নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণে ৬ হাজারের বেশি পরীক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ফল পরিবর্তন হয়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে। নতুন করে জিপিএ-৫ পাওয়ার দিক দিয়েও এই বোর্ড শীর্ষে রয়েছে। সবচেয়ে বেশি ফেল থেকে পাস করেছে ময়মনসিংহ বোর্ডে।
আজ মঙ্গলবার স্ব স্ব শিক্ষা বোর্ড এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা পুনঃনিরীক্ষণ ফল প্রকাশ করে।
ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে ২ হাজার ২৩৭ জনের। এই বোর্ডে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৩৬ জন, ফেল থেকে পাস করেছেন ১৪৯ জন। চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে ৮৮৭টি উত্তরপত্র পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ১৫২ জন। গ্রেড পরিবর্তন হয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৭৯ শিক্ষার্থী। ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৮ জন। মোট ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে ৮২১ জনের। ফেল থেকে পাস করেছেন ৪৮৩ জন।
যশোর বোর্ডে এইচএসসির পরীক্ষার খাতা পুনঃনিরীক্ষণে যশোর বোর্ডে ফেল থেকে পাস করেছেন ২৮ শিক্ষার্থী। নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৫ পরীক্ষার্থী। এঁদের মধ্যে ১ জন পরীক্ষার্থী ফেল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন। ১৪০ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে ৩০৮ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। ৩৩ জন শিক্ষার্থী নতুনভাবে জিপিএ-৫ পেয়েছেন। রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে ফেল থেকে পাস করেছেন ৪৭ শিক্ষার্থী। আর নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩০ পরীক্ষার্থী। ফল পরিবর্তন হয়েছে ২১৭ জনের।
এইচএসসির পরীক্ষার খাতা পুনঃনিরীক্ষণে সিলেট বোর্ডে ফেল থেকে পাস করেছেন ২৪ শিক্ষার্থী। আর নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫ পরীক্ষার্থী। ফল পরিবর্তন হয়েছে ১১৫ জনের। বরিশাল বোর্ডে ফেল থেকে পাস করেছেন ৩৬ শিক্ষার্থী। আর নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৩ পরীক্ষার্থী। এ বোর্ডের ৭ হাজার ৭৩২ পরীক্ষার্থী ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করেছিলেন। মোট ২৬৫ পরীক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাস করেছেন ১৩১ শিক্ষার্থী। আর নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৩ পরীক্ষার্থী। ফল পরিবর্তন হয়েছে ৬৭০ জনের।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১৩৬ জন পরীক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৪ জন, ফেল থেকে পাস করেছেন ৩১ জন। আর অন্যান্য গ্রেডে জিপিএ পরিবর্তন হয়েছে ৬৮ জনের।
মোট ৫ হাজার ৯১৭ জন ২১ হাজার ৯৫টি পত্রের ফল চ্যালেঞ্জ করে আবেদন করেন। কারিগরি বোর্ডে ৬ হাজার ২৮৯ জন প্রার্থী পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করে। এর মধ্যে ফেল থেকে পাস করেছে ৩৩৭ জন। ফল পরিবর্তন হয়েছে ১০ জনের। জিপিএ ফাইভ বেড়েছে ১৬ জনের।
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণে ৬ হাজারের বেশি পরীক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ফল পরিবর্তন হয়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে। নতুন করে জিপিএ-৫ পাওয়ার দিক দিয়েও এই বোর্ড শীর্ষে রয়েছে। সবচেয়ে বেশি ফেল থেকে পাস করেছে ময়মনসিংহ বোর্ডে।
আজ মঙ্গলবার স্ব স্ব শিক্ষা বোর্ড এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা পুনঃনিরীক্ষণ ফল প্রকাশ করে।
ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে ২ হাজার ২৩৭ জনের। এই বোর্ডে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৩৬ জন, ফেল থেকে পাস করেছেন ১৪৯ জন। চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে ৮৮৭টি উত্তরপত্র পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ১৫২ জন। গ্রেড পরিবর্তন হয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৭৯ শিক্ষার্থী। ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৮ জন। মোট ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে ৮২১ জনের। ফেল থেকে পাস করেছেন ৪৮৩ জন।
যশোর বোর্ডে এইচএসসির পরীক্ষার খাতা পুনঃনিরীক্ষণে যশোর বোর্ডে ফেল থেকে পাস করেছেন ২৮ শিক্ষার্থী। নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৫ পরীক্ষার্থী। এঁদের মধ্যে ১ জন পরীক্ষার্থী ফেল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন। ১৪০ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে ৩০৮ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। ৩৩ জন শিক্ষার্থী নতুনভাবে জিপিএ-৫ পেয়েছেন। রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে ফেল থেকে পাস করেছেন ৪৭ শিক্ষার্থী। আর নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩০ পরীক্ষার্থী। ফল পরিবর্তন হয়েছে ২১৭ জনের।
এইচএসসির পরীক্ষার খাতা পুনঃনিরীক্ষণে সিলেট বোর্ডে ফেল থেকে পাস করেছেন ২৪ শিক্ষার্থী। আর নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫ পরীক্ষার্থী। ফল পরিবর্তন হয়েছে ১১৫ জনের। বরিশাল বোর্ডে ফেল থেকে পাস করেছেন ৩৬ শিক্ষার্থী। আর নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৩ পরীক্ষার্থী। এ বোর্ডের ৭ হাজার ৭৩২ পরীক্ষার্থী ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করেছিলেন। মোট ২৬৫ পরীক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাস করেছেন ১৩১ শিক্ষার্থী। আর নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৩ পরীক্ষার্থী। ফল পরিবর্তন হয়েছে ৬৭০ জনের।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১৩৬ জন পরীক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৪ জন, ফেল থেকে পাস করেছেন ৩১ জন। আর অন্যান্য গ্রেডে জিপিএ পরিবর্তন হয়েছে ৬৮ জনের।
মোট ৫ হাজার ৯১৭ জন ২১ হাজার ৯৫টি পত্রের ফল চ্যালেঞ্জ করে আবেদন করেন। কারিগরি বোর্ডে ৬ হাজার ২৮৯ জন প্রার্থী পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করে। এর মধ্যে ফেল থেকে পাস করেছে ৩৩৭ জন। ফল পরিবর্তন হয়েছে ১০ জনের। জিপিএ ফাইভ বেড়েছে ১৬ জনের।
ছাত্ররাজনীতি থেকে মুক্ত হলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরাবরই রাজনীতিসচেতন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।
৪ ঘণ্টা আগে১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
৫ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
৭ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
১২ ঘণ্টা আগে