প্যারোলে মুক্তি পেয়েছেন ধর্ষণ ও খুনের দায়ে ২০ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ধর্মীয় নেতা গুরমিত রাম রহিম সিং। কারাগার থেকে বের হয়েই আজ বুধবার তিনি একটি ভার্চুয়াল ‘সাষ্টাঙ্গ’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন। তাঁর মুক্তির খবর পেয়েই সাক্ষাৎ করতে হরিয়ানার কারনাল শহরের মেয়রসহ স্থানীয় বিজেপি নেতারা লাইন দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধর্মগুরু এবং ডেরা সাচা সৌদার প্রধান গুরমিত রাম রহিম সিংকে ২০১৭ সালে ধর্ষণ এবং খুনের দায়ে অভিযুক্ত করা হয়। সম্প্রতি তাঁকে ৪০ দিনের প্যারোল দেওয়া হয়েছে। গত সপ্তাহে তাঁর পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে প্যারোলে মুক্তি দেওয়া হয়। রাম রহিম সিং উত্তর প্রদেশের বাঘপাত এলাকা থেকে ‘সাষ্টাঙ্গ’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
এর আগে চলতি বছরের জুন মাসেই এক মাসের প্যারোলে মুক্তি পেয়েছিলেন। তারও আগে, এ বছরেরই ফেব্রুয়ারিতে তাঁকে তিন সপ্তাহের প্যারোল দেওয়া হয়।
এদিকে, রাম রহিম সিংয়ের মুক্তির বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে বিজেপির বিরোধী দলগুলো। তাদের অভিযোগ, রাম রহিম সিংয়ের মুক্তির বিষয়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আগামী মাসে হরিয়ানার পঞ্চায়েতের উপনির্বাচন সামনে রেখেই তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে রাম রহিম সিংয়ের মুক্তির পর তাঁর সঙ্গে বিজেপি নেতাদের সাক্ষাতেরও কড়া সমালোচনা করেছে বিরোধীরা।
আগামী মাসের ৩ তারিখে হরিয়ানার আদমপুর আসনের বেশ কয়েকটি পঞ্চায়েতে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া হরিয়ানার আরও ৯টি জেলার পঞ্চায়েতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৯ নভেম্বর থেকে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত।
উল্লেখ্য, রাম রহিম সিংকে তাঁর আস্তানা ডেরা সাচা সৌদায় দুই নারীকে ধর্ষণের দায়ে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই কর্তৃক পাঁচকোলা বিশেষ আদালত তাঁকে ২০১৭ সালের আগস্টে ৩০ জনের বেশি মৃত্যু এবং তাদের কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তি নষ্ট করার অভিযোগে অভিযুক্ত করেন। এ ছাড়া ২০১৯ সালে রাম রহিম সিং এবং আরও ৩ জনকে ১৬ বছর আগে এক সাংবাদিককে হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়।
প্যারোলে মুক্তি পেয়েছেন ধর্ষণ ও খুনের দায়ে ২০ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ধর্মীয় নেতা গুরমিত রাম রহিম সিং। কারাগার থেকে বের হয়েই আজ বুধবার তিনি একটি ভার্চুয়াল ‘সাষ্টাঙ্গ’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন। তাঁর মুক্তির খবর পেয়েই সাক্ষাৎ করতে হরিয়ানার কারনাল শহরের মেয়রসহ স্থানীয় বিজেপি নেতারা লাইন দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধর্মগুরু এবং ডেরা সাচা সৌদার প্রধান গুরমিত রাম রহিম সিংকে ২০১৭ সালে ধর্ষণ এবং খুনের দায়ে অভিযুক্ত করা হয়। সম্প্রতি তাঁকে ৪০ দিনের প্যারোল দেওয়া হয়েছে। গত সপ্তাহে তাঁর পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে প্যারোলে মুক্তি দেওয়া হয়। রাম রহিম সিং উত্তর প্রদেশের বাঘপাত এলাকা থেকে ‘সাষ্টাঙ্গ’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
এর আগে চলতি বছরের জুন মাসেই এক মাসের প্যারোলে মুক্তি পেয়েছিলেন। তারও আগে, এ বছরেরই ফেব্রুয়ারিতে তাঁকে তিন সপ্তাহের প্যারোল দেওয়া হয়।
এদিকে, রাম রহিম সিংয়ের মুক্তির বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে বিজেপির বিরোধী দলগুলো। তাদের অভিযোগ, রাম রহিম সিংয়ের মুক্তির বিষয়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আগামী মাসে হরিয়ানার পঞ্চায়েতের উপনির্বাচন সামনে রেখেই তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে রাম রহিম সিংয়ের মুক্তির পর তাঁর সঙ্গে বিজেপি নেতাদের সাক্ষাতেরও কড়া সমালোচনা করেছে বিরোধীরা।
আগামী মাসের ৩ তারিখে হরিয়ানার আদমপুর আসনের বেশ কয়েকটি পঞ্চায়েতে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া হরিয়ানার আরও ৯টি জেলার পঞ্চায়েতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৯ নভেম্বর থেকে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত।
উল্লেখ্য, রাম রহিম সিংকে তাঁর আস্তানা ডেরা সাচা সৌদায় দুই নারীকে ধর্ষণের দায়ে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই কর্তৃক পাঁচকোলা বিশেষ আদালত তাঁকে ২০১৭ সালের আগস্টে ৩০ জনের বেশি মৃত্যু এবং তাদের কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তি নষ্ট করার অভিযোগে অভিযুক্ত করেন। এ ছাড়া ২০১৯ সালে রাম রহিম সিং এবং আরও ৩ জনকে ১৬ বছর আগে এক সাংবাদিককে হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৮ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৮ দিন আগে