কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
রোগীর শরীরে অক্সিজেন লাগাতে দেরি হওয়ায় স্বজনদের বিরুদ্ধে কর্তব্যরত নার্সকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এতে ওই নার্সের বাম হাতের কনুইয়ের হাড় সরে গেছে। আজ শনিবার দুপুরে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ঘটনা ঘটে।
আহত নার্সের নাম মোছা. রিক্তা খাতুন (৩৫)। তিনি বর্তমানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আর অভিযুক্ত ব্যক্তির নাস মো. আল আমিন। তিনি কুমারখালী পৌরসভার শেরকান্দি এলাকার বাসিন্দা।
তবে মারপিটের অভিযোগ অস্বীকার করে আল আমিন বলেন, তার স্ত্রী সুমাইয়া (২৮) নিজ বাড়িতে হঠাৎ অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেন। চিকিৎসক তার স্ত্রীকে অক্সিজেন দিতে বলেন। কিন্তু হাসপাতালের নার্সরা দ্রুত অক্সিজেন না দিয়ে অলস বসে ছিলেন। তিনি নার্সদের অক্সিজেন লাগাতে বললে তারা (নার্স) ক্ষিপ্ত হয়ে যান। এ সময় নার্সদের সঙ্গে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে ধাক্কাধাক্কি হয়। কিন্তু তিনি কাউকে মারেননি।
জানতে চাইলে আহত নার্স রিক্তা খাতুন বলেন, ‘তিনি খুব অসুস্থ। তিনি এখন কারও সঙ্গে কোনো কথা বলতে চান না।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. আকুল উদ্দিন বলেন, রোগীর কাছে স্বজনদের খুব ভিড় ছিল। চিকিৎসা শুরুর আগেই আকস্মিকভাবে রোগীর স্বামী ও স্বজনরা নার্সদের মারপিট শুরু করে। একজন নার্সের গুরুতর আঘাত রয়েছে। তিনি থানা-পুলিশকে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জানিয়েছেন। আর রোগী সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আকুল উদ্দিন আরও বলেন, কাগজে-কলমে ৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল হলেও মূলত ৩১ শয্যা রয়েছে। প্রতিদিনই রোগীর খুব চাপ থাকে। আজ শনিবার ৮৬ জন রোগী ভর্তি রয়েছে। তবে ওই রোগীর চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কোনো অবহেলা বা অভিযোগ ছিল না।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোহসীন হোসাইন বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে তিনি আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রোগীর শরীরে অক্সিজেন লাগাতে দেরি হওয়ায় স্বজনদের বিরুদ্ধে কর্তব্যরত নার্সকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এতে ওই নার্সের বাম হাতের কনুইয়ের হাড় সরে গেছে। আজ শনিবার দুপুরে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ঘটনা ঘটে।
আহত নার্সের নাম মোছা. রিক্তা খাতুন (৩৫)। তিনি বর্তমানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আর অভিযুক্ত ব্যক্তির নাস মো. আল আমিন। তিনি কুমারখালী পৌরসভার শেরকান্দি এলাকার বাসিন্দা।
তবে মারপিটের অভিযোগ অস্বীকার করে আল আমিন বলেন, তার স্ত্রী সুমাইয়া (২৮) নিজ বাড়িতে হঠাৎ অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেন। চিকিৎসক তার স্ত্রীকে অক্সিজেন দিতে বলেন। কিন্তু হাসপাতালের নার্সরা দ্রুত অক্সিজেন না দিয়ে অলস বসে ছিলেন। তিনি নার্সদের অক্সিজেন লাগাতে বললে তারা (নার্স) ক্ষিপ্ত হয়ে যান। এ সময় নার্সদের সঙ্গে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে ধাক্কাধাক্কি হয়। কিন্তু তিনি কাউকে মারেননি।
জানতে চাইলে আহত নার্স রিক্তা খাতুন বলেন, ‘তিনি খুব অসুস্থ। তিনি এখন কারও সঙ্গে কোনো কথা বলতে চান না।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. আকুল উদ্দিন বলেন, রোগীর কাছে স্বজনদের খুব ভিড় ছিল। চিকিৎসা শুরুর আগেই আকস্মিকভাবে রোগীর স্বামী ও স্বজনরা নার্সদের মারপিট শুরু করে। একজন নার্সের গুরুতর আঘাত রয়েছে। তিনি থানা-পুলিশকে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জানিয়েছেন। আর রোগী সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আকুল উদ্দিন আরও বলেন, কাগজে-কলমে ৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল হলেও মূলত ৩১ শয্যা রয়েছে। প্রতিদিনই রোগীর খুব চাপ থাকে। আজ শনিবার ৮৬ জন রোগী ভর্তি রয়েছে। তবে ওই রোগীর চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কোনো অবহেলা বা অভিযোগ ছিল না।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোহসীন হোসাইন বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে তিনি আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৭ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৩ দিন আগে