নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: দেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আগামী অর্থবছর থেকে শুদ্ধাচার পুরস্কার চালু করার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. ফেরদৌস জামান।
ইউজিসির গ্রেড-১ থেকে গ্রেড-১০ ভুক্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে শুদ্ধাচার চর্চার স্বীকৃতিস্বরূপ শুদ্ধাচার পুরস্কারের জন্য মনোনীত হওয়ার পর এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ আহ্বান জানান।
শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রচলন বিষয়ে ড. ফেরদৌস জামান বলেন, এটি ইউজিসিতে নিযুক্তদের কর্মে প্রতিযোগিতা বাড়াবে এবং দাপ্তরিক কার্যক্রম নিষ্ঠার সঙ্গে সম্পাদনে তাদেরকে আগ্রহী করে তুলবে। এ সময় তিনি দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষকে আগামী অর্থবছর থেকে শুদ্ধাচার পুরস্কার চালুর জন্য অনুরোধ জানান।
পুরস্কারের বিষয়ে ইউজিসি সচিব বলেন, যেকোনো পুরস্কার কাজের স্বীকৃতি এবং এর মাধ্যমে দাপ্তরিক কাজে দক্ষতার মূল্যায়নও করা হয়। এই পুরস্কার পর্যায়ক্রমে ইউজিসির সকল দক্ষ কর্মকর্তাকে দেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।
ফেরদৌস জামানের সঙ্গে গ্রেড-১১ থেকে গ্রেড-২০ ভুক্ত কর্মচারীদের মধ্যে রিসার্চ সাপোর্ট অ্যান্ড পাবলিকেশন ডিভিশনের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার টাইপিস্ট রাবেয়া আক্তার মুন্নী এই পুরস্কার অর্জন করেন। শুদ্ধাচার পুরস্কার এবং বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নের জন্য প্রণোদনা হিসেবে তাঁরা দুজন এক মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ, ক্রেস্ট ও সনদপত্র পাবেন।
ইউজিসির শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান সংক্রান্ত কমিটি গত ২৮ জুন ২০২০-২০২১ অর্থবছরে শুদ্ধাচার পুরস্কার ও বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়নে এই দুজনকে চূড়ান্ত নির্বাচিত করে। এ সময় শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান বিষয়ে ইউজিসি একটি অফিস আদেশ জারি করেছে।
সরকার ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরে শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রবর্তন করার পর প্রথমবারের মতো ইউজিসি ২০২০-২০২১ অর্থবছরে শুদ্ধাচার পুরস্কার চালু করেছে।
ঢাকা: দেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আগামী অর্থবছর থেকে শুদ্ধাচার পুরস্কার চালু করার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. ফেরদৌস জামান।
ইউজিসির গ্রেড-১ থেকে গ্রেড-১০ ভুক্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে শুদ্ধাচার চর্চার স্বীকৃতিস্বরূপ শুদ্ধাচার পুরস্কারের জন্য মনোনীত হওয়ার পর এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ আহ্বান জানান।
শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রচলন বিষয়ে ড. ফেরদৌস জামান বলেন, এটি ইউজিসিতে নিযুক্তদের কর্মে প্রতিযোগিতা বাড়াবে এবং দাপ্তরিক কার্যক্রম নিষ্ঠার সঙ্গে সম্পাদনে তাদেরকে আগ্রহী করে তুলবে। এ সময় তিনি দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষকে আগামী অর্থবছর থেকে শুদ্ধাচার পুরস্কার চালুর জন্য অনুরোধ জানান।
পুরস্কারের বিষয়ে ইউজিসি সচিব বলেন, যেকোনো পুরস্কার কাজের স্বীকৃতি এবং এর মাধ্যমে দাপ্তরিক কাজে দক্ষতার মূল্যায়নও করা হয়। এই পুরস্কার পর্যায়ক্রমে ইউজিসির সকল দক্ষ কর্মকর্তাকে দেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।
ফেরদৌস জামানের সঙ্গে গ্রেড-১১ থেকে গ্রেড-২০ ভুক্ত কর্মচারীদের মধ্যে রিসার্চ সাপোর্ট অ্যান্ড পাবলিকেশন ডিভিশনের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার টাইপিস্ট রাবেয়া আক্তার মুন্নী এই পুরস্কার অর্জন করেন। শুদ্ধাচার পুরস্কার এবং বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নের জন্য প্রণোদনা হিসেবে তাঁরা দুজন এক মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ, ক্রেস্ট ও সনদপত্র পাবেন।
ইউজিসির শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান সংক্রান্ত কমিটি গত ২৮ জুন ২০২০-২০২১ অর্থবছরে শুদ্ধাচার পুরস্কার ও বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়নে এই দুজনকে চূড়ান্ত নির্বাচিত করে। এ সময় শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান বিষয়ে ইউজিসি একটি অফিস আদেশ জারি করেছে।
সরকার ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরে শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রবর্তন করার পর প্রথমবারের মতো ইউজিসি ২০২০-২০২১ অর্থবছরে শুদ্ধাচার পুরস্কার চালু করেছে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ঈদুল আজহার নামাজের জামাত সকাল সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
৩ দিন আগেরাজধানীর সাতটি কলেজে শিক্ষার্থীদের সেবামূলক কাজ সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘হেল্প ডেস্ক’ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করা ডেস্কে গিয়ে একাডেমিক ও প্রশাসনিক যেকোনো সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান পাবেন। ঈদুল আজহার ছুটির পর এ উদ্যোগ দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছে কর্ত
৩ দিন আগেএকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নের জন্য শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারকে (সি আর আবরার) এক কোটি টাকা ঘুষের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন তিনি। আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
৪ দিন আগে২০২৭ সাল থেকে পরিমার্জিত কারিকুলাম পুরোপুরি চালু করতে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার। নতুন এই কারিকুলামে দায়, দরদ ও ইনসাফ শব্দগুলো ব্যবহার করতে হলে জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজন রয়েছে বলেও মনে করেন তিনি।
৪ দিন আগে