শিক্ষকের প্রতিনিধিদল।
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয়করণের ঘোষণার দ্রুত বাস্তবায়ন, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো ১ হাজার ৮৯টি প্রতিষ্ঠানের ফাইল দ্রুত অনুমোদন, এমপিও আবেদনের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো প্রাক-প্রাথমিক পদ সৃষ্টি এবং আলাদা অধিদপ্তর স্থাপন।

সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দেখা করেননি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। একই সঙ্গে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ-মিছিলের ডাক দিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয় থেকে বের হয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সংগঠন ‘স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্যজোট’ এ দাবি জানায়।
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি।’
মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষা উপদেষ্টা দেখা না করে শিক্ষকদের সঙ্গে অপমানজনক আচরণ করেছেন। এটি শুধু শিক্ষকদের নয়, গোটা শিক্ষকসমাজের প্রতি অবমাননা। শিক্ষকদের সঙ্গে এমন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকসমাজকে অসম্মান করেছেন। তাই আমরা তাঁর পদত্যাগ দাবি করছি।’
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে দুপুরে পদযাত্রা শুরু করেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। পদযাত্রা কিছুটা এগোলে কদম ফোয়ারা ও প্রেসক্লাবের গেটের মাঝামাঝি সড়কে পুলিশ তা আটকে দেয়। এরপর দাবিদাওয়া নিয়ে কথা বলতে সচিবালয়ে যায় ১৫ জন শিক্ষকের প্রতিনিধিদল।
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয়করণের ঘোষণার দ্রুত বাস্তবায়ন, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো ১ হাজার ৮৯টি প্রতিষ্ঠানের ফাইল দ্রুত অনুমোদন, এমপিও আবেদনের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো প্রাক-প্রাথমিক পদ সৃষ্টি এবং আলাদা অধিদপ্তর স্থাপন।

নটর ডেম কলেজকে দেশসেরা বলি এই অর্থে, আমাদের কলেজ একটা পরিবার। এখানে আমরা ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক, কর্মচারী—সবাই মিলে চাই ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে। এই প্রচেষ্টা সব সময় আমাদের থাকে। কলেজে প্রাকৃতিকভাবেই সুন্দর পরিবেশ আছে, যা পড়াশোনার জন্য উপযোগী। এখানে শিক্ষার্থীরা আনন্দের সঙ্গে পড়াশোনা করত
২৭ আগস্ট ২০২৩
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
১ দিন আগে
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
১ দিন আগে