ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির নিকটবর্তী জেলা গুরগাঁওয়ে এবার একটি মসজিদ জ্বালিয়ে দিয়েছে উত্তেজিত জনতা। পরে মসজিদের ইমামকেও গুলি করে হত্যা করেছে তারা। স্থানীয় পুলিশের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রায় ৭০ থেকে ৮০ জনের একটি দল মসজিদটিতে অগ্নিসংযোগ করে বলে জানিয়েছেন দিল্লি পুলিশের পূর্বাঞ্চলের ডিসিপি নিতীশ আগারওয়াল। তিনি জানিয়েছেন, অগ্নিসংযোগের পর দলটি এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে থাকে আর সেই গুলিতেই নিহত হন মসজিদের নায়েবে ইমাম।
নিতীশ আগারওয়াল বলেন, ‘আঞ্জুমান জামে মসজিদটি গুরগাঁওয়ের সেক্টর-৫৭ নম্বরে অবস্থিত। সোমবার মধ্যরাতে মসজিদটি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। আমরা কয়েকজন অভিযুক্তকে চিহ্নিত করতে পেরেছি এবং তাদের বিরুদ্ধে শিগগিরই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পুলিশের ডিসিপি ইমামের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘উত্তেজিত জনতার দল ঘটনার সময় এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে। গুলিতে মসজিদের ইমাম এবং অপর আরেকজন আহত হন। এ ছাড়া ইমাম ছুরিকাঘাতে আহতও হয়েছিলেন। পরে তিনি মারা যান।’
স্থানীয় পুলিশ কমিশনার কালা রামাচন্দ্রন বলেন, ‘সোমবার দিবাগত রাত ১২টা ১০ মিনিটের দিকে আঞ্জুমান মসজিদে একদল লোক আক্রমণ করলে একজন নিহত এবং অন্য একজন আহত হন। পরে খবর পেয়ে দমকল বাহিনীর কর্মীরা আগুন নেভান। পুলিশ হামলাকারীদের শনাক্ত করেছে এবং রাতভর অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করেছে।’
এর আগে হরিয়ানায় একটি ধর্মীয় শোভাযাত্রায় পাথর ছোড়ার পর ভয়াবহ সংঘাত ছড়িয়ে পড়ে। সংঘাতে জড়িতরা বেশ কয়েকটি গাড়িতে আগুন দেয়। পরিস্থিতি সামলাতে গিয়ে গুলিতে নিহত হন দুজন রক্ষী। আহত হন পুলিশের সাত সদস্য। গুরগাঁওসংলগ্ন নুহতে একটি ধর্মীয় শোভাযাত্রা চলাকালে সহিংসতা শুরু হয়। অভিযোগ, ক্ষমতাসীন বিজেপির ঘনিষ্ঠ বিশ্ব হিন্দু পরিষদ আয়োজিত ব্রিজ মণ্ডল জলাভিষেক যাত্রা সোমবার গুরগাঁও-আলওয়ার জাতীয় সড়কে এলে একদল যুবক বাধা দেয় এবং মিছিল লক্ষ্য করে পাথর ছোড়ে।
সহিংসতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিক্ষুব্ধ জনতা সরকারি ও বেসরকারি যানবাহনকে তাদের লক্ষ্যবস্তু কর। শোভাযাত্রায় অংশ নিতে আসা আড়াই হাজার মানুষ নুলার মহাদেব মন্দিরে আশ্রয় নেয়। তাদের গাড়িগুলো বাইরে পার্ক করে রাখা হয়। পরে উত্তেজিত জনতা অনেকগুলো গাড়িতে আগুন দেয়। সন্ধ্যার দিকে সহিংসতা গুরগাঁও-সোহনা হাইওয়েতে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে বেশ কয়েকটি গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। পুলিশকে লক্ষ্য করেও পাথর ছোড়া হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় বজরং দলের একজন কর্মীর পোস্ট করা একটি আপত্তিকর ভিডিওর জেরেই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির