রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের ছয় ছাত্রকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। ধূমপান, মারামারি, অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ এবং অশালীন আচরণের কারণে তাদের বিরুদ্ধে এমন কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। আগামী সাড়ে তিন মাস তারা কোনো ক্লাসে উপস্থিত হতে পারবে না। গতকাল বুধবার স্কুলের প্রধান শিক্ষক ড. নূরজাহান বেগম এ সিদ্ধান্ত জানিয়ে নোটিশ দিয়েছেন।
স্কুল সূত্রে জানা গেছে, শাস্তি পাওয়া এই ছয় ছাত্রের মধ্যে তিনজন চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ে। এ ছাড়া একজন পঞ্চম শ্রেণির, একজন সপ্তম শ্রেণির এবং অপর একজন নবম শ্রেণির। নবম ও সপ্তম শ্রেণির দুই ছাত্র বুধবার টিফিনের সময় শৌচাগারে গিয়ে ধূমপান করেছিল।
পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে খারাপ উদ্দেশ্যে আরেক ছাত্রকে শৌচাগারে নিয়ে যাচ্ছিল। বুধবার টিফিনের সময় ‘শিক্ষক ডাকছেন’ জানিয়ে মিথ্যা কথা বলে ওই ছাত্রকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। চতুর্থ শ্রেণির অন্য তিন ছাত্র একসঙ্গে অন্য আরেক ছাত্রকে মারপিট করেছে এবং অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেছে। বুধবার এই ঘটনাও ঘটে টিফিনের সময়।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক ড. নূরজাহান বেগম বলেন, ‘স্কুলে কোনো শিক্ষার্থীকে মারধর করে শাসনের সুযোগ নেই। সব সময় তাদের বুঝিয়ে সংশোধন করা হয়। কিন্তু এই ছয় ছাত্র এতটা অন্যায় করেছে যে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নিয়ে পারা যায়নি। মারধর করা তিন ছাত্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে ভুক্তভোগী ছাত্রের অভিভাবকই আইনের আশ্রয় নিতে চাচ্ছিলেন। ধূমপান করা দুজন এবং অন্য আরেকজনের অপরাধও গুরুতর।’
প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, ‘বয়েজ স্কুলে প্রতিদিনই ৭-৮টি মারামারির ঘটনা ঘটে। সবাইকে সতর্ক করার জন্য স্কুলের শৃঙ্খলা কমিটি ছয়জনের বিরুদ্ধে ক্লাস থেকে বহিষ্কার করার মতো সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামী ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত তারা ক্লাসে অংশ নিতে পারবে না। তবে পরীক্ষা দেবে।’
রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের ছয় ছাত্রকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। ধূমপান, মারামারি, অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ এবং অশালীন আচরণের কারণে তাদের বিরুদ্ধে এমন কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। আগামী সাড়ে তিন মাস তারা কোনো ক্লাসে উপস্থিত হতে পারবে না। গতকাল বুধবার স্কুলের প্রধান শিক্ষক ড. নূরজাহান বেগম এ সিদ্ধান্ত জানিয়ে নোটিশ দিয়েছেন।
স্কুল সূত্রে জানা গেছে, শাস্তি পাওয়া এই ছয় ছাত্রের মধ্যে তিনজন চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ে। এ ছাড়া একজন পঞ্চম শ্রেণির, একজন সপ্তম শ্রেণির এবং অপর একজন নবম শ্রেণির। নবম ও সপ্তম শ্রেণির দুই ছাত্র বুধবার টিফিনের সময় শৌচাগারে গিয়ে ধূমপান করেছিল।
পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে খারাপ উদ্দেশ্যে আরেক ছাত্রকে শৌচাগারে নিয়ে যাচ্ছিল। বুধবার টিফিনের সময় ‘শিক্ষক ডাকছেন’ জানিয়ে মিথ্যা কথা বলে ওই ছাত্রকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। চতুর্থ শ্রেণির অন্য তিন ছাত্র একসঙ্গে অন্য আরেক ছাত্রকে মারপিট করেছে এবং অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেছে। বুধবার এই ঘটনাও ঘটে টিফিনের সময়।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক ড. নূরজাহান বেগম বলেন, ‘স্কুলে কোনো শিক্ষার্থীকে মারধর করে শাসনের সুযোগ নেই। সব সময় তাদের বুঝিয়ে সংশোধন করা হয়। কিন্তু এই ছয় ছাত্র এতটা অন্যায় করেছে যে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নিয়ে পারা যায়নি। মারধর করা তিন ছাত্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে ভুক্তভোগী ছাত্রের অভিভাবকই আইনের আশ্রয় নিতে চাচ্ছিলেন। ধূমপান করা দুজন এবং অন্য আরেকজনের অপরাধও গুরুতর।’
প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, ‘বয়েজ স্কুলে প্রতিদিনই ৭-৮টি মারামারির ঘটনা ঘটে। সবাইকে সতর্ক করার জন্য স্কুলের শৃঙ্খলা কমিটি ছয়জনের বিরুদ্ধে ক্লাস থেকে বহিষ্কার করার মতো সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামী ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত তারা ক্লাসে অংশ নিতে পারবে না। তবে পরীক্ষা দেবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৬ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৭ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৪ দিন আগে