মারুফ হোসেন
মডেল একাডেমি, ঢাকার মিরপুরে এক নামে প্রতিষ্ঠানটিকে চেনে সবাই। এখন শুধু মিরপুর নয়, প্রতিষ্ঠানটির খ্যাতি ঢাকার গণ্ডি ছাড়িয়ে গেছে।
১৯৭৮ সালে মিরপুরের কয়েকজন সমাজহিতৈষী ও বিদ্যানুরাগীর প্রচেষ্টায় এর যাত্রা শুরু হয়। মাত্র ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা করা প্রতিষ্ঠানটির আজ শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় চার হাজার। বর্তমানে ৪টি বহুতল ভবনে ১০টি শ্রেণির ৬০টি শাখা নিয়ে দুই শিফটে পরিচালিত হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। খেলাধুলাসহ অন্যান্য সহশিক্ষা কার্যক্রম এবং প্রাতিষ্ঠানিক ফল—সবদিকে সমান উজ্জ্বল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা।
অর্থের অভাবে অথবা সামাজিক প্রতিবন্ধকতার কারণে কোনো শিক্ষার্থী বিদ্যালয় থেকে যেন ঝরে না পড়ে, বিষয়টি নিশ্চিত করার চেষ্টা করে মিরপুরের মডেল একাডেমি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি মানবিক, স্মার্ট ও যোগ্য ভবিষ্যৎ নাগরিক গঠনে কাজ করে যাচ্ছে।
ফলাফল ও অর্জন
এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় শতভাগ পাসসহ মডেল একাডেমির ১৬০ জন শিক্ষার্থী এ প্লাস পেয়েছে। জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৪-এ প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা মহানগরের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হয়। জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০১৭, ২০১৮, ২০১৯, ২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪—পরপর ছয়বার মিরপুর শিক্ষা থানার মধ্যে শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি লাভ করেছে মডেল একাডেমি। প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক শুভাশীষ কুমার বিশ্বাস জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৩ এ জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষকের স্বীকৃতি পেয়েছিলেন। এ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শ্রেষ্ঠা সরকার রবীন্দ্রসংগীতে জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করে।
ঝরে পড়া রোধ
শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা ও প্রতিভার উন্নয়নে বিদ্যালয়টিতে রয়েছে নানান কার্যক্রম। কোনো শিক্ষার্থী যাতে ঝরে না পড়ে, সে জন্য রয়েছে মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা ও আর্থিক সহায়তা। শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধ করে মডেল একাডেমি ইতিমধ্যে সুনাম কুড়িয়েছে। কোনো শিক্ষার্থী দুই দিন স্কুলে অনুপস্থিত থাকলে অভিভাবককে বিষয়টি জানানো হয়। এ ছাড়া কোনো শিক্ষার্থীর অনুপস্থিতি বেড়ে গেলে প্রয়োজনে বাসায় গিয়ে শিক্ষকেরা সমস্যা বোঝার চেষ্টা করেন।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
শিক্ষার্থীদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ও দক্ষতা উন্নয়নে প্রতিষ্ঠানটিতে সহশিক্ষা কার্যক্রম ও ক্লাব কার্যক্রম চালু রয়েছে। ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনেও পিছিয়ে নেই মডেল একাডেমির শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীরা যাতে মানসিক ও শারীরিকভাবে উপযুক্ত থাকতে পারে, তার জন্য রয়েছে ব্যবস্থা। শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা ও পরিচর্যায় রয়েছেন চিকিৎসক। তথ্যপ্রযুক্তি ও এআইয়ের চরম বিকাশের যুগে আইটি সেক্টরে শিক্ষার্থীদের উন্নয়নে রয়েছে আইসিটি ও বিজ্ঞান ল্যাব। বিদ্যালয়ে আয়োজন করা হয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা। শিক্ষার্থীদের আইটিবিষয়ক সমস্যাগুলোর সমাধানে করতে দেওয়া হয় দলভিত্তিক কাজ।
সপ্তাহের শেষ দিন নৈতিক শিক্ষা বিষয়ে বিশেষ অনুষ্ঠান করা হয় মডেল একাডেমিতে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা।
অভিভাবকদের সঙ্গে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির দারুণ মেলবন্ধন। বিদ্যালয়ের বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা ও নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নে প্রতিনিয়ত অভিভাবক সভা অনুষ্ঠিত হয় বিদ্যালয়টিতে। প্রধান শিক্ষক শুভাশীষ কুমার বলেন, ‘নতুন কারিকুলাম শিখনভিত্তিক ও সহযোগিতামূলক। আমরা শিক্ষার্থীদের নানান জিনিস হাতে-কলমে শেখাতে পারছি।’ বিদ্যালয়টিতে আছে চারু ও কারুকলা এবং সংগীতশিক্ষার সুযোগ।
