আইইএলটিএস পরীক্ষার কাঙ্ক্ষিত ফল না পেলে এখন আবার পরীক্ষা না দিলেও চলবে। কেউ চাইলে চারটি বিষয়ের যে কোনো একটিতে আবার পরীক্ষা দিতে পারবেন। ‘ওয়ান স্কিল রিটেক’ নামে পরীক্ষার বিশেষ এই সুযোগ ভারতসহ বিভিন্ন দেশে আগেই চালু হয়েছে। এবার বাংলাদেশেও চালু করল ব্রিটিশ কাউন্সিল।
পুরো আইইএলটিএস পরীক্ষা আবার না দিতে চাইলে বা লিসেনিং, রিডিং, রাইটিং বা স্পিকিং বিভাগের যে কোনো একটিতে নম্বর কম পেলে শুধু সেই বিষয়ে আবার পরীক্ষা দিয়ে নম্বর বাড়ানো যাবে। ‘ওয়ান স্কিল রিটেকের’ ফরম্যাট ও সময় সাধারণ আইইএলটিএস পরীক্ষার মতই থাকবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের আইইএলটিএসের পরিচালক অ্যান্ড্রু ম্যাকেনজি গণমাধ্যমকে বলেন, আইইএলটিএস পরীক্ষার সেবাগ্রহীতাদের প্রতিক্রিয়ার ভিত্তিতে এই সুবিধা আনা হয়েছে। সঠিক প্রস্তুতি ও সহায়তা পেলে পরীক্ষার্থীরা সর্বোচ্চ নম্বর পেতে পারে।
‘তবে পরীক্ষার্থীরা যদি মনে করেন, প্রথম পরীক্ষায় তাদের দক্ষতার সঠিক প্রতিফলন হয়নি তাহলে তারা যে কোনো একটি বিষয়ে নিজেদের দক্ষতার প্রমাণ আবার দিতে পারবেন। এর মাধ্যমে ন্যায্য নম্বর পাওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।’
পরীক্ষা একটি বিষয়ে
যদি কোনো পরীক্ষার্থী প্রথম পরীক্ষায় তাদের সর্বোচ্চটুকু না দিতে পারে তাহলে আইইএলটিএসের একটি স্কিলের ওপর রিটেক দেওয়ার সুযোগ দেয়া হবে। এর ফলে পুরো পরীক্ষা দ্বিতীয়বার না দিয়ে সময় ও অর্থ বাঁচানো যায়। কোন বিষয়ের ওপর দুর্বলতা কাটাতে জোরালো প্রস্তুতি নেওয়া যাবে।
পরীক্ষার ফরমেট একই
রিটেক পরীক্ষার সময় ও ফরমেট সাধারণ আইইএলটিএসের মতই হবে। তাই পরীক্ষার ধরন আগে থেকেই জানা। পরীক্ষার্থীদের নতুন করে প্রস্তুতি নিতে হবে না এবং নতুন ফরমেটে পরীক্ষা দিতে হবে না।
নতুন টেস্ট রিপোর্ট ফর্ম
একটি বিষয়ে আবার পরীক্ষা দিলে নতুন টেস্ট রিপোর্ট ফর্ম দেওয়া হবে। এই নম্বরপত্রে আগের পরীক্ষার নম্বর এবং সম্পূর্ণ সিইএফআর নম্বরও থাকবে। প্রধান পরীক্ষার পর ৬০ দিন পর্যন্ত রিটেক দেওয়ার সুযোগ থাকবে। পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার মেয়াদ টেস্ট রিপোর্ট ফরমেই দেয়া থাকবে।
আগের পরীক্ষার নম্বর অপরির্তিত থাকবে
ওয়ান স্কিল রিটেক দিলেও মূল আইইএলটিএস পরীক্ষার ফলাফল বাতিল হবে না। রিটেকের ফল কাঙ্ক্ষিত না হলে আগের ফলাফলের রিপোর্ট ব্যবহার করতে পারবেন।
ওয়ান স্কিল রিটেক দেওয়ার শর্ত
সম্প্রতি কম্পিউটারে আইইএলটিএস দেওয়া পরীক্ষার্থীরা এই রিটেকের জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেখানে এই রিটেক দেওয়ার সুযোগ আছে সেই টেস্ট সেন্টার থেকে প্রধান পরীক্ষার ফলাফল সংগ্রহ করতে হবে।
প্রতিটি প্রধান পরীক্ষার জন্য একটিমাত্র স্কিলের রিটেক দেওয়া যাবে। ৬০ দিনের মধ্যে এই রিটেক দিতে হবে।
রিটেকের জন্য বুকিং যেভাবে
আইইএলটিএসের পরীক্ষার পোর্টালে গিয়ে পরীক্ষার্থীদের নিজের আইডি দিয়ে লগ ইন করতে হবে। এরপর কোনো দক্ষতা বা বিষয়ে রিটেক দিতে চাইলে রিটেক বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এ বিষয়ে আরও তথ্য পেতে ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে।
আইইএলটিএস পরীক্ষার কাঙ্ক্ষিত ফল না পেলে এখন আবার পরীক্ষা না দিলেও চলবে। কেউ চাইলে চারটি বিষয়ের যে কোনো একটিতে আবার পরীক্ষা দিতে পারবেন। ‘ওয়ান স্কিল রিটেক’ নামে পরীক্ষার বিশেষ এই সুযোগ ভারতসহ বিভিন্ন দেশে আগেই চালু হয়েছে। এবার বাংলাদেশেও চালু করল ব্রিটিশ কাউন্সিল।
