উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে আসা শিক্ষার্থীদের বুকে স্বপ্ন বুননে নিবিড়ভাবে দায়িত্ব পালন করছে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি)। পেশাদারি স্নাতক তৈরির লক্ষ্যে শিক্ষাবিদ অধ্যাপক এম আলিমউল্যা মিয়ান ১৯৯১ সালে দেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আইইউবিএটি প্রতিষ্ঠা করেন।
দেশ-বিদেশে উচ্চশিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়া আইইউবিএটির অন্যতম লক্ষ্য। ‘জ্ঞান অর্জনের উপযুক্ত পরিবেশ’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি চেষ্টা করেছে শিক্ষার্থীদেরকে যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে। সময়োপযোগী, মানসম্মত ও ক্যারিয়ার গঠনে ভূমিকা রাখে এমন শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চায় আইইউবিএটি।
গত তিন দশক ধরে বিভিন্ন দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানে সফলতা এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে আইইউবিএটির স্নাতকেরা। এই সুনামের জন্যই ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান তাঁর দেশের নারী শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষায় অবদান রাখতে আইইউবিএটির নীতিনির্ধারকদের প্রতি বিশেষ অনুরোধ করেন।
গত শনিবার আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুর রব ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিনা নার্গিসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান। এ সময় তিনি ফিলিস্তিনের নারী শিক্ষার্থীদের আইইউবিএটিতে ভর্তি করানোর বিষয়ে আলোচনা করেন। এর পাশাপাশি আইইউবিএটি এবং ফিলিস্তিনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে গবেষণা, শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্যের আদান-প্রদানের বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিনা নার্গিস বলেন, ‘উচ্চ শিক্ষায় নারী শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই আইইউবিএটি বিশেষ বৃত্তি দিয়ে এসেছে। এবার ফিলিস্তিনের ৫০ জন নারী শিক্ষার্থী বৃত্তিসহ উচ্চ শিক্ষা নিতে পারবেন। যা সারা বিশ্বে উচ্চ শিক্ষায় বিরল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।’
সেলিনা নার্গিস আরও বলেন, ‘জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত অধ্যাপক এম আলিমউল্যা মিয়ান শিক্ষাদানে নিজেকে নিবেদিত রেখেছিলেন। জন্ম থেকে যে পারিবারিক আদর্শে তিনি বড় হয়েছেন, তা তিনি ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে। অর্থের অভাবে দেশের কোনো মেধাবী মানুষ যেন উচ্চশিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হয় সেই উদ্যোগে কাজ করে গেছেন জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত। এই ঐতিহ্য ধরে রেখে এগিয়ে যাচ্ছে আইইউবিএটি।’
আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুর রব বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। সময়োপযোগী, মানসম্মত ও ক্যারিয়ার গঠনে ভূমিকা রাখে, শিক্ষার্থীদের এমন শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চাই। আছে মিয়ান রিসার্চ ইনস্টিটিউট, যা বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা ও প্রকাশনার জন্য শিক্ষক ও গবেষকদের গবেষণা মঞ্জুরি দেয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা কৃষি, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি, ব্যবসায় প্রশাসন, পরিবেশ, জলবায়ু, টেকসই উন্নয়ন, শিক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন।’ আইইউবিএটিতে উপস্থিত হয়ে সার্বিক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করার জন্য তিনি ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদানকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আইইউবিএটির প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. মনিরুল ইসলাম, কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. শহীদুল্লাহ মিয়াসহ প্রমুখ।
উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে আসা শিক্ষার্থীদের বুকে স্বপ্ন বুননে নিবিড়ভাবে দায়িত্ব পালন করছে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি)। পেশাদারি স্নাতক তৈরির লক্ষ্যে শিক্ষাবিদ অধ্যাপক এম আলিমউল্যা মিয়ান ১৯৯১ সালে দেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আইইউবিএটি প্রতিষ্ঠা করেন।
