উত্তরা ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের সাবেক ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘ল অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৪’। আইন বিভাগের উদ্যোগে গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মাল্টিপারপাস হলে এই পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান হয়। এতে আইন বিভাগের সাবেক ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে তিন শতাধিক আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি নাইমা হায়দার, প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন উত্তরা ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ইয়াসমীন আরা লেখা, বিশেষ অতিথি ছিলেন উত্তরা ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য গৌর গোবিন্দ গোস্বামী। গেস্ট অব অনার ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শাহ্ মনজুরুল হক এবং গাজীপুরের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উত্তরা ইউনিভার্সিটির ডিপার্টমেন্ট অব ল-এর চেয়ারম্যান জাকির হোসেন।
প্রধান অতিথি বিচারপতি নাইমা হায়দার বক্তব্যে আইনজীবীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা আপনাদের পেশাগত জীবনে শুধু অর্থের পেছনে নয়, যদি নিষ্ঠার সঙ্গে নিজেকে দেশের সেবক মনে করে কাজ করতে পারেন, তাহলে সম্মান ও ঐশ্বর্য দুটোই অর্জন করতে পারবেন।’ উত্তরা ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষকে এই আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জানান তিনি।
প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও উত্তরা ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ইয়াসমীন আরা লেখা বলেন, ‘এখন পর্যন্ত উত্তরা ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগ থেকে পড়াশোনা শেষ করে প্রায় তিন হাজার শিক্ষার্থী আইন পেশার সঙ্গে নিয়োজিত আছেন। সুনামের সঙ্গে তাঁরা মেধার স্বাক্ষর রেখে যাচ্ছেন।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উত্তরা ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য গৌর গোবিন্দ গোস্বামী বলেন, ‘উত্তরা ইউনিভার্সিটি দেশে ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে লিডারশিপ তৈরির এক অন্যতম বিদ্যাপীঠ। এই রিইউনিয়ন এটাই প্রমাণ করে।’
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শাহ্ মনজুরুল হক বলেন, ‘আপনাদের উদ্দেশ্যে আজ আমি বলতে চাই, আপনারা যে যত বেশি আত্মবিশ্বাসী হবেন এবং নিজেকে যে যত বেশি বিদ্যাচর্চার মধ্যে রাখতে পারবেন, তিনি তত বেশি এই পেশায় প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন।’ উত্তরা ইউনিভার্সিটি সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার পরিবেশ, সুদক্ষ পরিচালনা পর্ষদ, কাঠামোগত উন্নয়ন ও এখানকার গ্র্যাজুয়েটদের কোয়ালিটি দেখে অভিভূত।’
অ্যালামনাই আইনজীবীদের সম্মানে গতকাল মধ্যাহ্নভোজের পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। এই কর্মসূচির মাধ্যমে ‘ল অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৪’ শেষ হয়।
উত্তরা ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের সাবেক ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘ল অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৪’। আইন বিভাগের উদ্যোগে গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মাল্টিপারপাস হলে এই পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান হয়। এতে আইন বিভাগের সাবেক ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে তিন শতাধিক আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি নাইমা হায়দার, প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন উত্তরা ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ইয়াসমীন আরা লেখা, বিশেষ অতিথি ছিলেন উত্তরা ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য গৌর গোবিন্দ গোস্বামী। গেস্ট অব অনার ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শাহ্ মনজুরুল হক এবং গাজীপুরের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উত্তরা ইউনিভার্সিটির ডিপার্টমেন্ট অব ল-এর চেয়ারম্যান জাকির হোসেন।
প্রধান অতিথি বিচারপতি নাইমা হায়দার বক্তব্যে আইনজীবীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা আপনাদের পেশাগত জীবনে শুধু অর্থের পেছনে নয়, যদি নিষ্ঠার সঙ্গে নিজেকে দেশের সেবক মনে করে কাজ করতে পারেন, তাহলে সম্মান ও ঐশ্বর্য দুটোই অর্জন করতে পারবেন।’ উত্তরা ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষকে এই আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জানান তিনি।
প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও উত্তরা ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ইয়াসমীন আরা লেখা বলেন, ‘এখন পর্যন্ত উত্তরা ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগ থেকে পড়াশোনা শেষ করে প্রায় তিন হাজার শিক্ষার্থী আইন পেশার সঙ্গে নিয়োজিত আছেন। সুনামের সঙ্গে তাঁরা মেধার স্বাক্ষর রেখে যাচ্ছেন।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উত্তরা ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য গৌর গোবিন্দ গোস্বামী বলেন, ‘উত্তরা ইউনিভার্সিটি দেশে ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে লিডারশিপ তৈরির এক অন্যতম বিদ্যাপীঠ। এই রিইউনিয়ন এটাই প্রমাণ করে।’
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শাহ্ মনজুরুল হক বলেন, ‘আপনাদের উদ্দেশ্যে আজ আমি বলতে চাই, আপনারা যে যত বেশি আত্মবিশ্বাসী হবেন এবং নিজেকে যে যত বেশি বিদ্যাচর্চার মধ্যে রাখতে পারবেন, তিনি তত বেশি এই পেশায় প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন।’ উত্তরা ইউনিভার্সিটি সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার পরিবেশ, সুদক্ষ পরিচালনা পর্ষদ, কাঠামোগত উন্নয়ন ও এখানকার গ্র্যাজুয়েটদের কোয়ালিটি দেখে অভিভূত।’
অ্যালামনাই আইনজীবীদের সম্মানে গতকাল মধ্যাহ্নভোজের পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। এই কর্মসূচির মাধ্যমে ‘ল অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৪’ শেষ হয়।
প্রতিদিনই আমরা নানা ধরনের সিদ্ধান্ত নিই। এই যেমন কি পরব, কোথায় যাব, কাকে বিশ্বাস করব কিংবা কোন পেশা বেছে নেব। কিন্তু এসব সিদ্ধান্তে যুক্তির চেয়ে আবেগ বা সামাজিক চাপ কতটা প্রভাব ফেলে?
৫ ঘণ্টা আগেছাত্ররাজনীতি থেকে মুক্ত হলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরাবরই রাজনীতিসচেতন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।
১৯ ঘণ্টা আগে১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
২১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
১ দিন আগে