নিকটবর্তী জেলা গুরগাঁওয়ে এবার একটি মসজিদ জ্বালিয়ে দিয়েছে উত্তেজিত জনতা। পরে মসজিদের ইমামকেও গুলি করে হত্যা করেছে তারা। স্থানীয় পুলিশের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রায় ৭০ থেকে ৮০ জনের একটি দল মসজিদটিতে অগ্নিসংযোগ করে বলে জানিয়েছেন দিল্লি পুলিশের পূর্বাঞ্চলের ডিসিপি নিতীশ আগারওয়াল। তিনি জানিয়েছেন, অগ্নিসংযোগের পর দলটি এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে থাকে আর সেই গুলিতেই নিহত হন মসজিদের নায়েবে ইমাম।
নিতীশ আগারওয়াল বলেন, ‘আঞ্জুমান জামে মসজিদটি গুরগাঁওয়ের সেক্টর-৫৭ নম্বরে অবস্থিত। সোমবার মধ্যরাতে মসজিদটি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। আমরা কয়েকজন অভিযুক্তকে চিহ্নিত করতে পেরেছি এবং তাদের বিরুদ্ধে শিগগিরই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পুলিশের ডিসিপি ইমামের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘উত্তেজিত জনতার দল ঘটনার সময় এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে। গুলিতে মসজিদের ইমাম এবং অপর আরেকজন আহত হন। এ ছাড়া ইমাম ছুরিকাঘাতে আহতও হয়েছিলেন। পরে তিনি মারা যান।’
স্থানীয় পুলিশ কমিশনার কালা রামাচন্দ্রন বলেন, ‘সোমবার দিবাগত রাত ১২টা ১০ মিনিটের দিকে আঞ্জুমান মসজিদে একদল লোক আক্রমণ করলে একজন নিহত এবং অন্য একজন আহত হন। পরে খবর পেয়ে দমকল বাহিনীর কর্মীরা আগুন নেভান। পুলিশ হামলাকারীদের শনাক্ত করেছে এবং রাতভর অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করেছে।’
এর আগে হরিয়ানায় একটি ধর্মীয় শোভাযাত্রায় পাথর ছোড়ার পর ভয়াবহ সংঘাত ছড়িয়ে পড়ে। সংঘাতে জড়িতরা বেশ কয়েকটি গাড়িতে আগুন দেয়। পরিস্থিতি সামলাতে গিয়ে গুলিতে নিহত হন দুজন রক্ষী। আহত হন পুলিশের সাত সদস্য। গুরগাঁওসংলগ্ন নুহতে একটি ধর্মীয় শোভাযাত্রা চলাকালে সহিংসতা শুরু হয়। অভিযোগ, ক্ষমতাসীন বিজেপির ঘনিষ্ঠ বিশ্ব হিন্দু পরিষদ আয়োজিত ব্রিজ মণ্ডল জলাভিষেক যাত্রা সোমবার গুরগাঁও-আলওয়ার জাতীয় সড়কে এলে একদল যুবক বাধা দেয় এবং মিছিল লক্ষ্য করে পাথর ছোড়ে।
সহিংসতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিক্ষুব্ধ জনতা সরকারি ও বেসরকারি যানবাহনকে তাদের লক্ষ্যবস্তু কর। শোভাযাত্রায় অংশ নিতে আসা আড়াই হাজার মানুষ নুলার মহাদেব মন্দিরে আশ্রয় নেয়। তাদের গাড়িগুলো বাইরে পার্ক করে রাখা হয়। পরে উত্তেজিত জনতা অনেকগুলো গাড়িতে আগুন দেয়। সন্ধ্যার দিকে সহিংসতা গুরগাঁও-সোহনা হাইওয়েতে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে বেশ কয়েকটি গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। পুলিশকে লক্ষ্য করেও পাথর ছোড়া হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় বজরং দলের একজন কর্মীর পোস্ট করা একটি আপত্তিকর ভিডিওর জেরেই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৭ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৮ দিন আগে