দেশ-বিদেশে উচ্চশিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়া আইইউবিএটির অন্যতম লক্ষ্য। ‘জ্ঞান অর্জনের উপযুক্ত পরিবেশ’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি চেষ্টা করেছে শিক্ষার্থীদেরকে যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে। সময়োপযোগী, মানসম্মত ও ক্যারিয়ার গঠনে ভূমিকা রাখে এমন শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চায় আইইউবিএটি।
গত তিন দশক ধরে বিভিন্ন দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানে সফলতা এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে আইইউবিএটির স্নাতকেরা। এই সুনামের জন্যই ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান তাঁর দেশের নারী শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষায় অবদান রাখতে আইইউবিএটির নীতিনির্ধারকদের প্রতি বিশেষ অনুরোধ করেন।
গত শনিবার আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুর রব ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিনা নার্গিসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান। এ সময় তিনি ফিলিস্তিনের নারী শিক্ষার্থীদের আইইউবিএটিতে ভর্তি করানোর বিষয়ে আলোচনা করেন। এর পাশাপাশি আইইউবিএটি এবং ফিলিস্তিনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে গবেষণা, শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্যের আদান-প্রদানের বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিনা নার্গিস বলেন, ‘উচ্চ শিক্ষায় নারী শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই আইইউবিএটি বিশেষ বৃত্তি দিয়ে এসেছে। এবার ফিলিস্তিনের ৫০ জন নারী শিক্ষার্থী বৃত্তিসহ উচ্চ শিক্ষা নিতে পারবেন। যা সারা বিশ্বে উচ্চ শিক্ষায় বিরল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।’
সেলিনা নার্গিস আরও বলেন, ‘জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত অধ্যাপক এম আলিমউল্যা মিয়ান শিক্ষাদানে নিজেকে নিবেদিত রেখেছিলেন। জন্ম থেকে যে পারিবারিক আদর্শে তিনি বড় হয়েছেন, তা তিনি ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে। অর্থের অভাবে দেশের কোনো মেধাবী মানুষ যেন উচ্চশিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হয় সেই উদ্যোগে কাজ করে গেছেন জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত। এই ঐতিহ্য ধরে রেখে এগিয়ে যাচ্ছে আইইউবিএটি।’
আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুর রব বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। সময়োপযোগী, মানসম্মত ও ক্যারিয়ার গঠনে ভূমিকা রাখে, শিক্ষার্থীদের এমন শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চাই। আছে মিয়ান রিসার্চ ইনস্টিটিউট, যা বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা ও প্রকাশনার জন্য শিক্ষক ও গবেষকদের গবেষণা মঞ্জুরি দেয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা কৃষি, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি, ব্যবসায় প্রশাসন, পরিবেশ, জলবায়ু, টেকসই উন্নয়ন, শিক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন।’ আইইউবিএটিতে উপস্থিত হয়ে সার্বিক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করার জন্য তিনি ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদানকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আইইউবিএটির প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. মনিরুল ইসলাম, কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. শহীদুল্লাহ মিয়াসহ প্রমুখ।
স্টেট ইউনিভার্সিটি জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের (সুজা) নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। নবগঠিত কমিটিতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মো. কাইয়ুম হোসেন (বাংলা ট্রিবিউন) এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন ফারদিন আলম (নাগরিক টিভি, কানাডা)।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিনই আমরা নানা ধরনের সিদ্ধান্ত নিই। এই যেমন কি পরব, কোথায় যাব, কাকে বিশ্বাস করব কিংবা কোন পেশা বেছে নেব। কিন্তু এসব সিদ্ধান্তে যুক্তির চেয়ে আবেগ বা সামাজিক চাপ কতটা প্রভাব ফেলে?
১০ ঘণ্টা আগেছাত্ররাজনীতি থেকে মুক্ত হলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরাবরই রাজনীতিসচেতন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।
১ দিন আগে১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
১ দিন আগে