চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গায় নিখোঁজের ২৫ দিন পর স্কুলছাত্র আবু হুরায়রার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে অভিযান চালিয়ে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার তালতলা কবরস্থানের একটি কবর থেকে মাটিচাপা দেওয়া অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
আবু হুরায়রা চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার তালতলা গ্রামের ভুট্টা ব্যবসায়ী ও কৃষক আব্দুল বারেকের ছেলে। সে চুয়াডাঙ্গা ভি জে সরকারি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র।
এ ঘটনায় আব্দুল মোমিন নামের একজনসহ মোট দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত মোমিন তালতলার শহিদুল ইসলামের ছেলে ও আবু হুরায়রার প্রতিবেশী।
পুলিশের ধারণা, অপহরণের দিনই তাকে হত্যা করে কবরস্থানের একটি কবরে মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ জানায়, স্কুলছাত্র আবু হুরায়রা নিখোঁজের ঘটনায় গতকাল রোববার সন্ধ্যায় তার প্রতিবেশী আব্দুল মোমিনসহ দুজনকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সুখেন্দু বসুর নেতৃত্বে রোববার দিবাগত রাত দুইটার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মেফাউল ইসলাম ফোর্স নিয়ে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার তালতলা কবরস্থানে অভিযান চালায়। এ সময় কবরস্থানের একটি কবর থেকে মাটিচাপা দেওয়া অবস্থায় স্কুলছাত্র আবু হুরায়রার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে অভিযানের নেতৃত্বদানকারী চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (অপারেশন) সুখেন্দু বসু বলেন, ‘রোববার দিবাগত রাতে পৌর এলাকার তালতলা কবরস্থানের একটি কবর থেকে আবু হুরায়রার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘গত ১৯ জানুয়ারি স্কুলছাত্র আবু হুরায়রা নিখোঁজ হয়। এ ঘটনায় ২৫ জানুয়ারি ওই শিশুর বাবা আব্দুল বারেক বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা করেন। এরপর শিশুটিকে উদ্ধারে মাঠে নামে পুলিশ।’
ওসি মহসীন বলেন, ‘ঘটনার মূল রহস্য উদ্ঘাটনে গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত রয়েছে।’
উল্লেখ্য, গত ১৯ জানুয়ারি বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে নিজ বাড়ি থেকে বের হয়ে আবু হুরায়রা পার্শ্ববর্তী রঞ্জু হক নামের এক প্রাইভেট শিক্ষকের বাড়িতে পড়তে যায়। ওই শিক্ষকের ঘরে বই, ব্যাগ রেখে সে বাইরে বের হয়। এরপর থেকে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ওই দিন সন্ধ্যায় পরিবারের লোকজন তাকে খুঁজতে বের হয়। রাতে পুলিশকে খবর দেয় পরিবারের লোকজন। এলাকায় মাইকিংও করা হয়।
পরে ধারণা করা হয়, বাড়ির পাশে হয়তো সে পুকুরে পড়েছে। এ জন্য ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা এসে পুকুরে দীর্ঘসময় তল্লাশি করে। তবু তার সন্ধান মেলেনি। এরপর এলাকায় গুঞ্জন ওঠে তাকে জিনে তুলে নিয়ে গেছে।
এ ঘটনার প্রায় এক সপ্তাহ পর ২৫ জানুয়ারি আবু হুরায়রার বাবা আব্দুল বারেক বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে একটি অপহরণ মামলা করেন। এ ঘটনায় পুলিশ তার প্রাইভেট শিক্ষক রঞ্জু ও তার ভাই মঞ্জুকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠায়।
চুয়াডাঙ্গায় নিখোঁজের ২৫ দিন পর স্কুলছাত্র আবু হুরায়রার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে অভিযান চালিয়ে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার তালতলা কবরস্থানের একটি কবর থেকে মাটিচাপা দেওয়া অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
আবু হুরায়রা চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার তালতলা গ্রামের ভুট্টা ব্যবসায়ী ও কৃষক আব্দুল বারেকের ছেলে। সে চুয়াডাঙ্গা ভি জে সরকারি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র।
এ ঘটনায় আব্দুল মোমিন নামের একজনসহ মোট দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত মোমিন তালতলার শহিদুল ইসলামের ছেলে ও আবু হুরায়রার প্রতিবেশী।
পুলিশের ধারণা, অপহরণের দিনই তাকে হত্যা করে কবরস্থানের একটি কবরে মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ জানায়, স্কুলছাত্র আবু হুরায়রা নিখোঁজের ঘটনায় গতকাল রোববার সন্ধ্যায় তার প্রতিবেশী আব্দুল মোমিনসহ দুজনকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সুখেন্দু বসুর নেতৃত্বে রোববার দিবাগত রাত দুইটার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মেফাউল ইসলাম ফোর্স নিয়ে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার তালতলা কবরস্থানে অভিযান চালায়। এ সময় কবরস্থানের একটি কবর থেকে মাটিচাপা দেওয়া অবস্থায় স্কুলছাত্র আবু হুরায়রার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে অভিযানের নেতৃত্বদানকারী চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (অপারেশন) সুখেন্দু বসু বলেন, ‘রোববার দিবাগত রাতে পৌর এলাকার তালতলা কবরস্থানের একটি কবর থেকে আবু হুরায়রার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘গত ১৯ জানুয়ারি স্কুলছাত্র আবু হুরায়রা নিখোঁজ হয়। এ ঘটনায় ২৫ জানুয়ারি ওই শিশুর বাবা আব্দুল বারেক বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা করেন। এরপর শিশুটিকে উদ্ধারে মাঠে নামে পুলিশ।’
ওসি মহসীন বলেন, ‘ঘটনার মূল রহস্য উদ্ঘাটনে গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত রয়েছে।’
উল্লেখ্য, গত ১৯ জানুয়ারি বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে নিজ বাড়ি থেকে বের হয়ে আবু হুরায়রা পার্শ্ববর্তী রঞ্জু হক নামের এক প্রাইভেট শিক্ষকের বাড়িতে পড়তে যায়। ওই শিক্ষকের ঘরে বই, ব্যাগ রেখে সে বাইরে বের হয়। এরপর থেকে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ওই দিন সন্ধ্যায় পরিবারের লোকজন তাকে খুঁজতে বের হয়। রাতে পুলিশকে খবর দেয় পরিবারের লোকজন। এলাকায় মাইকিংও করা হয়।
পরে ধারণা করা হয়, বাড়ির পাশে হয়তো সে পুকুরে পড়েছে। এ জন্য ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা এসে পুকুরে দীর্ঘসময় তল্লাশি করে। তবু তার সন্ধান মেলেনি। এরপর এলাকায় গুঞ্জন ওঠে তাকে জিনে তুলে নিয়ে গেছে।
এ ঘটনার প্রায় এক সপ্তাহ পর ২৫ জানুয়ারি আবু হুরায়রার বাবা আব্দুল বারেক বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে একটি অপহরণ মামলা করেন। এ ঘটনায় পুলিশ তার প্রাইভেট শিক্ষক রঞ্জু ও তার ভাই মঞ্জুকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠায়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