
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শারিতা সরমিন বলেন, ‘বালু ব্যবসার শুরুতে তারা একটি টিনের বেড়া দিয়েছিল। এখন সেই বেড়া খুলে ফেলেছে। বাতাসে বালু এসে শ্রেণিকক্ষ নষ্ট হচ্ছে। বালুর কারণে খেলার মাঠ ব্যবহার করতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। এতে ক্রমেই স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছে শিক্ষার্থীরা।’

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেছেন, প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের রাস্তায় বসে থাকা প্রমাণ করে সামাজিক অগ্রগতির আলামত নেই।

স্কুলে মোবাইল নিয়ে এসেছিল ৮ম শ্রেণীর এক শিক্ষার্থী। ক্লাসে একটি ভিডিও রেকর্ড করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আপলোড করে। তা নজরে আসে স্কুল কর্তৃপক্ষের। নিয়মভঙ্গের অভিযোগ এনে অভিভাবককে আসতে বলা হয়। নিজের ভুল বুঝতে পেরে প্রিন্সিপালের কাছে ক্ষমা চায় ওই শিক্ষার্থী। প্রিন্সিপাল না মানায় স্কুল ভবন থেকে লাফ দেয়

ভূমিকম্প যেকোনো সময় হতে পারে; তাই আতঙ্ক নয়, বরং সতর্কতা ও প্রস্তুতিই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিদ্যালয়গুলোকে প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক নির্দেশনা ইতিমধ্যে পাঠানো হয়েছে।