পুরো আইইএলটিএস পরীক্ষা আবার না দিতে চাইলে বা লিসেনিং, রিডিং, রাইটিং বা স্পিকিং বিভাগের যে কোনো একটিতে নম্বর কম পেলে শুধু সেই বিষয়ে আবার পরীক্ষা দিয়ে নম্বর বাড়ানো যাবে। ‘ওয়ান স্কিল রিটেকের’ ফরম্যাট ও সময় সাধারণ আইইএলটিএস পরীক্ষার মতই থাকবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের আইইএলটিএসের পরিচালক অ্যান্ড্রু ম্যাকেনজি গণমাধ্যমকে বলেন, আইইএলটিএস পরীক্ষার সেবাগ্রহীতাদের প্রতিক্রিয়ার ভিত্তিতে এই সুবিধা আনা হয়েছে। সঠিক প্রস্তুতি ও সহায়তা পেলে পরীক্ষার্থীরা সর্বোচ্চ নম্বর পেতে পারে।
‘তবে পরীক্ষার্থীরা যদি মনে করেন, প্রথম পরীক্ষায় তাদের দক্ষতার সঠিক প্রতিফলন হয়নি তাহলে তারা যে কোনো একটি বিষয়ে নিজেদের দক্ষতার প্রমাণ আবার দিতে পারবেন। এর মাধ্যমে ন্যায্য নম্বর পাওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।’
পরীক্ষা একটি বিষয়ে
যদি কোনো পরীক্ষার্থী প্রথম পরীক্ষায় তাদের সর্বোচ্চটুকু না দিতে পারে তাহলে আইইএলটিএসের একটি স্কিলের ওপর রিটেক দেওয়ার সুযোগ দেয়া হবে। এর ফলে পুরো পরীক্ষা দ্বিতীয়বার না দিয়ে সময় ও অর্থ বাঁচানো যায়। কোন বিষয়ের ওপর দুর্বলতা কাটাতে জোরালো প্রস্তুতি নেওয়া যাবে।
পরীক্ষার ফরমেট একই
রিটেক পরীক্ষার সময় ও ফরমেট সাধারণ আইইএলটিএসের মতই হবে। তাই পরীক্ষার ধরন আগে থেকেই জানা। পরীক্ষার্থীদের নতুন করে প্রস্তুতি নিতে হবে না এবং নতুন ফরমেটে পরীক্ষা দিতে হবে না।
নতুন টেস্ট রিপোর্ট ফর্ম
একটি বিষয়ে আবার পরীক্ষা দিলে নতুন টেস্ট রিপোর্ট ফর্ম দেওয়া হবে। এই নম্বরপত্রে আগের পরীক্ষার নম্বর এবং সম্পূর্ণ সিইএফআর নম্বরও থাকবে। প্রধান পরীক্ষার পর ৬০ দিন পর্যন্ত রিটেক দেওয়ার সুযোগ থাকবে। পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার মেয়াদ টেস্ট রিপোর্ট ফরমেই দেয়া থাকবে।
আগের পরীক্ষার নম্বর অপরির্তিত থাকবে
ওয়ান স্কিল রিটেক দিলেও মূল আইইএলটিএস পরীক্ষার ফলাফল বাতিল হবে না। রিটেকের ফল কাঙ্ক্ষিত না হলে আগের ফলাফলের রিপোর্ট ব্যবহার করতে পারবেন।
ওয়ান স্কিল রিটেক দেওয়ার শর্ত
সম্প্রতি কম্পিউটারে আইইএলটিএস দেওয়া পরীক্ষার্থীরা এই রিটেকের জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেখানে এই রিটেক দেওয়ার সুযোগ আছে সেই টেস্ট সেন্টার থেকে প্রধান পরীক্ষার ফলাফল সংগ্রহ করতে হবে।
প্রতিটি প্রধান পরীক্ষার জন্য একটিমাত্র স্কিলের রিটেক দেওয়া যাবে। ৬০ দিনের মধ্যে এই রিটেক দিতে হবে।
রিটেকের জন্য বুকিং যেভাবে
আইইএলটিএসের পরীক্ষার পোর্টালে গিয়ে পরীক্ষার্থীদের নিজের আইডি দিয়ে লগ ইন করতে হবে। এরপর কোনো দক্ষতা বা বিষয়ে রিটেক দিতে চাইলে রিটেক বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এ বিষয়ে আরও তথ্য পেতে ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে।
ছাত্ররাজনীতি থেকে মুক্ত হলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরাবরই রাজনীতিসচেতন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।
৫ ঘণ্টা আগে১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
৭ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
৮ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
১৪ ঘণ্টা আগে