নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার কারণে দুই বছর বন্ধ থাকার পর আগামী ১৫ মার্চ থেকে প্রাক-প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু হচ্ছে।
আজ বুধবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় জানানো হয়, প্রাথমিকভাবে সপ্তাহে দুইদিন (রোব ও মঙ্গলবার) ক্লাস হবে।
সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব আমিনুল ইসলাম খান, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলমগীর মো. মনসুরুল আলম, অতিরিক্ত সচিব রুহুল আমিন, মোশাররফ হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
গত ২ মার্চ থেকে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা ও শ্রেণিকক্ষে পাঠদান কার্যক্রম চালু শুরু হয়। এর আগে ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে খুলবে মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক এবং উচ্চশিক্ষা পর্যায়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস শুরু হয়।
দেশে করোনার সংক্রমণের কারণে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছিল সরকার। করোনা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলে দীর্ঘ ১৮ মাস পর গত বছরের সেপ্টেম্বরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়। তখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিলেও শ্রেণি কার্যক্রম চলছিল স্বল্প পরিসরে। সব শ্রেণির ক্লাস সব দিন হচ্ছিল না। কিন্তু নতুন করে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত ২১ জানুয়ারি আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষণা করে সরকার। প্রথম দফায় এ ছুটি শেষ হওয়ার কথা ছিল ৬ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু পরে তা আবার বাড়িয়ে ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
করোনার কারণে দুই বছর বন্ধ থাকার পর আগামী ১৫ মার্চ থেকে প্রাক-প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু হচ্ছে।
আজ বুধবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় জানানো হয়, প্রাথমিকভাবে সপ্তাহে দুইদিন (রোব ও মঙ্গলবার) ক্লাস হবে।
সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব আমিনুল ইসলাম খান, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলমগীর মো. মনসুরুল আলম, অতিরিক্ত সচিব রুহুল আমিন, মোশাররফ হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
গত ২ মার্চ থেকে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা ও শ্রেণিকক্ষে পাঠদান কার্যক্রম চালু শুরু হয়। এর আগে ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে খুলবে মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক এবং উচ্চশিক্ষা পর্যায়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস শুরু হয়।
দেশে করোনার সংক্রমণের কারণে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছিল সরকার। করোনা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলে দীর্ঘ ১৮ মাস পর গত বছরের সেপ্টেম্বরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়। তখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিলেও শ্রেণি কার্যক্রম চলছিল স্বল্প পরিসরে। সব শ্রেণির ক্লাস সব দিন হচ্ছিল না। কিন্তু নতুন করে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত ২১ জানুয়ারি আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষণা করে সরকার। প্রথম দফায় এ ছুটি শেষ হওয়ার কথা ছিল ৬ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু পরে তা আবার বাড়িয়ে ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
প্রতিদিনই আমরা নানা ধরনের সিদ্ধান্ত নিই। এই যেমন কি পরব, কোথায় যাব, কাকে বিশ্বাস করব কিংবা কোন পেশা বেছে নেব। কিন্তু এসব সিদ্ধান্তে যুক্তির চেয়ে আবেগ বা সামাজিক চাপ কতটা প্রভাব ফেলে?
৪ ঘণ্টা আগেছাত্ররাজনীতি থেকে মুক্ত হলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরাবরই রাজনীতিসচেতন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।
১৮ ঘণ্টা আগে১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
১৯ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
২১ ঘণ্টা আগে