গুরুদাসপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার ২ নম্বর বিয়াঘাট ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে দুস্থ ও হতদরিদ্রদের জন্য বরাদ্দকৃত ভিজিডি কার্ডে চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। ওই ইউপি সদস্যের নাম মো. বেলাল হোসেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শেফালী বেগম গুরুদাসপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার মাধ্যমে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।
শেফালী বেগম অভিযোগ করে জানান, তিনি বিয়াঘাট ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের যোগেন্দ্রনগর গ্রামের বাসিন্দা। তার স্বামী মো. সাহেব আলী। সংসারে অভাব অনটনের কারণে স্থানীয় ইউপি সদস্য বেলাল হোসেনের কাছে একটি ভিজিডি কার্ডের জন্য অনুরোধ করি। ইউপি সদস্য জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবিসহ যাবতীয় কাগজপত্র তার কাছ থেকে নেন। কিছুদিন পরে ভিজিডি কার্ড হয়েছে কি না জানতে চাইলে ইউপি সদস্য জানান এখনো হয়নি। এরপরে ভিজিডি কার্ডের বিষয়ে আর কোন খোঁজ খবর নেননি শেফালী।
গত বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দশ টাকা কেজি চালের কার্ড নবায়ন করতে বিয়াঘাট ইউনিয়ন পরিষদে যান শেফালির স্বামী সাহেব আলী। সেখানে গিয়ে দেখেন তার দশ টাকা কেজি চালের কার্ড বাতিল করা হয়েছে। বাতিল হওয়ার কারণ জানতে চাইলে পরিষদ থেকে বলা হয়, একই পরিবারে দুটি কার্ড থাকলে একটি বাতিল হবে। তখন তার স্বামী বলেন তাদের নামে তো শুধু একটি কার্ড রয়েছে। তাহলে আরেকটি কার্ড কিসের। তখন তারা জানান আমার নামেও ভিজিডি কার্ড রয়েছে। কিন্তু ওই ভিজিডি কার্ডের বিষয়ে তারা কিছুই জানে না।
দীর্ঘ ২১ মাস যাবৎ তার নামে বরাদ্দকৃত ভিজিডি কার্ডের চাল ইউপি সদস্য বেলাল গোপনে উত্তোলন করে আসছে বলেও জানান শেফালী।
শেফালী বেগমের স্বামী সাহেব আলী জানান, স্থানীয় ইউপি সদস্য বেলাল হোসেন তার স্ত্রীর নামে বরাদ্দকৃত চাল তুলে নিয়েছেন। কারণ ভিজিডি কার্ড করার জন্য তাকেই বলা হয়েছিল। তিনি এর সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান সব চাল ফেরত চান।
বিয়াঘাট ইউপির সাবেক সচিব বর্তমান নাজিরপুর ইউনিয়ন পরিষদে কর্মরত মো. জালাল উদ্দিন জানান, শেফালী বেগমের নামে ভিজিডি কার্ড রয়েছে। তবে কে চাল তুলে নেয় তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য মো. বেলাল হোসেন বলেন, ‘ভিজিডি কার্ড চেয়ারম্যান নিজে বরাদ্দ দিয়ে থাকেন। তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না।’
ইউপি সচিব আব্দুল হান্নান বলেন, ‘আমি মাত্র কয়েক দিন আগে এখানে যোগদান করেছি। এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না।’
ইউপি চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান সুজা জানান, পরিষদ থেকে এমন ঘটনার কথা শুনেছি। সঠিক তদন্ত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
গুরুদাসপুর উপজেলার মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা রেখা মনি পারভিন বলেন, যার নামে কার্ড বরাদ্দ হয়েছে, নীতিমালা অনুসারে তিনিই চাল পাবেন। এক কার্ডের চাল অন্যজন নিতে পারবে না। ঘটনাটির তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার শ্রাবণী রায় বলেন, সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধীকে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে এবং মূল কার্ডধারীকে তার প্রাপ্য অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া হবে।
নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার ২ নম্বর বিয়াঘাট ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে দুস্থ ও হতদরিদ্রদের জন্য বরাদ্দকৃত ভিজিডি কার্ডে চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। ওই ইউপি সদস্যের নাম মো. বেলাল হোসেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শেফালী বেগম গুরুদাসপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার মাধ্যমে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।
শেফালী বেগম অভিযোগ করে জানান, তিনি বিয়াঘাট ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের যোগেন্দ্রনগর গ্রামের বাসিন্দা। তার স্বামী মো. সাহেব আলী। সংসারে অভাব অনটনের কারণে স্থানীয় ইউপি সদস্য বেলাল হোসেনের কাছে একটি ভিজিডি কার্ডের জন্য অনুরোধ করি। ইউপি সদস্য জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবিসহ যাবতীয় কাগজপত্র তার কাছ থেকে নেন। কিছুদিন পরে ভিজিডি কার্ড হয়েছে কি না জানতে চাইলে ইউপি সদস্য জানান এখনো হয়নি। এরপরে ভিজিডি কার্ডের বিষয়ে আর কোন খোঁজ খবর নেননি শেফালী।
গত বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দশ টাকা কেজি চালের কার্ড নবায়ন করতে বিয়াঘাট ইউনিয়ন পরিষদে যান শেফালির স্বামী সাহেব আলী। সেখানে গিয়ে দেখেন তার দশ টাকা কেজি চালের কার্ড বাতিল করা হয়েছে। বাতিল হওয়ার কারণ জানতে চাইলে পরিষদ থেকে বলা হয়, একই পরিবারে দুটি কার্ড থাকলে একটি বাতিল হবে। তখন তার স্বামী বলেন তাদের নামে তো শুধু একটি কার্ড রয়েছে। তাহলে আরেকটি কার্ড কিসের। তখন তারা জানান আমার নামেও ভিজিডি কার্ড রয়েছে। কিন্তু ওই ভিজিডি কার্ডের বিষয়ে তারা কিছুই জানে না।
দীর্ঘ ২১ মাস যাবৎ তার নামে বরাদ্দকৃত ভিজিডি কার্ডের চাল ইউপি সদস্য বেলাল গোপনে উত্তোলন করে আসছে বলেও জানান শেফালী।
শেফালী বেগমের স্বামী সাহেব আলী জানান, স্থানীয় ইউপি সদস্য বেলাল হোসেন তার স্ত্রীর নামে বরাদ্দকৃত চাল তুলে নিয়েছেন। কারণ ভিজিডি কার্ড করার জন্য তাকেই বলা হয়েছিল। তিনি এর সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান সব চাল ফেরত চান।
বিয়াঘাট ইউপির সাবেক সচিব বর্তমান নাজিরপুর ইউনিয়ন পরিষদে কর্মরত মো. জালাল উদ্দিন জানান, শেফালী বেগমের নামে ভিজিডি কার্ড রয়েছে। তবে কে চাল তুলে নেয় তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য মো. বেলাল হোসেন বলেন, ‘ভিজিডি কার্ড চেয়ারম্যান নিজে বরাদ্দ দিয়ে থাকেন। তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না।’
ইউপি সচিব আব্দুল হান্নান বলেন, ‘আমি মাত্র কয়েক দিন আগে এখানে যোগদান করেছি। এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না।’
ইউপি চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান সুজা জানান, পরিষদ থেকে এমন ঘটনার কথা শুনেছি। সঠিক তদন্ত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
গুরুদাসপুর উপজেলার মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা রেখা মনি পারভিন বলেন, যার নামে কার্ড বরাদ্দ হয়েছে, নীতিমালা অনুসারে তিনিই চাল পাবেন। এক কার্ডের চাল অন্যজন নিতে পারবে না। ঘটনাটির তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার শ্রাবণী রায় বলেন, সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধীকে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে এবং মূল কার্ডধারীকে তার প্রাপ্য অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া হবে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৩ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