পড়াশোনা ও অর্থনৈতিক স্বচ্ছন্দ অনুপ্রাণিত করেছে
মানিক চক্রবর্তী
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটা, যুক্তরাষ্ট্র
দেশে বিশ্ববিদ্যালয় অনুসারে শিক্ষার গুণগত মানে বিস্তর ফারাক রয়েছে। বিষয়টি বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নেই। গবেষণা আর নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে অনেক পিছিয়ে। এ ছাড়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণাধর্মী মাস্টার্স ও পিএইচডির ক্ষেত্রে ফান্ডিং বা স্কলারশিপের সুযোগ রয়েছে। এসব স্কলারশিপের অর্থ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব খরচ মিটিয়ে ভালোভাবে জীবনধারণ করা যায়। মোদ্দাকথা, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা ও ডিগ্রি অর্জনের পাশাপাশি অর্থনৈতিক স্বচ্ছন্দ। একজন শিক্ষার্থীর জীবন খুব সহজ করে দেয়। এসব বিষয় আমাকে বিদেশে পড়তে অনুপ্রাণিত করেছে।
নেটওয়ার্কিং ছিল আগ্রহের জায়গা
মো. শাকিল আজাদ সিয়াম
কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ম্যানেজমেন্ট, ইউনিভার্সিটি অব পোর্টসমাউথ, যুক্তরাজ্য
দেশে অনেক চমৎকার বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। তবু উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য বিদেশে আসার কারণ—ভিন্ন একাডেমিক পরিবেশ বুঝতে পারা। এ ছাড়া ছিল বিভিন্ন শিক্ষাপদ্ধতির অভিজ্ঞতা, বিশেষ প্রোগ্রাম বা গবেষণার সুযোগগুলো কাজে লাগানো। বিদেশের শিক্ষাব্যবস্থা পুরোটাই ব্যবহারিক, যা শিক্ষার্থীদের নতুন কিছু শিখতে আগ্রহী করে তোলে এবং এ পদ্ধতি শিক্ষার্থীরা খুব উপভোগ করে। সহপাঠী হিসেবে বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মেশা যায়, তাদের পরিবেশ সম্পর্কে জানা যায়। অপরিচিত মানুষের ভিড়ে পড়াশোনা করাটা একদিকে যেমন চ্যালেঞ্জিং, তেমনি উপভোগ্য বটে। বিদেশে পড়াশোনা নেটওয়ার্কিংয়ের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে, যা বিশ্বব্যাপী কর্মজীবনের সম্ভাবনা বাড়াতে সাহায্য করে।
নতুন ধরনের জ্ঞান আহরণ ছিল উদ্দেশ্য
নয়ন চৌধুরী অর্জুন
যানবাহন ও গতিশীলতা, চিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়, চীন
ছোটবেলা থেকে প্রবল ইচ্ছা ছিল উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করা এবং গবেষক হিসেবে নতুন কিছু উদ্ভাবন করা। সে জন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত গবেষণার সামগ্রী ও দক্ষ প্রশিক্ষক। দেশে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও গবেষণার ক্ষেত্রে সুযোগ-সুবিধা কম। যে কারণে স্বপ্নপূরণে দেশের বাইরে উচ্চতর ডিগ্রি নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রতিটি ল্যাবে রয়েছে অত্যাধুনিক গবেষণার সামগ্রী এবং সেরা প্রশিক্ষক। রয়েছেন আন্তরিক ও নিষ্ঠাবান শিক্ষক। একজন শিক্ষার্থীর যদি কোনো কিছু জানার পিপাসা থাকে, শিক্ষকেরা বন্ধুর মতো সে বিষয়গুলো জানাতে সহযোগিতা করেন। এ ছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি এবং নতুন নতুন জায়গা ভ্রমণ করে জ্ঞান আহরণও ছিল অন্যতম উদ্দেশ্য।
পড়াশোনা ও অর্থনৈতিক স্বচ্ছন্দ অনুপ্রাণিত করেছে
মানিক চক্রবর্তী
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটা, যুক্তরাষ্ট্র
দেশে বিশ্ববিদ্যালয় অনুসারে শিক্ষার গুণগত মানে বিস্তর ফারাক রয়েছে। বিষয়টি বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নেই। গবেষণা আর নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে অনেক পিছিয়ে। এ ছাড়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণাধর্মী মাস্টার্স ও পিএইচডির ক্ষেত্রে ফান্ডিং বা স্কলারশিপের সুযোগ রয়েছে। এসব স্কলারশিপের অর্থ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব খরচ মিটিয়ে ভালোভাবে জীবনধারণ করা যায়। মোদ্দাকথা, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা ও ডিগ্রি অর্জনের পাশাপাশি অর্থনৈতিক স্বচ্ছন্দ। একজন শিক্ষার্থীর জীবন খুব সহজ করে দেয়। এসব বিষয় আমাকে বিদেশে পড়তে অনুপ্রাণিত করেছে।