সুবিধা
নতুন শিক্ষাক্রমের আয়োজন
মিরপুর মডেল একাডেমিতে আছে ৯০ জন শিক্ষক। নতুন শিক্ষাক্রম অনুসারে শিক্ষার্থীদের শিখনকালীন মূল্যায়ন ও সামষ্টিক মূল্যায়নের আওতায় আনা হয়েছে এখানে। বছরজুড়ে চলমান থাকে শিখনকালীন মূল্যায়ন। বছরে ৬ মাস পর ২টি সামষ্টিক মূল্যায়ন হয়ে থাকে। পাঠ চলাকালে নির্ধারিত কাজ, দলগত কাজ, সমস্যা সমাধানমূলক কাজ, মৌখিক উপস্থাপনা, রিপোর্ট তৈরি, মাঠ পরিদর্শন ইত্যাদি কাজে শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ ও কার্যক্রম দেখে পারদর্শিতার সূচকে (পিআই) অর্জনের মাত্রা নিরূপণ করা হয়। এ ছাড়া প্রত্যেক শিখন অভিজ্ঞতায় শিক্ষার্থীর সার্বিক আচরণগত দিক মূল্যায়ন করার জন্য তাদের আচরণগত সূচকের (বিআই) মাত্রা নিরূপণ করা হয়।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বলেন, ‘শিক্ষকতা নিছক একটি পেশা নয়, এটি সামাজিক দায়বদ্ধতা।’ তিনি জানান, বিদ্যালয়ের ধারাবাহিক সাফল্যের পেছনে রয়েছে হোম ভিজিটসহ শিক্ষার্থীদের প্রতি শিক্ষকদের নিবিড় পরিচর্যা, অভিভাবকদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ও নিয়মিত সভা, শিক্ষার্থীদের শারীরিক-মানসিক অবস্থার খোঁজখবর রাখাসহ সর্বস্তরের মানুষের সার্বিক সহযোগিতা।
মডেল একাডেমি, ঢাকার মিরপুরে এক নামে প্রতিষ্ঠানটিকে চেনে সবাই। এখন শুধু মিরপুর নয়, প্রতিষ্ঠানটির খ্যাতি ঢাকার গণ্ডি ছাড়িয়ে গেছে।
১৯৭৮ সালে মিরপুরের কয়েকজন সমাজহিতৈষী ও বিদ্যানুরাগীর প্রচেষ্টায় এর যাত্রা শুরু হয়। মাত্র ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা করা প্রতিষ্ঠানটির আজ শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় চার হাজার। বর্তমানে ৪টি বহুতল ভবনে ১০টি শ্রেণির ৬০টি শাখা নিয়ে দুই শিফটে পরিচালিত হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। খেলাধুলাসহ অন্যান্য সহশিক্ষা কার্যক্রম এবং প্রাতিষ্ঠানিক ফল—সবদিকে সমান উজ্জ্বল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা।
অর্থের অভাবে অথবা সামাজিক প্রতিবন্ধকতার কারণে কোনো শিক্ষার্থী বিদ্যালয় থেকে যেন ঝরে না পড়ে, বিষয়টি নিশ্চিত করার চেষ্টা করে মিরপুরের মডেল একাডেমি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি মানবিক, স্মার্ট ও যোগ্য ভবিষ্যৎ নাগরিক গঠনে কাজ করে যাচ্ছে।
ফলাফল ও অর্জন
এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় শতভাগ পাসসহ মডেল একাডেমির ১৬০ জন শিক্ষার্থী এ প্লাস পেয়েছে। জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৪-এ প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা মহানগরের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হয়। জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০১৭, ২০১৮, ২০১৯, ২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪—পরপর ছয়বার মিরপুর শিক্ষা থানার মধ্যে শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি লাভ করেছে মডেল একাডেমি। প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক শুভাশীষ কুমার বিশ্বাস জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৩ এ জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষকের স্বীকৃতি পেয়েছিলেন। এ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শ্রেষ্ঠা সরকার রবীন্দ্রসংগীতে জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করে।
ঝরে পড়া রোধ
শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা ও প্রতিভার উন্নয়নে বিদ্যালয়টিতে রয়েছে নানান কার্যক্রম। কোনো শিক্ষার্থী যাতে ঝরে না পড়ে, সে জন্য রয়েছে মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা ও আর্থিক সহায়তা। শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধ করে মডেল একাডেমি ইতিমধ্যে সুনাম কুড়িয়েছে। কোনো শিক্ষার্থী দুই দিন স্কুলে অনুপস্থিত থাকলে অভিভাবককে বিষয়টি জানানো হয়। এ ছাড়া কোনো শিক্ষার্থীর অনুপস্থিতি বেড়ে গেলে প্রয়োজনে বাসায় গিয়ে শিক্ষকেরা সমস্যা বোঝার চেষ্টা করেন।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
শিক্ষার্থীদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ও দক্ষতা উন্নয়নে প্রতিষ্ঠানটিতে সহশিক্ষা কার্যক্রম ও ক্লাব কার্যক্রম চালু রয়েছে। ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনেও পিছিয়ে নেই মডেল একাডেমির শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীরা যাতে মানসিক ও শারীরিকভাবে উপযুক্ত থাকতে পারে, তার জন্য রয়েছে ব্যবস্থা। শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা ও পরিচর্যায় রয়েছেন চিকিৎসক। তথ্যপ্রযুক্তি ও এআইয়ের চরম বিকাশের যুগে আইটি সেক্টরে শিক্ষার্থীদের উন্নয়নে রয়েছে আইসিটি ও বিজ্ঞান ল্যাব। বিদ্যালয়ে আয়োজন করা হয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা। শিক্ষার্থীদের আইটিবিষয়ক সমস্যাগুলোর সমাধানে করতে দেওয়া হয় দলভিত্তিক কাজ।
সপ্তাহের শেষ দিন নৈতিক শিক্ষা বিষয়ে বিশেষ অনুষ্ঠান করা হয় মডেল একাডেমিতে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা।
অভিভাবকদের সঙ্গে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির দারুণ মেলবন্ধন। বিদ্যালয়ের বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা ও নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নে প্রতিনিয়ত অভিভাবক সভা অনুষ্ঠিত হয় বিদ্যালয়টিতে। প্রধান শিক্ষক শুভাশীষ কুমার বলেন, ‘নতুন কারিকুলাম শিখনভিত্তিক ও সহযোগিতামূলক। আমরা শিক্ষার্থীদের নানান জিনিস হাতে-কলমে শেখাতে পারছি।’ বিদ্যালয়টিতে আছে চারু ও কারুকলা এবং সংগীতশিক্ষার সুযোগ।
সুবিধা
নতুন শিক্ষাক্রমের আয়োজন
মিরপুর মডেল একাডেমিতে আছে ৯০ জন শিক্ষক। নতুন শিক্ষাক্রম অনুসারে শিক্ষার্থীদের শিখনকালীন মূল্যায়ন ও সামষ্টিক মূল্যায়নের আওতায় আনা হয়েছে এখানে। বছরজুড়ে চলমান থাকে শিখনকালীন মূল্যায়ন। বছরে ৬ মাস পর ২টি সামষ্টিক মূল্যায়ন হয়ে থাকে। পাঠ চলাকালে নির্ধারিত কাজ, দলগত কাজ, সমস্যা সমাধানমূলক কাজ, মৌখিক উপস্থাপনা, রিপোর্ট তৈরি, মাঠ পরিদর্শন ইত্যাদি কাজে শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ ও কার্যক্রম দেখে পারদর্শিতার সূচকে (পিআই) অর্জনের মাত্রা নিরূপণ করা হয়। এ ছাড়া প্রত্যেক শিখন অভিজ্ঞতায় শিক্ষার্থীর সার্বিক আচরণগত দিক মূল্যায়ন করার জন্য তাদের আচরণগত সূচকের (বিআই) মাত্রা নিরূপণ করা হয়।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বলেন, ‘শিক্ষকতা নিছক একটি পেশা নয়, এটি সামাজিক দায়বদ্ধতা।’ তিনি জানান, বিদ্যালয়ের ধারাবাহিক সাফল্যের পেছনে রয়েছে হোম ভিজিটসহ শিক্ষার্থীদের প্রতি শিক্ষকদের নিবিড় পরিচর্যা, অভিভাবকদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ও নিয়মিত সভা, শিক্ষার্থীদের শারীরিক-মানসিক অবস্থার খোঁজখবর রাখাসহ সর্বস্তরের মানুষের সার্বিক সহযোগিতা।
ঢাকার সরকারি সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ চারটি স্কুলে বিভক্ত হয়ে পরিচালিত হবে। এর মধ্যে স্কুল অব সায়েন্সের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ ক্যাম্পাস; স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড হিউমিনিটিসের জন্য সরকারি বাংলা কলেজ এবং স্কুল অব
১০ ঘণ্টা আগেবিশ্বমঞ্চে উজ্জ্বল স্বাক্ষর রেখে চলেছে বাংলাদেশের মেধাবী কিশোরেরা। এর অনন্য এক উদাহরণ হিসেবে ফিলিপাইনের ম্যানিলায় অনুষ্ঠিত ৩৬তম আন্তর্জাতিক জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডে (আইবিও) অংশ নিয়ে তিনটি ব্রোঞ্জ পদক জিতেছে বাংলাদেশ দল। ব্রোঞ্জজয়ী তিন শিক্ষার্থী হলো—সাউথ পয়েন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের আরিজ আনাস, মাস্টারম
২ দিন আগেবিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক রোবোটিকস প্রতিযোগিতা আনাতোলিয়ান রোভার চ্যালেঞ্জ (এআরসি) ২০২৫ সালে বড় সাফল্য পেয়েছে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ‘ইউআইইউ মার্স রোভার টিম’। গত ২৩-২৭ জুলাই তুরস্কের আনাতোলিয়ায় এ প্রতিযোগিতার ফাইনাল রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়।
২ দিন আগেপথের দুই ধারে দাঁড়িয়ে থাকা প্রাচীন দালানগুলো যেন সেদিন হঠাৎ প্রাণ ফিরে পেয়েছিল। ধুলো মাখা জানালা, খসে পড়া দেয়াল, পোড়া ইটের গায়ে তুলির আঁচড় পড়ে ছিল। অতীতের গল্প যেন ফিরে এসেছে রঙে, রেখায়, অনুভবে। বলছি ঐতিহাসিক পানাম নগরের কথা।
২ দিন আগে