চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুজনকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে এক পুলিশ সদস্যসহ তিনজনের বিরুদ্ধে। এতে দুজন আহত হয়ে চিলমারী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের বালাবাড়ী শিকারপাড়া এলাকায় মারধরের ঘটনা ঘটে।
আজ মঙ্গলবার এ ঘটনায় মৌখিক অভিযোগ পেয়েছেন বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন চিলমারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হারেছুল ইসলাম।
আহতরা হলেন ওই এলাকার মোশারফ হোসেন আকন্দ (৩৫) ও কুড়িগ্রাম ত্রিমোহনী এলাকার সাজেদুল ইসলাম (৩৫)। তিনি চিলমারীতে শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন।
অভিযুক্তরা হলেন পুলিশ সদস্য একই এলাকার হাফিজুর রহমান। তিনি লালমনিরহাট উপজেলার পাটগ্রাম থানার দহগ্রাম পুলিশ তদন্ত কমিটিতে কর্মরত। অপর দুজন ওই এলাকার হাবিবুর রহমান ও আহসান হাবিব।
আহত মোশারফ হোসেন আকন্দ আজকের পত্রিকাকে জানান, দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছিল। ঘটনার দিন বিকেলে পূর্বের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ গিয়ে তদন্ত করে চলে যায়।
তিনি বলেন, ‘এরপরই পুলিশের এএসআই হাফিজুর রহমান গালাগালি করেন এবং একপর্যায়ে অতর্কিতভাবে আমাদের ওপর লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা করে। এ সময় আমি ও আমার বোনের স্বামী সাজেদুল ইসলাম আহত হই। পরে বাড়ির লোকজন আমাদের হাসপাতালে নিয়ে আসে।’
মোশারফ হোসেন আকন্দ আরও বলেন, ‘হাফিজুর রহমান পুলিশের চাকরি করেন। সেই ক্ষমতা দেখিয়ে যখনই বাড়িতে আসে, তখনই ঝামেলা করেন। আমরা বিষয়টি সমাধানের জন্য বসতে রাজি হলেও তারা কেউ রাজি হয় না। এই ঝামেলা দীর্ঘদিনের।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারাই আমাদের ওপর আক্রমণ করেছে। আমি নিজেও অসুস্থ। হাতের আঙুলে সেলাই দিতে হবে। এলাকাবাসী সবাই জানে। আজকে পুলিশ এসে তদন্ত করে গেছে। আমার মা মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী, ওনার গায়েও হাত তুলেছে। আমিও থানায় যাব অভিযোগ দিতে।’
ক্ষমতার অপব্যবহারের বিষয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কখনই না। আপনারা এসে এলাকাবাসীর থেকে শোনেন। তারা বারবার পুলিশ নিয়ে এসেছে। আমরা একবারও আনেনি। এই বিষয়গুলো চেয়ারম্যান মেম্বারেরা জানেন।’
এ বিষয়ে চিলমারী মডেল থানার ওসি হারেছুল ইসলাম বলেন, ‘আহতেরা থানায় এসে মৌখিকভাবে বলেছে। তাদের আগে চিকিৎসা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এখনো কোনো পক্ষের লিখিত অভিযোগ পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুজনকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে এক পুলিশ সদস্যসহ তিনজনের বিরুদ্ধে। এতে দুজন আহত হয়ে চিলমারী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের বালাবাড়ী শিকারপাড়া এলাকায় মারধরের ঘটনা ঘটে।
আজ মঙ্গলবার এ ঘটনায় মৌখিক অভিযোগ পেয়েছেন বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন চিলমারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হারেছুল ইসলাম।
আহতরা হলেন ওই এলাকার মোশারফ হোসেন আকন্দ (৩৫) ও কুড়িগ্রাম ত্রিমোহনী এলাকার সাজেদুল ইসলাম (৩৫)। তিনি চিলমারীতে শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন।
অভিযুক্তরা হলেন পুলিশ সদস্য একই এলাকার হাফিজুর রহমান। তিনি লালমনিরহাট উপজেলার পাটগ্রাম থানার দহগ্রাম পুলিশ তদন্ত কমিটিতে কর্মরত। অপর দুজন ওই এলাকার হাবিবুর রহমান ও আহসান হাবিব।
আহত মোশারফ হোসেন আকন্দ আজকের পত্রিকাকে জানান, দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছিল। ঘটনার দিন বিকেলে পূর্বের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ গিয়ে তদন্ত করে চলে যায়।
তিনি বলেন, ‘এরপরই পুলিশের এএসআই হাফিজুর রহমান গালাগালি করেন এবং একপর্যায়ে অতর্কিতভাবে আমাদের ওপর লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা করে। এ সময় আমি ও আমার বোনের স্বামী সাজেদুল ইসলাম আহত হই। পরে বাড়ির লোকজন আমাদের হাসপাতালে নিয়ে আসে।’
মোশারফ হোসেন আকন্দ আরও বলেন, ‘হাফিজুর রহমান পুলিশের চাকরি করেন। সেই ক্ষমতা দেখিয়ে যখনই বাড়িতে আসে, তখনই ঝামেলা করেন। আমরা বিষয়টি সমাধানের জন্য বসতে রাজি হলেও তারা কেউ রাজি হয় না। এই ঝামেলা দীর্ঘদিনের।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারাই আমাদের ওপর আক্রমণ করেছে। আমি নিজেও অসুস্থ। হাতের আঙুলে সেলাই দিতে হবে। এলাকাবাসী সবাই জানে। আজকে পুলিশ এসে তদন্ত করে গেছে। আমার মা মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী, ওনার গায়েও হাত তুলেছে। আমিও থানায় যাব অভিযোগ দিতে।’
ক্ষমতার অপব্যবহারের বিষয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কখনই না। আপনারা এসে এলাকাবাসীর থেকে শোনেন। তারা বারবার পুলিশ নিয়ে এসেছে। আমরা একবারও আনেনি। এই বিষয়গুলো চেয়ারম্যান মেম্বারেরা জানেন।’
এ বিষয়ে চিলমারী মডেল থানার ওসি হারেছুল ইসলাম বলেন, ‘আহতেরা থানায় এসে মৌখিকভাবে বলেছে। তাদের আগে চিকিৎসা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এখনো কোনো পক্ষের লিখিত অভিযোগ পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
১ দিন আগেচাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৪ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