নেটওয়ার্কিং ছিল আগ্রহের জায়গা
মো. শাকিল আজাদ সিয়াম
কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ম্যানেজমেন্ট, ইউনিভার্সিটি অব পোর্টসমাউথ, যুক্তরাজ্য
দেশে অনেক চমৎকার বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। তবু উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য বিদেশে আসার কারণ—ভিন্ন একাডেমিক পরিবেশ বুঝতে পারা। এ ছাড়া ছিল বিভিন্ন শিক্ষাপদ্ধতির অভিজ্ঞতা, বিশেষ প্রোগ্রাম বা গবেষণার সুযোগগুলো কাজে লাগানো। বিদেশের শিক্ষাব্যবস্থা পুরোটাই ব্যবহারিক, যা শিক্ষার্থীদের নতুন কিছু শিখতে আগ্রহী করে তোলে এবং এ পদ্ধতি শিক্ষার্থীরা খুব উপভোগ করে। সহপাঠী হিসেবে বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মেশা যায়, তাদের পরিবেশ সম্পর্কে জানা যায়। অপরিচিত মানুষের ভিড়ে পড়াশোনা করাটা একদিকে যেমন চ্যালেঞ্জিং, তেমনি উপভোগ্য বটে। বিদেশে পড়াশোনা নেটওয়ার্কিংয়ের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে, যা বিশ্বব্যাপী কর্মজীবনের সম্ভাবনা বাড়াতে সাহায্য করে।
নতুন ধরনের জ্ঞান আহরণ ছিল উদ্দেশ্য
নয়ন চৌধুরী অর্জুন
যানবাহন ও গতিশীলতা, চিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়, চীন
ছোটবেলা থেকে প্রবল ইচ্ছা ছিল উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করা এবং গবেষক হিসেবে নতুন কিছু উদ্ভাবন করা। সে জন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত গবেষণার সামগ্রী ও দক্ষ প্রশিক্ষক। দেশে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও গবেষণার ক্ষেত্রে সুযোগ-সুবিধা কম। যে কারণে স্বপ্নপূরণে দেশের বাইরে উচ্চতর ডিগ্রি নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রতিটি ল্যাবে রয়েছে অত্যাধুনিক গবেষণার সামগ্রী এবং সেরা প্রশিক্ষক। রয়েছেন আন্তরিক ও নিষ্ঠাবান শিক্ষক। একজন শিক্ষার্থীর যদি কোনো কিছু জানার পিপাসা থাকে, শিক্ষকেরা বন্ধুর মতো সে বিষয়গুলো জানাতে সহযোগিতা করেন। এ ছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি এবং নতুন নতুন জায়গা ভ্রমণ করে জ্ঞান আহরণও ছিল অন্যতম উদ্দেশ্য।
বর্তমানে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যেতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের কাছে আন্তর্জাতিক শিক্ষাবৃত্তি একটি বড় আকর্ষণ। এর মধ্যে ভারতের আইসিসিআর (ICCR) বৃত্তি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই স্কলারশিপে আবেদন করার সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো প্রবন্ধ বা ‘Essay’ লেখা। এটি কেবল আপনার প্রাতিষ্ঠানিক যোগ্যতা নয়...
৯ ঘণ্টা আগেআগামী ১৭ ও ২৪ মে (দুই শনিবার) সব সরকারি-বেসরকারি স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ দুই দিন সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি অফিস খোলা রাখার নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
২১ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর শত শত শিক্ষার্থী গবেষণা নিয়ে পড়ে থাকেন অন্ধকারে। একে একে বছর পেরোয়, স্নাতকোত্তরও শেষ হয়ে যায়, কিন্তু গবেষণার স্বাদ গ্রহণ করা হয় না। ঠিক সেই জায়গা থেকেই দুটি অ্যাপ বদলে দিচ্ছে তরুণ গবেষকদের গল্প। ‘গবেষণা ১০১’ এবং ‘গবেষণায় হাতেখড়ি’—এ দুটি মোবাইল অ্যাপ, যা স্মার্টফোনের
১ দিন আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) পরিবহন প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক তারেক বিন আতিক। তিনি আগামী দুই বছরের জন্য এ দায়িত্বে নিযুক্ত থাকবেন বলে জানা গেছে।
২ দিন আগে