কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার কয়রা উপজেলার উত্তরচক কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) প্রতিনিধি ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নজরুল ইসলামকে বাড়িতে আটকে রেখে মারধর এবং নিয়োগসংক্রান্ত কাগজে জোর করে সই নেওয়ার ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে।
এ মামলায় আসামি করা হয়েছে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণবিষয়ক সম্পাদক, ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ-আল মাহমুদসহ আটজনকে।
গতকাল শনিবার রাতে অধ্যাপক নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত লিখিত অভিযোগ থানায় পৌঁছালে মামলা হিসেবে গ্রহণ করেন কয়রা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ বি এম এস দোহা। ওসি বলেন, ‘অধ্যাপক নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত অভিযোগের কপি পাওয়ামাত্রই মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করি। আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে।’
ভুক্তভোগী নজরুল ইসলাম বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার কয়রা উত্তরচক কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। নিয়োগবিধি অনুযায়ী ইবি প্রতিনিধি হিসেবে সেখানে উপস্থিত ছিলেন নজরুল ইসলাম। লিখিত পরীক্ষায় কোনো প্রার্থী পাস না করা সত্ত্বেও মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মাসুদুর রহমানকে নিয়োগ দিতে চাপ সৃষ্টি করেন সভাপতি। সব চাপ উপেক্ষা করে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার পক্ষে অনড় থাকেন তিনি। এতে ক্ষিপ্ত হন সভাপতি। পরে নিয়োগ বোর্ডের ডিজির প্রতিনিধির গাড়িতে করে ফেরার পথে মাদ্রাসার সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল্লা-আল মাহমুদের বাড়ির সামনে পৌঁছালে গাড়িটি থামান চেয়ারম্যান নিজেই। এ সময় অধ্যাপক নজরুলকে চড় মেরে তাঁর কাছে থাকা মোবাইল ফোনটি কেড়ে নেন তিনি। ডিজির প্রতিনিধি চেয়ারম্যানের কথামতো নিয়োগের কাগজে স্বাক্ষর করে চলে যান। কিন্তু তখনো রাজি না হওয়ায় চেয়ারম্যানের নির্দেশে ২০-২৫ জন নজরুল ইসলামকে কিল-ঘুষি মারতে থাকেন। টেনে-হিঁচড়ে চেয়ারম্যানের বাড়ির একটি কক্ষে আটকে রেখে সাড়ে তিন ঘণ্টা নির্যাতন করা হয় তাঁকে।
এদিকে এ ঘটনায় গতকাল রাতে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব-৬) একটি টিম ওই মাদ্রাসার অফিস সহায়ক কামরুল ইসলামকে তাঁর নিজ বাড়ি থেকে আটক করেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৬-এর অধিনায়ক মো. মোসতাক আহমদ।
খুলনার কয়রা উপজেলার উত্তরচক কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) প্রতিনিধি ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নজরুল ইসলামকে বাড়িতে আটকে রেখে মারধর এবং নিয়োগসংক্রান্ত কাগজে জোর করে সই নেওয়ার ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে।
এ মামলায় আসামি করা হয়েছে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণবিষয়ক সম্পাদক, ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ-আল মাহমুদসহ আটজনকে।
গতকাল শনিবার রাতে অধ্যাপক নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত লিখিত অভিযোগ থানায় পৌঁছালে মামলা হিসেবে গ্রহণ করেন কয়রা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ বি এম এস দোহা। ওসি বলেন, ‘অধ্যাপক নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত অভিযোগের কপি পাওয়ামাত্রই মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করি। আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে।’
ভুক্তভোগী নজরুল ইসলাম বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার কয়রা উত্তরচক কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। নিয়োগবিধি অনুযায়ী ইবি প্রতিনিধি হিসেবে সেখানে উপস্থিত ছিলেন নজরুল ইসলাম। লিখিত পরীক্ষায় কোনো প্রার্থী পাস না করা সত্ত্বেও মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মাসুদুর রহমানকে নিয়োগ দিতে চাপ সৃষ্টি করেন সভাপতি। সব চাপ উপেক্ষা করে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার পক্ষে অনড় থাকেন তিনি। এতে ক্ষিপ্ত হন সভাপতি। পরে নিয়োগ বোর্ডের ডিজির প্রতিনিধির গাড়িতে করে ফেরার পথে মাদ্রাসার সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল্লা-আল মাহমুদের বাড়ির সামনে পৌঁছালে গাড়িটি থামান চেয়ারম্যান নিজেই। এ সময় অধ্যাপক নজরুলকে চড় মেরে তাঁর কাছে থাকা মোবাইল ফোনটি কেড়ে নেন তিনি। ডিজির প্রতিনিধি চেয়ারম্যানের কথামতো নিয়োগের কাগজে স্বাক্ষর করে চলে যান। কিন্তু তখনো রাজি না হওয়ায় চেয়ারম্যানের নির্দেশে ২০-২৫ জন নজরুল ইসলামকে কিল-ঘুষি মারতে থাকেন। টেনে-হিঁচড়ে চেয়ারম্যানের বাড়ির একটি কক্ষে আটকে রেখে সাড়ে তিন ঘণ্টা নির্যাতন করা হয় তাঁকে।
এদিকে এ ঘটনায় গতকাল রাতে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব-৬) একটি টিম ওই মাদ্রাসার অফিস সহায়ক কামরুল ইসলামকে তাঁর নিজ বাড়ি থেকে আটক করেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৬-এর অধিনায়ক মো. মোসতাক আহমদ।
গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
২ দিন আগেচাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৫ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